Recent post

মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৩

How to Use Safety Harnesses Effectively

 


How to Use Safety Harnesses Effectively

Your safety harnesses will only prove effective if your workers actually wear them and wear them correctly. A few basic tips for harness use are:


Inspect the harness for worn, frayed, or cracked straps and webbing material. Check fasteners, d-ring and grommets and belt tongues for detachment or damage.

With the d-ring in the middle of your back between the shoulder blades, slip the harness on like a vest.

Pull leg straps up and fasten buckles. Stand up and adjust the body strap on the sides to leave no slack.

Fasten and adjust the chest strap with no slack.

Check all shoulder and leg straps to remove slack; make sure you can fit your fingers on a flat hand under your leg straps to allow for range of motion.

Tighten the buckle straps and tuck loose strap ends into their strap retainers.

Not only should a company have the proper harnesses available, but employees should be fully trained on their proper usage. Contact our team at SafetyPro Resources LLC online or call (800) 941-0714 to make sure your company knows the latest legal requirements for fall PPE, and that your fall prevention plan includes employee training in safety harnesses and other essential safety practices

শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

২০২৩ সালের দ্বিতীয় এবং শেষ সূর্যগ্রহণ

 


২০২৩ সালের দ্বিতীয় এবং শেষ সূর্যগ্রহণ হতে পারে আজ শনিবার 14 0ct 2023। গ্রহণটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৩ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে, আর শেষ হবে রাত ২টা ৫৫ মিনিট ১২ সেকেন্ডে। 

এই গ্রহণটি বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ।

বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণে সূর্যের ওপর চাঁদের ছায়া পড়বে, কিন্তু সেটা সূর্যকে সম্পূর্ণরূপে ঢাকতে পারবে না। এজন্য চাঁদের চারপাশে সূর্যের লাল আলোর রিং বা বলয় দেখা যাবে। দিনটি আজ হওয়ায় বিরল এই গ্রহণকে শনির অমাবস্যার সূর্যগ্রহণও বলা হচ্ছে।

বাংলাদেশে গ্রহণটি দেখা যাবে না। এটি দেখা যাবে উত্তর আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, উত্তর আফ্রিকা, আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে।


গ্রহণটি শুরু হবে যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগন স্টেট থেকে পূর্ব দিকে উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ১৫ মিনিট ১০ সেকেন্ডে।

সর্বোচ্চ গ্রহণ হবে নিকারাগুয়ার মানকি পয়েন্ট থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ক্যারিবিয়ান সাগরে দুপুর ১২টা ২৭ মিনিট ৪ সেকেন্ডে। গ্রহণটি শেষ হবে ব্রাজিলের বাহিয়ার রাজ্যের জাবোরান্দি শহরে বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।

রবিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৩

নতুন স্মার্টফোন বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন য্যানন এক্স ২০

 ‘য্যানন’ সিরিজের অত্যাধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ নতুন স্মার্টফোন বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সাশ্রয়ী মূল্যের নতুন স্মাট ফোনটির মডেল ‘য্যানন এক্স২০’। দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনে তৈরি ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরার ফোনটিতে রয়েছে ৬ ন্যানোমিটারের হিলিও জি৯৯ প্রসেসর। ফলে এই ফোনের সার্বিক পারফরমেন্স হবে দারুন। এছাড়াও এই ফোনে রয়েছে ১৬ জিবি র‌্যাপিড মেমোরিসহ রয়েছে বিশাল স্টোরেজ ও দ্রুত গতির চার্জিং সুবিধার শক্তিশালী ব্যাটারিসহ অসংখ্য অত্যাধুনিক ফিচার।

ওয়ালটন মোবাইলের ক্রিয়েটিভ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের ইনচার্জ হাবিবুর রহমান তুহিন জানান, কসমিক ব্ল্যাক এবং অরেঞ্জ সিমার এই দুটি আকর্ষণীয় রঙে ফোনটি বাজারে এসেছে। ‘য্যানন এক্স২০’ ফোনটির মূল্য ১৮ হাজার ৯৯৯ টাকা (ভ্যাট ব্যতীত)। দেশের সকল ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম, মোবাইলের ব্র্যান্ড ও রিটেল আউটলেট থেকে কেনা যাচ্ছে নতুন এই স্মার্টফোন। পাশাপাশি ঘরে বসেই ওয়ালটনের অনলাইন সেলস প্লাটফর্ম এই নতুন ফোনটি সহজেই কিনতে পারছেন ক্রেতারা।


ওয়ালটন মোবাইল ব্র্যান্ডিং বিভাগের ইনচার্জ মাহবুব-উল হাসান মিলটন জানান, অ্যান্ড্রয়েড ১৩ অপারেটিং সিস্টেমে পরিচালিত এই ফোনে র‌্যাপিড মেমোরি টেকনোলজি ব্যবহৃত হয়েছে।


ফলে ব্যবহারকারী এতে ১৬ জিবি পর্যন্ত র‌্যাপিড মেমোরি পাবেন। গ্রাফিক্স হিসেবে আছে মালি-জি৫৭ এমসি২। যার ফলে ফোনের কার্যক্ষমতা ও গতি হবে অনেক বেশি। বিভিন্ন অ্যাপসের ব্যবহার, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, থ্রিডি গেমিং এবং দ্রুত ভিডিও লোড ও ল্যাগ-ফ্রি ভিডিও স্ট্রিমিং সুবিধা মিলবে।


জানা গেছে, ফোনটিতে অভ্যন্তরীণ মেমোরি রয়েছে ১২৮ গিগাবাইট। যা মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে ৫১২ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। এই ফোনে রয়েছে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেটের ৬.৮ ইঞ্চির ফুল এইচডি প্লাস রেজ্যুলেশনের আইপিএস ডিসপ্লে। ফোনটির ডিসপ্লেতে পাওয়া যাবে ৫৮০ নিটস পিক ব্রাইটনেস। এসবের ফলে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার এবং ভিডিও দেখা, গেম খেলা, বই পড়া বা ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ে মোবাইল স্পর্শে অনন্য অভিজ্ঞতা পাবেন গ্রাহক।


ফোনটির পেছনে রয়েছে এলইডি ফ্ল্যাশ, অটোফোকাস এবং পিডিএএফসহ ৫০ মেগাপিক্সেলের এআই ট্রিপল ক্যামেরা। আকর্ষণীয় সেলফির জন্য সামনে রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেল পাঞ্চ-হোল ক্যামেরা। ফেস ডিটেকশন ও ডিজিটাল জুম এর মত এআই এনহেন্সড ফিচার রয়েছে এই ফোনে। এতে ব্যবহৃত হয়েছে মিডিয়াটেক ৬ ন্যানোমিটারের হেলিও জি৯৯ গেমিং প্রসেসর। এতে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫জি প্রসেসরযুক্ত স্মার্টফোনের চেয়েও ভালো পারফরম্যান্স পাওয়া যাবে।


‘য্যানন এক্স২০’ মডেলে পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য ডিভাইসটিতে রয়েছে ৫০০০ এমএএইচ হাই-ক্যাপাসিটি লি-পলিমার ব্যাটারি। সাথে ১৮ ওয়াট টাইপ-সি ফাস্ট চার্জিং থাকায় দ্রুততম সময়ে চার্জিং সুবিধা থাকছে এই ডিভাইসে। এই ফোনটিতে নয়েজ ক্যানসেলেশন ফিচার থাকায় ফোনের প্রান্তের গ্রাহক নয়েজ ফ্রি শব্দ শুনতে পাবেন। ভিডিও স্যাটাবিলাইজেশন সুবিধার কারণে ভিডিও রেকডিং এ মিলবে দারুন অভিজ্ঞতা। এছাড়াও অন্যান্য ফিচারের মধ্যে রয়েছে ডায়নামিক ক্যাপসুল, গেম বুস্টার, ইউএফএস স্টোরেজ, অ্যাপ লক, চিলড্রেন স্পেস, ক্লিনিং অ্যাসিস্ট্যান্ট, নাইট লাইট, লাইভ ক্যাপশন, অ্যাপ ক্লোন, থ্রি ফিংগার স্ক্রিনশট, অ্যান্টিফেক টাচ মোড ও স্মার্ট টাচ ইত্যাদি ফিচার।


ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নিজস্ব কারখানায় তৈরি এই স্মার্টফোনে ৩০ দিনের বিশেষ রিপ্লেসমেন্ট সুবিধাসহ এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক।

শনিবার, ৩ জুন, ২০২৩

শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব আছে কিনা

ভিটামিন ডি শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি উপাদান।

মানসিক সুস্থতার জন্যও এটি খুবই জরুরি। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এটি ফ্যাট সলিউবল সিকুস্টারয়েড। 
কাজ হচ্ছে ইনটিসটাইন বা অন্ত্র থেকে ক্যালসিয়াম শোষণ করা। 
পাশাপাশি এটি আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাসকেও দ্রবীভূত করে। 
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শারীরিক অবস্থার উন্নতি ঘটাতে ভিটামিন ডি প্রয়োজন বলে শেষ করা যাবে না। 
শরীর ও মনে ভিটামিন ডির ঘাটতি যে বিরূপ প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বিআরবি হাসপাতালের পুষ্টিবিদ ইসরাত জাহান।


ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হওয়া মানে হাড় ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়া।
এমনটি হওয়া মানেই আর্থাইটিসের মতো রোগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠা। 
ভিটামিন ডি হাড়কে শক্তোপোক্ত করার পাশাপাশি হার্ট, ব্রেন এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
হাড় ও দাঁতের সুস্থতার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান এই ভিটামিন। 
এর অভাবে ওজনও বেড়ে যায়।


প্রশ্ন হল শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি কীভাবে পূরণ করবেন? 
কতগুলো সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করার মাধ্যমে এ সমস্যা সহজেই দূর করতে পারেন। 
জেনে নিন কিছু লক্ষণ সম্পর্কে যেগুলোর মাধ্যমে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব আছে কিনা।

মাংসপেশির দুর্বলতা

ভিটামিন ডি-এর অভাবে মাংসপেশীর দুর্বলতা বেড়ে যায়। 
বিশেষ করে মাংসপেশি বেড়ে যাওয়া এবং মাংসপেশি কাঁপার মতো সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। কাজেই মাংসপেশির দুর্বলতা কাটাতে নিয়মিত ভিটামিন ডি খান।

বিষণ্নতা
বিষণ্নতা বাড়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ভিটামিন ডি। এর ফলে সারাক্ষণ মানসিক চাপ অনুভূত হয়। তখন কোনো কারণ ছাড়াই অতিরিক্ত বিষণœতায় ভুগতে পারেন। এর অভাবে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। ফলে মানুষ এমনি এমনি রেগে যায়।

হাড়ে ফাটল : 
ভিটামিন ডি-এর অভাবে হাড়ে সহজেই ফাটল ধরে। এর ফলে একটু পড়ে গেলে কিংবা সামান্য আঘাত পেলেই হাড়ে চির ধরে যায়। অনেক সময় হাড়ে প্রচন্ড ব্যথা করলেও বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব রয়েছে।

দাঁত ভেঙে যায় :
 আপনার দাঁতে সমস্যা যেন লেগেই আছে। শক্ত কোনো কিছুই খেতে পারেন না। তাহলে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব রয়েছে। ভিটামিন ডি-এর অভাবে দাঁত ক্ষয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ভেঙেও যায়।

উচ্চ রক্তচাপ : 
ভিটামিন ডি-এর অভাবে উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে। কাজেই সময় থাকতে আগে থেকেই সচেতন হোন এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খান।




ক্লান্তি ও ঘুম আসে
:
 ভিটামিন ডি-এর অভাবে সহজেই অনেক ক্লান্তি নেমে আসে। ফলে ঘুম পায়। কর্মক্ষেত্রে আরও কর্মঠ কর্মী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে নিজের শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব পূরণ করুন।

