ধর্ষণের অভিযোগ জানাতে থানায় গিয়েছিল ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরী।
আদতে ওই কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছে কি না, তার প্রমাণ জানতে চায় পুলিশ।
একপর্যায়ে ওই কিশোরীকে ‘তদন্ত’ করার নামে পুলিশ নগ্ন করে যৌন হয়রানি করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঘটনাটি গত শনিবার ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের পূর্বাঞ্চলীয় কুশিনগর এলাকায়।
ঘটনাটি গত শনিবার ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের পূর্বাঞ্চলীয় কুশিনগর এলাকায়।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ জানাতে গত শনিবার তার মা-বাবার সঙ্গে কৈথাল থানায় যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ জানাতে গত শনিবার তার মা-বাবার সঙ্গে কৈথাল থানায় যায়।
এ সময় জ্যেষ্ঠ পুলিশ সদস্য ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যশরাজ যাদব ধর্ষণের প্রমাণ দেখাতে বলেন। এতে কিশোরী আপত্তি জানায়। একপর্যায়ে কক্ষে ডেকে ওই কিশোরীকে ‘তদন্ত’ করার নামে নগ্ন করে যৌন হয়রানি করেন তিনি।
ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরী জানিয়েছে, ‘ওই পুলিশ সদস্য আমাকে তাঁর কক্ষে ডেকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেন।
ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরী জানিয়েছে, ‘ওই পুলিশ সদস্য আমাকে তাঁর কক্ষে ডেকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেন।
এরপর তিনি আমার পোশাক খুলতে বলেন।
এতে আপত্তি জানালে, জোর করে তিনি নিজেই আমার পোশাক খুলে শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন।
আরেক পুলিশ সদস্য এ ঘটনা কাউকে না জানানোর জন্য বলেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ঘটনায় ওই কিশোরীর মা-বাবা পুলিশের আঞ্চলিক সার্কেল অফিসে যশরাজ যাদবের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ঘটনায় ওই কিশোরীর মা-বাবা পুলিশের আঞ্চলিক সার্কেল অফিসে যশরাজ যাদবের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান।
এ সময় ধর্ষণের অভিযোগও নেয় পুলিশ।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার আরেক প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ঘটনায় পাঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্টে আবেদন করেছেন কিশোরীর বাবা।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার আরেক প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ঘটনায় পাঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্টে আবেদন করেছেন কিশোরীর বাবা।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে হরিয়ানা পুলিশ প্রধানকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন