Recent post

শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২

যে কারণে রাতে ঘুমের আগে ত্বকের যত্ন নেওয়া দরকার




রাতে ঘুমানোর আগে কখনো কি ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে একটু ম্যাসাজ করেছেন? 
অথবা ঠোঁটে লিপবাম, হাত-পায়ে লোশন বা তেল মেখে ঘুমাতে গেছেন? 
তারপর সকালে উঠে ত্বক খুব সতেজ ও মসৃণ মনে হয়েছে?
 যাঁরা রাতে ঘুমানোর আগে নিয়মিত ত্বকের যত্ন নেন, তাঁরা এই উপকারগুলো সব সময়ই পান। 
কেন?




এর উত্তর জানালেন শিওরসেল মেডিকেল বিডির প্রধান চর্মরোগবিশেষজ্ঞ ডা. তাওহীদা রহমান, ‘বৈজ্ঞানিক কারণ আছে। ঘুম মানেই বিশ্রাম। 
এই বিশ্রামের সময় ত্বক অনেক কাজ করে।
 সারা দিন ত্বকের ওপর নানা অত্যাচার হয়।
 যেমন ধুলোবালু লাগা, দূষণ, সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি, কাজ ও মানসিক চাপের প্রভাব ইত্যাদি।
 এসব কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হয়, তা ঠিক করার কাজটা রাতে হয়। একে বলে ত্বকের রিজেনারেশন। এ ছাড়া ঘুমের মাধ্যমে ত্বক থেকে বিষাক্ত উপাদান বের হয়। ঘুমের সময় কোলাজেন বাড়ে। কোলাজেনকে বলে ত্বকের বিউটি ফ্যাক্টর। 
মূলত, ঘুমের সময় ত্বক ক্লান্ত–পরিশ্রান্ত থাকলে বা ত্বকে সারা দিনের ধুলোবালু, ময়লা, মেকআপ, ঘাম জমে থাকলে ত্বক এসব কাজ ভালোভাবে করতে পারে না। 
এতে সৌন্দর্য হারায় ত্বক। এ জন্যই ঘুমের আগে যত্নটা জরুরি।’

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে আমরা কাজে নেমে পড়ি। 
কাজের চাপে বা সময়ের অভাবে ত্বকের যত্নটা আর ঠিকমতো নেওয়া হয় না। 
বাইরে বের হলে দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পর সানস্ক্রিন বা সানব্লক মাখার কথা, সেটি হয়তো হচ্ছে না। রান্নার আগে বা চুলার আগুনের তাপে যাওয়ার আগে সানস্ক্রিন মাখা প্রয়োজন, সেটিও অনেক সময় করা হয়ে ওঠে না। 
পর্যাপ্ত পানি পান, ঠিকমতো মুখ ধোয়ার কাজেও হয়তো অবহেলা হয়ে যায়। সারা দিনের এসব যত্নের অভাবে ত্বকের পিএইচ ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের যত্ন নিলে এ ভারসাম্য ফিরে আসে। আবার সারা দিনে ধুলোবালুর কারণে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যায়। 
পরিষ্কার করে ঘুমালে এগুলো খুলে যায়, কমে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা। আসলে রাতে ত্বকের কোষগুলো পুনর্গঠিত হয়। আর ঘুমানোর আগে যত্ন নিলে ত্বক সুস্থ–সুন্দর হওয়ার প্রক্রিয়াটা বাড়ে বলে জানালেন বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ বিউটি কেয়ারের কর্ণধার শারমিন কচি।


রাতে ঘুমের আগে ত্বকের যত্নের আরও উপকারিতা রয়েছে। 
এ বিষয়ে রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি বলেন, ‘পরিষ্কার করে ডিপ ময়েশ্চারাইজার মেখে ঘুমালে ত্বক থাকে আর্দ্র ও মসৃণ। অনেকেই আই ক্রিম মাখেন এ সময়। এটিও বেশ উপকারী। এতে চোখের নিচের কালো দাগ কমে। অনেকেরই সারা বছর হাত-পা বা ত্বক ফাটে। তারা রাতে ঘুমানোর আগে লোশন, জলপাইয়ের তেল ইত্যাদি মেখে ঘুমালে ত্বক হয় মসৃণ, সুন্দর।’

শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২

অল্প টাকায় ব্যবসা



আপনি যে কোন ব্যবসায় লাভ করতে পারবেন। 
আপনি যেকোন ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবসা করতে পারবেন এবং সেখান থেকে লাভবান হতে পারবেন যদি আপনার দুইটা প্রশ্নের উত্তর জানা থাকে।

১. আমার কাস্টমারের এমন কি সমস্যা আছে যে সমস্যাটা সে নিজে সমাধান করতে পারছে না?

২. আমি এমন কি সমাধান নিয়ে আসতে পারি যা কাস্টমার সহজেই আমার কাছ থেকে গ্রহণ করবে?




এই দুটো প্রশ্নের উওর আপনাকে যে সকল সুবিধা দিবে তাহলো —

  • আপনাকে কম্পিটিশন থেকে আগায় রাখবে।
  • আপনার ব্যাবসায় ১০০% প্রফিট সুনিশ্চিত থাকবে।
  • আপনার কাস্টমার আপনার প্রতি আনুগত্য থাকবে।
  • আপনার ব্রান্ড ইকুইটি অনেক বাড়বে।
  • আপনার ব্যাবসার ম্যানপাওয়ার সন্তুষ্ট থাকবে।
  • আপনার রিটার্ন অন ইনভেস্ট বেশি থাকবে।
  • আপনার ইনভেন্টরি টারনওভার বেশি থাকবে।

Financial প্রতিষ্ঠান থেকে ভাল সুযোগ সুবিধা পাবেন। ইত্যাদি আর বিভিন্ন প্রকার সুবিধা আপনি পাবেন।

একদম অল্প টাকায় ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে ডিজিটাল প্রোডাক্ট এর বিজনেস দিয়ে শুরু করতে পারেন কারন এখানে অনেক কম টাকা লাগে এবং একবারই আপনি খুব তাড়াতাড়ি ভালো পরিমাণ গ্রাহক আকর্ষণ করতে পারবেন।


আর এই ব্যবসায় আপনি দেশের চাহিদা পূরণ করে ইন্টারন্যাশনাল ভাবে আপনার ব্যাবসাকে খুব সহজেই এবং খুব তাড়াতাড়ি প্রসারিত করতে পারবেন।


উদাহরন হিসাবে -

  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • এনিমেশন ডিজাইন
  • Video প্রোডাকশন
  • ফটোগ্রাফি
  • ওয়েবসাইট ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট
  • আর্টিকেল এবং ইনফোগ্রাফিক্স
  • সফটওয়্যার ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট
  • ই-বুক
  • ডাউনলোড করা যায় এমন মিউজিক
  • স্ট্রিমিং মিডিয়া
  • ভিডিও টিউটোরিয়াল
  • অনলাইন গেমস
  • মোবাইল অ্যাপস
  • ইন্টারনেট কুপন এবং ইলেকট্রনিক টিকিট

ডিজিটাল Marketing & Selling


ইত্যাদি আরো অনেক ডিজিটাল পণ্যের বিজনেস আছে। ছাড়া আপনি যেকোন ফিজিক্যাল পণ্যের ব্যবসা করতে পারেন কিন্তু সেখানে অবশ্যই টেকনোলজিকে যুক্ত করতেই হবে কারণ টেকনোলজি হচ্ছে সামনের ভবিষ্যৎ।



উদহারণ হিসাবে, এখন আপনি যদি টি শার্ট এর বিজনেস করেন তাহলে সেখানে আপনাকে টেকনোলজি যুক্ত করতে হবে কারণ টেকনোলজি হচ্ছে এমন একটি মাধ্যম যা আপনার খরচ কমাবে 10 গুণ প্রফিট বাড়াবে 50 গুন।




টেকনোলজি কে নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কোন দরকার নেই কারণ টেকনোলজির ভেন্ডরই আপনাকে খুব ভালোভাবে টেকনোলজি বুঝায় দিবে।


 