মেজাজে প্রভাব ফেলে :
ভিটামিন ডি-এর অভাব যে কোনো মানুষের মেজাজ-মর্জিতে প্রভাব ফেলে। এ সময় মনের মধ্যে চাপা একটা অশান্তি কাজ করে। ফলে সবসময় মেজাজ রুক্ষ থাকে। কেউ ভালো কথা বললেও প্রচন্ড রাগ হয়। তাই কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার আগেই শরীরে ভিটামিন ডি-এর চাহিদা পূরণ করুন।

ওজন বেড়ে যায় : 
ওজন বাড়ার জন্যও দায়ী ভিটামিন ডি। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ডি- সমৃদ্ধ খাবার অবশ্যই রাখুন।

অষ্টিওপরোসিস, বিষণ্নতা, জরায়ু ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার এমনকি ডায়বেটিস এবং মেদ বৃদ্ধি প্রতিরোধে ভিটামিন ডি’র ভূমিকা আছে। অনেকেই আছেন যারা নিজেরাও জানেন না তারা ভিটামিন ডি-এর অভাবে ভুগছেন। কাজেই আপনি যদি নিজের মধ্যে উপরোক্ত লক্ষণগুলো বুঝতে পারেন তাহলে এর মাত্রা জানতে সঙ্গে সঙ্গে শরীর চেকআপ করে নিন।

ভিটামিন ডি-এর উৎস : 
সূর্যের আলো ভিটামিন ডি-এর অন্যতম উৎস। সূর্যের কড়া আলোতে না গিয়ে হালকা রোদ গায়ে লাগান। ভিটামিন ডি-এর অভাব পূরণের জন্য হালকা রোদে সামান্য ব্যায়ামও করতে পারেন। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত রোদ সবচেয়ে ভালো। এই সময় সূর্যের যে আলো আসে, সেটি ভালো।কেবল শীতকাল নয়, সব ঋতুতেই যদি আমরা কিছুক্ষণ রোদে বসি, পাঁচ মিনিট থেকে আধা ঘণ্টা পর্যন্ত সপ্তাহে দুবার, তাহলে উপকৃত হওয়া যায়। এছাড়া নিয়মিত ৫টি খাবার খেলেও ভিটামিন ডি দেহে তৈরি হয়। 

জেনে নিন, সেই ৫টি খাবারের নাম-

* চিজ : ভিটামিন ডি শরীরে তৈরি করতে গেলে চিজ খান। চিজ খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়ে।

* মাশরুম : খাওয়ার আগে অবশ্যই মাশরুম ভালো করে ধুয়ে রান্না করবেন। অ্যালার্জির প্রবণতা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

* তেলযুক্ত মাছ বা সামুদ্রিক মাছ : মাছের তেলে ভিটামিন ডি থাকে। তাই যথেষ্ট পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ খান।

* দুধ খাওয়া জরুরি : মাশরুমের মতো দুধেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই শরীরের ভিটামিন ডি-এর যোগান বৃদ্ধি করার জন্য দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া জরুরি।

* ডিম : শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি মেটাতে চাইলে রোজের ডায়েটে একটা করে ডিম থাকা জরুরি। নিউট্রিশনিস্টদের মতে ডিমের ভেতরে প্রোটিন এবং উপকারী কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ভিটামিন ডি-ও রয়েছে। 
তাই শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে এবং হাড়ের নানাবিধ রোগ দূর করতে রোজ একটা বা দুটো ডিম খাওয়া উচিত।

হার্ট এট্যাকের লক্ষন দেখাদেয় ১০ বছর আগেই


হার্ট অ্যাটাক হলো আকস্মিক মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ।
 ‘নীরব ঘাতক’ হিসেবে পরিচিত হার্ট অ্যাটাক সতর্কতা ছাড়াই ঘটে। 
তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, এনজিনা পেক্টোরিস নামক একটি অবস্থা হার্ট অ্যাটাকের এক দশক আগ থেকেই দেখা দিতে পারে।

এনজাইনা পেক্টোরিস কি? 

মায়ো ক্লিনিকের মতে, এনজিনা পেক্টোরিস হলো করোনারি ধমনী রোগের একটি উপসর্গ। প্রায়ই বুকে চাপ ধরা, ভারী হওয়া, বুকে আঁটসাঁট বা ব্যথা হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায় এক্ষেত্রে।

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য (এএইচএ) অনুসারে, ৪ ধরনের এনজাইনা পেক্টোরিস আছে। যথা- স্থিতিশীল এনজাইনা, অস্থির এনজিনা, মাইক্রোভাসকুলার এনজাইনা ও ভাসোস্পাস্টিক বা বৈকল্পিক এনজিনা।

গবেষণা কী বলছে?


এএইচএ জার্নালে প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ১০ বছর আগে এনজিনা পেক্টোরিস হতে পারে। ‘এনআইএইচআর অ্যাপ্লাইড রিসার্চ কোলাবরেশন ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস’ ২০০২-২০১৮ সালের মধ্যে জিপি, হাসপাতাল ও মৃত্যুর ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে গবেষণাটি করা হয়।

গবেষণায় দেখা গেছে, অস্বাভাবিক বুকে ব্যথাসহ রোগীদের প্রথম বছরে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ১৫ শতাংশ বেশি ছিল।
গবেষণায় আরও পাওয়া গেছে, কার্ডিওভাসকুলার রোগের জন্য শীর্ষ ঝুঁকিতে যারা ছিলেন তাদের মধ্যে লিপিড-হ্রাসকারী ওষুধ শুধু ৩০ শতাংশ রোগীকে দেওয়া হয়েছিল।

গবেষকদের মতে, যাদের অব্যক্ত বুকে ব্যথা ও উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ প্রোফাইল তাদের আরও বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত, যাতে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমানো যায়।
গবেষণা প্রকাশের সময়, প্রফেসর কেলভিন জর্ডান, প্রজেক্ট লিড ও কিল ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেডিসিনের বায়োস্ট্যাটিস্টিকসের অধ্যাপক বলেন, বুকে ব্যথার অনেক সম্ভাব্য কারণ আছে। তবে বেশিরভাগ রোগীই বুকে ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে দেরি করে ফেলেন

এনআইএইচআর লিসেস্টার বায়োমেডিকাল রিসার্চ সেন্টারের ডিরেক্টর প্রফেসর মেলানি ডেভিসের মতে, এই গবেষণা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের শনাক্ত করার জন্য একটি সম্ভাব্য নতুন পথ নির্দেশ করে।

এএইচএ’র তথ্য অনুযায়ী হার্ট অ্যাটাকের কিছু সতর্কতা লক্ষণের মধ্যে আছে-

১. বুকে অস্বস্তি
২. শরীরের উপরের অংশে অস্বস্তি
৩. নিঃশ্বাসের দুর্বলতা
৪. বমি বমি ভাব
৫. ঠান্ডা ঘাম
৬. মাথা ঘোরা বা হালকা মাথাব্যথা
৭. দুশ্চিন্তা বা ক্লান্তি
৮. কাশি
৯. শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি।

হার্ট অ্যাটাক নাকি গ্যাস্টিকের সমস্যা পার্থক্য করবেন যেভাবে?

হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং বলেছে, বুকের হাড় থেকে শুরু হওয়া বুকের ব্যথা গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ হতে পারে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন বলছে, বেশিরভাগ হার্ট অ্যাটাকের মধ্যে বুকের মাঝখানে অস্বস্তি থাকে, যা কয়েক মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়।

কখনো কখনো এই ব্যথা চলে যায় আবার ফেরতও আসতে পারে। এক্ষেত্রে বুকে ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে চাপ ও অস্বস্তি হতে পারে।

হার্ট অ্যাটাক নাকি গ্যাস্টিকের সমস্যার কারণে বুকে অস্বস্তি হওয়ার বিষয়টি আলাদা করা অনেকের জন্যই কঠিন হতে পারে। তাই হার্ট অ্যাটাক সম্পর্কিত অন্যান্য উপসর্গগুলোতে মনোযোগ দিতে হবে। বুক জ্বালাপোড়ার সঙ্গে প্রায়ই বুক জ্বালাপোড়া, মুখে তিক্ত বা অম্লীয় স্বাদ অথবা শুয়ে থাকা বা বাঁকানোর সময় ব্যথা আরও খারাপ হয়।

হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার সঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যা, চোয়াল, ঘাড়ে, পিঠে, বাহুতে বা কাঁধে ব্যথা বা অস্বস্তিসহ বুকের ব্যথার লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে। যারা হার্ট অ্যাটাকের উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন বিশেষজ্ঞরা তাদেরকে পরামর্শ দেন নিয়মিত হার্টের পরীক্ষা ও স্ক্রিনিংয়ের জন্য।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

শনিবার, ২৭ মে, ২০২৩

যে ৫ ভুলে ওজন বাড়ছে

 

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যাঁরা দীর্ঘ সময় ধরে চেষ্টা করেও ওজন কমাতে পারছেন না। উল্টো ক্রমাগত ওজন বেড়েই চলেছে। মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কেন এমন হচ্ছে? আর এর পেছনে দায়ী কারণই বা কী কী?

খুব সাধারণ কিছু ভুলের কারণে ওজন কমানোর যাত্রা অনেকের জন্যই সহজ হয় না। এসব ভুলকে চিহ্নিত করেছেন ইউনাইটেড হাসপাতালের প্রধান ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান চৌধুরী তাসনিম হাসিন।

আমাদের শরীরের ওজন বাড়ার কারণ :

অলস সময় কাটানো

আলসেমির প্রভাব শরীরের ওপরও পড়ে। পরিমিত খাবার এবং নিয়মিত শরীরচর্চা করেও ওজন কমানো কঠিন, যদি দিনের বেশি সময় কাটে আলসেমি করে। তাই দিনের নির্দিষ্ট সময় ব্যায়াম করলেও বাকি সময়টা শুয়ে-বসে না থেকে কোনো না কোনো কাজ করে নিজেকে ব্যস্ত রাখা প্রয়োজন।

খাবারের পরিমাণকে প্রাধান্য দেওয়া

অনেকে মনে করেন, কম খাবার খেলেই ওজন কমবে। ভাবনামতো খাবারের পরিমাণও কমিয়ে ফেলেন। কিন্তু খাবারের পুষ্টিগুণ না জেনে খাবার কম খেলে শরীরে বিভিন্ন ঘাটতি দেখা দেয়। পরে শরীরে অন্যান্য সমস্যা সৃষ্টি হয়ে ওজন কমানো আরও কঠিন হয়ে পড়ে।

তাই ওজন কমাতে হলে প্রথমেই অতিরিক্ত ক্যালরিযুক্ত খাবার যেমন, তেলে ভাজা খাবার, মিষ্টি জাতীয় খাবার এবং মাটির নিচে যেসব সবজি হয়, খাদ্যতালিকা থেকে সেগুলো বাদ দিতে হবে। শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণে সবুজ শাকসবজি, কম তেলে রান্না খাবার এবং জটিল কার্বোহাইড্রেট আছে, এমন খাদ্যকে তালিকায় আনতে হবে। এরপর আসবে পরিমাণ কমানো অর্থাৎ কতটুকু খেতে হবে।

ভাত সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া

আমাদের প্রধান খাদ্য ভাত। অনেকেই মনে করেন, ভাত ওজন বাড়ায়। এটি একদমই সত্যি নয়। এই পদ্ধতিতে ওজন কিছুটা কমলেও খুব দ্রুত আবার তা পূরণ হয়ে যায়। তাই শরীরে ওজন এবং উচ্চতা অনুযায়ী প্রত্যেকের খাদ্যতালিকায় পরিমাণমতো ভাত অথবা রুটি রাখা উচিত।