শনিবার, ৬ আগস্ট, ২০২২

বাংলাদেশে তেলের দামের নজিরবিহীন বৃদ্ধির আসল কারণ কী



বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের নজিরবিহীন দাম বাড়ানোর জন্য সরকার বিশ্ব বাজারে তেলের মূল্য, পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন বা বিপিসি'র লোকসান কমানো এবং পাচার হওয়ার আশঙ্কার কথা জানালেও বিশ্লেষকরা বলছেন প্রকৃত অর্থে ঋণ দাতা গোষ্ঠীগুলোর সাথে বৈঠকের আগে সংস্কারে সদিচ্ছা প্রকাশের অংশ হিসেবেই এমন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছে সরকার।




অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ থেকে প্রায় সাড়ে চারশো কোটি ডলার ঋণ নেয়ার চেষ্টা করছে সরকার। কিন্তু এ সংস্থা থেকে ঋণের প্রধানতম শর্তই হলো জ্বালানি খাত থেকে ভর্তুকি তুলে নেয়া।




এখন বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, সরকার যে ঋণ চেয়েছে সংস্থাটির কাছ থেকে তা নিয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগেই তেলের দাম বাড়িয়ে তাদের শর্ত পূরণ করে নিলো।




বাংলাদেশে চলতি অর্থবছরের বাজেটে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা যে ভর্তুকি বরাদ্দ রাখা হয়েছে তার বড় অংশই জ্বালানি তেল, গ্যাস ও বিদ্যুতের জন্য। গত মাসে আইএমএফ'র একটি প্রতিনিধিদল ঢাকায় এসেছিলো এবং সে সময় সরকারকে এ ভর্তুকি কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছিলো।

গবেষক ও অর্থনীতিবিদ ডঃ খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলছেন, সরকার দাতা সংস্থার কাছ থেকে ঋণ নিতে যাচ্ছে এবং সে কারণেই ভর্তুকি ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে তেলের দাম এতটা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে সরকার।




আইএমএফ-এর সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলছেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো ছিলো অপরিহার্য।




"সরকার আইএমএফ এর সাথে আলোচনার আগেই হয়তো একটি বার্তা দিয়েছে যে এ বিষয়ে তারা খু্ব সিরিয়াস। তবে একবারে এতটা দাম না বাড়িয়ে আগে থেকে ধীরে ধীরে বাড়ালে মানুষকে এ ধাক্কা সইতে হতো না," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।


বাস ভাড়া বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়েছে।




বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের নজিরবিহীন দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে বাস ভাড়াও বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যা থেকে বাস মালিক সমিতি এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বা বিআরটিএ'র এক যৌথ সভা শেষে এই ঘোষণা করা হয়।
ঢাকায় ১৬ শতাংশ এবং দূরপাল্লার বাসে ২২ শতাংশ বাস ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে।
এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, মহানগরে প্রতি কিলোমিটার বাস ভাড়া বাড়বে ৩৫ পয়সা এবং দূরপাল্লার বাসে ভাড়া বাড়বে কিলোমিটার প্রতি ৪০ পয়সা।

এর ফলে দূরপাল্লার বাসে প্রতি কিলোমিটার ভাড়া হবে দুই টাকা ২০ পয়সা।
নতুন ভাড়া বৃদ্ধির ফলে ঢাকা শহরে প্রতি কিলোমিটার বাস ভাড়া হবে দুই টাকা পঞ্চাশ পয়সা। তবে সর্বনিম্ন বাস ভাড়া হবে দশ টাকা।

শুক্রবার রাতে তেলের ব্যাপক মূল্যবৃদ্ধির পর শনিবার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকা এবং দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাস চলাচল অনেকটাই কমে গেছে। কোথাও কোথাও বাস চলাচল বন্ধ করে দেন মালিকরা।
বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের দাম ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ দাম বাড়ার পর শনিবার সকাল থেকে ঢাকার বহু পেট্রলপাম্প বন্ধ রয়েছে।
আর তেলের অভাবে প্রায় ৭০ শতাংশ কম গণ পরিবহন শহরের রাস্তায় নেমেছে বলে জানিয়েছেন যাত্রী এবং চালকেরা।
শুক্রবার রাতে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয়ের যুক্তিতে দাম বাড়ানো সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করে সরকার।
এতে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটার প্রতি ৮০ টাকা থেকে ১১৪ টাকা করা হয়েছে। লিটার প্রতি পেট্রলের দাম ৮৬ টাকা থেকে ১৩০ টাকা করা হয়েছে।
অকটেনের দাম বেড়েছে ৮৯ টাকা থেকে ১৩৫ টাকা।