যা পরিবর্তন করা যেতে পারে তা হলো, সাদা চালের পরিবর্তে লাল চালের ভাত। রুটির ক্ষেত্রে লাল আটার রুটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। সাধারণ কার্বোহাইড্রেটের পরিবর্তে জটিল কার্বোহাইড্রেট খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া খাবারে আমিষের পরিমাণ বাড়াতে হবে। কোনোভাবেই কার্বোহাইড্রেট সম্পূর্ণ বন্ধ করা যাবে না। তবে পরিমাণ কিছুটা সীমিত করতে হবে।

প্রতিদিন ব্যায়াম না করা

অত্যন্ত নিয়ন্ত্রিত খাবার খেলেও তার পাশাপাশি ব্যায়ামও করতে হবে। না হলে শরীরের ওজন কমার পরিবর্তে উল্টো বেড়ে যাবে। খাবারে যা-ই থাকুক, অতিরিক্ত ক্যালরি খরচ করতে প্রতিদিন অবশ্যই ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে। নিজের পছন্দের অন্য কোনো ব্যায়ামও বেছে নিতে পারেন। 

দীর্ঘ সময় ধরে না খেয়ে থাকা

এ ধরনের অভ্যাস ওজন কমানোর পথের অন্যতম বাধা। ওজন কমানোর মূল মন্ত্র হচ্ছে, অল্প পরিমাণ খেতে হবে, কম ক্যালরিযুক্ত খাবার, বারবার। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে আমাদের ক্ষুধার মাত্রা অনেক বেড়ে যায়। খাওয়ার সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা তখন অনেক বেশি কঠিন হয়ে পড়ে।

বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩

প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

 রাজধানীর রমনা মডেল থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বাসা থেকে তুলে নেওয়ার ৩০ ঘণ্টার বেশি সময় পর তাকে রমনা থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে আনা হয়। বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে আনা হয় শামসুজ্জামানকে। 

এ মামলায় তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও রমনা মডেল থানার পরিদর্শক আবু আনছার। অপরদিকে মামলায় জামিন চেয়ে তার আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।


এর আগে বুধবার রাত ১১টায় অ্যাডভোকেট আবদুল মশিউর মালেক নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে রাজধানীর রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এ মামলায় প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, পত্রিকাটির সাভারের নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামস, সহযোগী একজন ক্যামেরাম্যান এবং অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।

তবে রাজধানীর তেজগাঁও থানার মামলায় এ পর্যন্ত কোনো আবেদন জমা হয়নি। বুধবার সৈয়দ মো. গোলাম কিবরিয়া (৩৬) নামে এক যুবলীগ নেতা বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি করেন।

এমএ/এএ

শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩

Ramadan Kareem Wishes 2023




Ramadan Kareem Wishes

Today, we will discuss some information about Ramadan Kareem Wishes. People want to know about this on the internet. We are just trying to give you the best & correct information. We hope it will be helpful to you!


May the holy month of Ramadan bring you and your family peace, happiness, and prosperity. Ramadan Kareem!

As we welcome the month of Ramadan, may Allah’s blessings be with you and your loved ones. Ramadan Kareem!

May Allah’s love and guidance shine upon you and your family during this holy month of Ramadan. Ramadan Kareem!

May this Ramadan be a month of reflection, forgiveness, and spiritual growth for you. Ramadan Kareem!

As we fast and pray during this blessed month, may Allah’s grace and mercy be with us all. Ramadan Kareem!

May Allah’s blessings and generosity fill your heart and soul this Ramadan. Ramadan Kareem!

Wishing you and your family a blessed month of Ramadan filled with joy, peace, and love. Ramadan Kareem!

May Allah bless you with good health, happiness, and success in all your endeavors this Ramadan. Ramadan Kareem!

May the blessings of Ramadan bring you closer to Allah and help you lead a life filled with kindness and compassion. Ramadan Kareem!

As we begin the month of Ramadan, let us pray for peace, harmony, and prosperity for all. Ramadan Kareem!



Facebook Bio Style Love 2023 | facebook stylish bio 2023 with emoji

 Facebook Bio Style Love 2023

Friend, if you looking for Facebook Stylish Bio, This website is the right place to collect Stylish bio. We are daily updating our website with a Stylish FB Bio. You just need to copy the bio and then paste it to Facebook.

The majority of Facebook users enjoy adding stylish bios to their accounts, thus we’ve compiled the Best Collection of Stylish Bio Facebook 2023. This appealing and fashionable bio was specially written to meet your high search need.

◢▇◣◢▇◣
▇▇▇▇▇▇
◥▇▇▇▇◤
◥▇▇◤
◥◤


◢◣
◢◤🔘◥◣
♦️♜◀🖤▶♜️♦️
◥◣◥◣🔘◢◤◢◤
◥◤
◢◤♦️◥◣
◥◣♦️◢◤
◥◤

◢ ◣
◥🖤◤
◥🖤◤
◣◥◤◢
♦️◥🖤◤♦️
◥⭕◣◢◣🖤◢◣◢⭕◤
♦️🖤RAJ KUMAR🖤♦️
◢⭕◤◥◤🖤◥◤◥⭕◣
◥💠◤
◣◥◤◢
◥🖤◤
◥🖤◤
◥◤




◢███◣◢███◣
🔻█████♥️█████🔻
🔻█████♥️█████🔻
◥🔻████████🔻◤
◥🔻██████🔻◤
◥🔻████🔻◤
◥🔻██🔻◤
◥◤



🖤
▞🖤▚
▞▞🖤▚▚
◣🔵۩ஐ▚💜▞ஐ۩🔵◢
💜
🔰
💜
♦️🔴Fb King🔴♦️
💜
🔰
💜
◣🔵۩ஐ▞▚💜▞▚ஐ۩🔵◢
▚▚🖤▞▞
▚🖤▞
🖤


 
◥██◤
◥█◤
██
██
◢██◣
⫷▓▓▓(✴)▓▓▓⫸
◥██◤
◥ ◤
◥ ◤
◥ ◤
◥ ◤
◥ ◤
◥ ◤
◥ ◤
◥◤



Facebook Stylish Bio Text

╱╲
│⬛│
│🟪│
│🟩│
│🟥│
│🟧│
│🟨│
│⬛│
◢███◣
꧁█⚅█༒KiNG༒█⚅█꧂
꧁█⚅█༒🔥༒█⚅█꧂
◥███◤
██
██
◥█◤


Colour Full Facebook Vip Bio


🔷❤💚❤💚❤💚❤🔷
▅▅▅▅▅▅▅▅▅▅▅
▅▅▅▅▅▅▅▅
▅▅▅▅▅▅
▅▅▅▅
◥◤
★❍ Vip Account ❍★
◢◣
▅▅▅▅
▅▅▅▅▅▅
▅▅▅▅▅▅▅▅
▅▅▅▅▅▅▅▅▅▅▅
🔷❤💚❤💚❤💚❤🔷


╱╲
│⬛│
│🟪│
│🟩│
│🟥│
│🟧│
│🟨│
│⬛│
◢███◣
꧁█⚅█BAD█⚅█꧂
꧁█⚅█BOY█⚅█꧂
◥███◤
██
██
◥█◤


❤️✿✿✿
❤️✿✿✿
❤️✿✿
❤️✿
✿❤️
༒✿❤️
༒✿✿❤️
༒✿✿✿❤️
༒✿✿✿❤️
༒✿✿❤️
༒✿❤️
༒✿



╱╲
│ ۩ │
│ ۩ │
│ ۩ │
│ ۩ │
│ ۩ │
│ ۩ │
│ ۩ │
◢███◣
⫷▓▓▓(✴☣✴)▓▓▓⫸
◥███◤
██
██
◥█◤


Facebook Vip Account Stylish Bio Symbols 2023

╱╲

│🔴│
│🟡│
│🟣│
│🟤│
│⚫│
│🟢│
│🔵│
│🖤│
◢███◣
⫷█████🟥█████⫸
◥███◤
██
██
◥█◤





সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

রমজানে সরকারি অফিস ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা



আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অফিসের নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিস চলবে। সোমবার (১৩ মার্চ) মন্ত্রিসভা বৈঠকে সব সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের জন্য রোজার এই অফিস সূচি নির্ধারণ করে দিয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন জানান, রমজান মাসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিস চলবে। এর মধ্যে দুপুর সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত ১৫ মিনিট জোহরের নামাজের বিরতি থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে শুক্রবার ও শনিবার।


তিনি আরও বলেন, ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ডাক, রেলওয়ে, হাসপাতাল ও রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান, কল-কারখানা এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এ সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবে। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব আইন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে সময়সূচি নির্ধারণ ও অনুসরণ করবে।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৩ বা ২৪ মার্চ থেকে মুসলমানদের সিয়াম সাধনার মাস রমজান শুরু হবে।

তেজগাঁও কুনিপাড়া বটতলা এলকার রোলিং মিল বস্তিতে আগুন




রাজধানীর তেজগাঁও কুনিপাড়া বটতলা এলাকার রোলিং মিল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুনে বস্তির প্রায় অর্ধশত ঘর পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
 সোমবার বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণের পর উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেইন্যান্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।



তিনি বলেন, এখানে (বস্তিতে) একেকটি রুমে একেকটি পরিবার থাকতো। 
আগুনে এমন প্রায় ৫০টি রুম পুড়ে গেছে। বাসার হিসাব করলে আনুমানিক ১১টি বাসা পুড়েছে। আগুন সূত্রপাত সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বস্তির কিছু কিছু রুম তালাবদ্ধ ছিল। আমরা জানতে পেরেছি এসব তালাবদ্ধ রুম থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। তবে আগুনের সঠিক কারণ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। আমরা এটা তদন্ত করে দেখবো।



হতাহতের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর আমরা পাইনি। তিনি আরও বলেন, তেজগাঁও কুনিপাড়া রোলিং মিল বস্তিতে আগুন লাগার খবর পাই ৭টা ৫৩ মিনিটে। এখানে সব টিনের বাসা। দুই তলা, তিন তলা টাইপের বাসা। 
বাসাগুলোর নিচে খাবারের দোকান ও মুদি দোকান ছিল। উপরে ছিল বসতবাড়ি। বস্তির ঘরগুলো টিনের এবং কাঠের তৈরি হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়েছে। আমরা প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছি। এই অঞ্চলটিতে আমাদের গাড়ি নিয়ে পৌঁছতে সময় লেগেছে।

এর আগে সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার তেজগাঁও কুনিপাড়া বটতলা এলকার রোলিং মিল বস্তিতে এই আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ১০টা ১০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন তারা। আগুন নিয়ন্ত্রণে বিমান বাহিনীর একটি ইউনিট ও র‌্যাব সদস্যদের সহায়তা করতে দেখা যায়।

শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

বাংলাদেশের ডাউকি ফল্টে আট দশমিক দুই মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।


 বাংলাদেশ ভৌগলিকভাবে এমন এক জায়গায় অবস্থিত যেখানে যে কোন সময় আট বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে বলে বলেন ভূতত্ত্ববিদ ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈয়দ হুমায়ুন আখতার।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অবজারভেটরির সাবেক এই পরিচালক ও তার সহ গবেষকরা প্রায় দুই যুগ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে এই অঞ্চলে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা নিয়ে গবেষণা করছেন। তাদের গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশের ডাউকি ফল্টে আট দশমিক দুই মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তবে এই ভূমিকম্প ঠিক কোন সময়ে হবে, তার কোন নিশ্চয়তা নেই।


“সিলেট থেকে কক্সবাজারের পাহাড়ি অঞ্চলের নীচে যে পরিমাণ শক্তি সঞ্চিত হয়েছে, সেখানে যে কোন সময় আট মাত্রার বেশি ভূমিকম্প হতে পারে। এই ভূমিকম্প আজও হতে পারে, আবার একশো বছর পরেও হতে পারে। যত সময় যাবে, সঞ্চিত শক্তি বাড়তে থাকবে।”


তাদের গবেষণা প্রতিবেদন ২০১৬ সালে বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল ‘নেচার’-এ প্রকাশিত হয়। ঐ গবেষণায় উঠে আসে যে বাংলাদেশে বড় ধরণের ভূমিকম্প হলে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে।


এই গবেষকের অনুমান, বাংলাদেশে ভূমিকম্প হলে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা বেশি হবে অপরিকল্পিতভাবে তৈরি ভবন, ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন তৈরিতে উদাসীনতা, ভূমিকম্প নিয়ে সচেতনতা ও প্রস্তুতির অভাবের কারণে।


মি. আখতার বলেন, “সিলেট থেকে কক্সবাজারের পাহাড়ি অঞ্চল পর্যন্ত বাংলাদেশের নিচে যে ফল্টলাইন আছে, সেই এলাকায় আট মাত্রার বেশি ভূমিকম্প হলে ক্ষয়ক্ষতি তুরস্কের চেয়ে ভয়াবহ মাত্রায় হবে।”


তার গবেষণার হিসেব অনুযায়ী, ভূমিকম্পে ঢাকা মেট্রোপলিটানের এক শতাংশ ভবনও যদি ধ্বংস হয় তাহলে ৬,০০০ ভবন বিধ্বস্ত হবে। যার ফলে অন্তত তিন লাখ মানুষ সরাসরি হতাহত হবেন। আর অপরিকল্পিতভাবে তৈরি শহরে ভূমিকম্প পরবর্তী উদ্ধার ও সেবার কাজ পরিচালনা বাধাগ্রস্থ হওয়ায় আরো বহু মানুষের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।


দু'হাজার নয় সালে সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি (সিডিএমপি) ও জাইকার যৌথ জরিপে বলা হয়, ঢাকায় সাত বা তার বেশি মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হলে, শহরের ৭২,০০০ ভবন ভেঙে পড়বে এবং এক লাখ ৩৫ হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তৈরি হবে সাত কোটি টন কনক্রিটের স্তূপ।


“শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটানে হবে অন্তত তিন লাখ মানুষ এছাড়া নারায়ণগঞ্জ, সাভার, গাজীপুরের ঘনবসতিপূর্ন এলাকাগুলোতে আরো লাখ খানেক মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারেন।


“আর পূর্বপ্রস্তুতি না থাকলে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাতে ভূমিকম্পের পরে জরুরি উদ্ধারকাজ চালানো কঠিন হয়ে পড়বে। আগে থেকে যদি পরিকল্পনা না থাকে তাহলে ঐ সময় জরুরি চিকিৎসা, বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার মত কাজগুলো সামাল দেয়া সম্ভব হবে না এবং মানবিক বিপর্যয় তৈ হতে পারে,” আশঙ্কা প্রকাশ করেন মি. আখতার।



রবিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২৩

যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন


 চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মাননা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। চলচ্চিত্র শিল্পে অবদান রাখায় প্রতি বছর এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। ২০২১ সালের নির্বাচিত সিনেমা থেকে এ বছর ২৭ ক্যাটাগরিতে ৩৪টি পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২১ সালের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।

চলচ্চিত্রে অবদান রাখায় এবার যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হয়েছে-মাতিয়া বানু শুকুর  ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ ও রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিতের ‘নোনাজলের কাব্য’।  

শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আকা রেজা গালিকের ‘ধর’, শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র কাওসার চৌধুরীর  ‘বধ্যভূমিতে একদিন’। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা যৌথভাবে মো. সিয়াম আহমেদ (মৃধা বনাম মৃধা) ও মীর সাব্বির মাহমুদ (রাতজাগা ফুল)। শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী যৌথভাবে আজমেরী হক বাঁধন (রেহানা মরিয়ম নূর) ও তাসনোভা তামান্না (নোনাজলের কাব্য)।  শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ চরিত্রে এম ফজলুর রহমান বাবু (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে শম্পা রেজা (পদ্মাপুরাণ), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা খল চরিত্রে মো. আবদুল মান্নান জয়রাজ (লাল মোরগের ঝুঁটি)।

শ্রেষ্ঠ অভিনেতা কৌতুক চরিত্রে প্রভাষ কুমার ভট্টাচার্য্য মিলন (মৃধা বনাম মৃধা), শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী আফিয়া তাবাসসুম (রেহানা মরিয়ম নূর), শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার জান্নাতুল মাওয়া ঝিলিক (যা হারিয়ে যায়)। শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম (যৈবতী কন্যার মন),  শ্রেষ্ঠ গায়ক কে. এম. আবদুল্লাহ মুর্তজা মুহিন (শোনাতে এসেছি আজ-পদ্মাপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গায়িকা চন্দনা মজুমদার (দেখলে ছবি পাগল হবি-পদ্মাপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গীতিকার প্রয়াত গাজী মাজহারুল আনোয়ার (অন্তরে অন্তর জ্বালা-যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার নূরুল আলম আতিক (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা তৌকীর আহমেদ (স্ফুলিঙ্গ)।


শ্রেষ্ঠ সম্পাদক সামির আহমেদ (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শিহাব নূরুন নবী (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক দলগত-সৈয়দ কাশেফ শাহবাজি, সুমন কুমার সরকার, মাজহারুল ইসলাম রাজু (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক শৈব তালুকদার (রেহানা মরিয়ম নূর), শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা ইদিলা কাছরিন ফরিদ (নোনাজলের কাব্য)। শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান দলগত- মো. ফারুখ, মো. ফরহাদ রেজা মিলন (লাল মোরগের ঝুঁটি)।


জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদানের জন্য গত বছরের ১৬ আগস্ট তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১৩ সদস্যের জুরি বোর্ড গঠন করে। পুরস্কারের জন্য ২০২১ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত ২১টি পূর্ণদের্ঘ্য, ১৭টি স্বল্পদৈর্ঘ্য ও ৭টি প্রামাণ্য চলচ্চিত্রসহ মোট ৪৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়ে।

পুরস্কার হিসেবে নির্বাচিত প্রত্যেককে ১৮ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ দিয়ে তৈরি একটি পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও এককালীন নির্ধারিত পরিমাণ সম্মানী ও সম্মাননাপত্র প্রদান করা হবে। আজীবন সম্মাননার জন্য ৩ লাখ, শ্রেষ্ঠ পূর্ণদের্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য ২ লাখ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ১ লাখ টাকা দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২৩

গডফাদার এরশাদ শিকদারের সেই বিলাসবহুল বাড়ি ‘স্বর্ণকমল’ ভেঙে ফেলা হচ্ছে।



বহুল আলোচিত গডফাদার এরশাদ শিকদারের সেই বিলাসবহুল বাড়ি ‘স্বর্ণকমল’ ভেঙে ফেলা হচ্ছে। খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গার মজিদ সরণিতে তৈরি করা হয়েছিল এই বাড়ি। এরশাদ শিকদারের বহু অপকর্মের সাক্ষী ছিলো বাড়িটি। এক সময় এ বাড়িটি দেখতে বহু কৌতুহলী মানুষ ভিড় জমাতো।

২০০৪ সালের ১০ মে খুলনা জেলা কারাগারে এরশাদ শিকদারের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এরপর জৌলুশ হারাই বিলাসবহুল বাড়িটি। এতদিন বাড়িটি ছিলো রহস্যে ঘেরা। এক সময় এরশাদ শিকদারের নৃশংসতার কথা শুনে অনেকেই আতকে উঠতো। শরীরে ভয় সৃষ্টি হতো। সেই ইতিহাস এখন পুরনো। কিন্তু এখনো এরশাদ শিকদারকে ঘিরে রহস্য যেন শেষ হয় না। এখনো তার নামে বিচিত্র কথা ভেসে বেড়ায় খুলনার বাতাসে।

এরশাদ শিকদার সেই সময় খুলনা মহানগরীর ৪ ও ৫ নম্বর ঘাট এলাকা নিয়ন্ত্রণ করতেন। হয়েছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের কমিশনার। এরপর স্থানীয়দের কাছে তিনি পরিচিতি পান ‘বড় মিয়া’। ১৯৮০-৮১ সালে তিনি ওই এলাকায় ‘রাঙা চোরা’ নামে পরিচিত ছিলেন। সেই রাঙা চোরাই হয়ে ওঠেন খুলনার ৪ ও ৫ নম্বর ঘাট এলাকায় অপরাধ জগতের গডফাদার।

২০০৪ সালের ১০ মে খুলনা জেলা কারাগারে ফাঁসি কার্যকরের মধ্যে দিয়ে ব্যক্তি জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটে এরশাদ শিকদারের। কিন্তু তার নিজের হাতে নির্মিত খুলনা মহানগরীর মজিদ সরণীর সুরম্য দোতলা বাড়ি ‘স্বর্ণকমল’ ঘিরে এতদিন ছিলো নানা রহস্য। প্রায় দু’দশক পরও বাড়িটি দেখতে দূর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসতো মানুষ।


স্থানীয়রা বলেন, ‘স্বর্ণকমল’ খুলনার আলোচিত একটি বাড়ি। পুরাতন হলেও মজবুত। বাইরে থেকে বাড়িটি খুব সুন্দর লাগতো। এরশাদ শিকদারের বাড়িকে ঘিরে মানুষের অনেক কৌতুহল। দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই বাড়িটি দেখতে আসতো। হঠাৎ করেই দেখছি বাড়িটি ভাঙা হচ্ছে। শুনেছি বাড়িটি ভেঙে ১০ তলা ভবন করা হবে। বাড়িটি ভেঙে ফেলায় খারাপ লাগছে।


এরশাদ শিকদারের মেঝো ছেলে কামাল শিকদার জানান, কেডিএ’র ১০ কাঠা জমির ওপর তাদের একটি পুরাতন তিন তলা এবং আরেকটি দোতলা বাড়ি ছিলো। তারা কয়েকদিন আগে পুরাতন তিন তলা ভবনটি শ্রমিক দিয়ে ভেঙে ফেলেছেন। এখন দোতলা ভবনটির অর্ধেকের মতো অংশ ভাঙা হচ্ছে। ভেঙে ফেলা ৫ কাঠা জমির ওপর ১০ তলা ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।


১৯৮২ সালে এইচএম এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর জাতীয় পার্টিতে যোগদানের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন এরশাদ শিকদার।
 ১৯৮৮ সালে ওয়ার্ড কমিশনার নির্বাচিত হন।
 ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠনের পর এরশাদ শিকদার বিএনপিতে যোগ দেন। 
১৯৯৬ সালের ২৬ ডিসেম্বরে দল পরিবর্তন করে যোগ দেন আওয়ামী লীগে। কিন্তু সমালোচনার মুখে কিছুদিন পরই আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত হন। ১৯৯৯ সালে গ্রেফতার হওয়ার সময় এরশাদ শিকদার নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার ছিলেন। রাজনীতিতে প্রবেশ করার পর আরও ক্ষমতাসীন হয়ে ওঠেন। ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত খুলনার রেলওয়ের সম্পত্তি এবং জোরপূর্বক ব্যক্তিগত সম্পত্তি দখল, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি ও একাধিক ধর্ষণসহ অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হন।
 জীবিত থাকতে ঘাট এলাকায় তিনি ছিলেন ত্রাস।
 অর্ধশতাধিক হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন তিনি। ২৪টি হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে আদালতে জবানবন্দি দেন তার বডিগার্ড নুরে আলম। ২০০৪ সালের ১০মে মধ্যরাতে খুলনার জেলা কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।





Popular Posts