বৃহস্পতিবার, ৪ আগস্ট, ২০২২

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ১১ এজেন্সি নামের তালিকা


মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ১১ এজেন্সিকে অনুমতি-

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর জন্য এখন পর্যন্ত ১১টি  এজেন্সিকে নিয়োগের অনুমতি দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সবশেষ ৩১ জুলাই একটি রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর জন্য নিয়োগের অনুমতি দেয়া হয়। 
রিক্রুটিং এজেন্সির নাম আরভিং এন্টারপ্রাইজ।




এর আগে, প্রথম দিন ২৪ জুলাই ৪টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে নিয়োগের অনুমতি দেয়া হয়।
 এজেন্সিগুলো হলো- নিউ এজ ইন্টারন্যাশনাল, মেসার্স পাথ ফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনাল , গ্রীনল্যান্ড ওভারসীজ ও মেসার্স আমিয়াল ইন্টারন্যাশনাল।


এরপর ২৫ জুলাই ৩টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে নিয়োগের অনুমতি দেয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। 
এজেন্সিগুলো হলো- মেসার্স আল বোখারী ইন্টারন্যাশনাল, ইম্পেরিয়াল রিসোর্স লিমিটেড ও মেসার্স সাউথ পয়েন্ট ওভারসিস লিমিটেড।


এছাড়াও ২৮ জুলাই ৩টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে নিয়োগের অনুমতি দেয়া হয়। 
এজেন্সিগুলো হলো- মেসার্স আহমেদ ইন্টারন্যাশনাল, বিনিময় ইন্টারন্যাশনাল ও আকাশ ভ্রমণ।


এদিকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব গাজী মো. শাহেদ আনোয়ারের সই করা এক চিঠিতে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো-বিএমইটির মহাপরিচালকে নিয়োগ অনুমতির বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে বলা হয়।

বুধবার, ৩ আগস্ট, ২০২২

কোমরের ব্যথা



কোমরের ব্যথায় ভুগছেন? জেনে নিন ব্যথা কমানোর টোটকা
কোমরের যে জায়গায় ব্যথা সেখানে সেঁক দিলে যন্ত্রণা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যাবে।
ওয়ার্ক ফ্রম হোম, অফিস আপনাকে ২৪ ঘণ্টার জন্য নিজের করে নিয়েছে।
 অগত্যা, সকাল থেকে রাত ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা কম্পিউটারের সামনে । 
যার ফলে কোমরের ব্যথায় আক্রান্ত একাংশ।
 অন্যদিকে যাদের বয়স চল্লিশের দোরগোড়ায়, তাঁদের মধ্যে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা বশি কোমরের ব্যথায় আক্রান্ত হন।



অফিসের কীভাবে এই ব্যথা থেকে দূরে রাখবেন নিজেকে?

১) প্রথমত এক জায়গায় বেশিক্ষণ বসে থাকবেন না।
২) জায়গা ছেড়ে মাঝে মাঝে উঠে পড়ুন। কোমড় ভাঁজ করে সামান্য কিছু শরীর চর্চা করে নিন। মাটিতে বসে কাজ করবেন না।
৩)নরম মেট্রেস বা ফোমের বিছানায় কখনোই শোবেন না।
ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে কখনই ব্যথার ওষুধ খাওয়া সঠিক সিদ্ধান্ত হবে না।


 
কোমরে ব্যথায় এই ঘরোয়া টোটকাগুলি ব্যবহার করলে, ফল পাবেন ম্যাজিকের মতো। চলুন জেনে নেয়া যাক-


সেঁক দিন- 
কোমরের যে জায়গায় ব্যথা সেখানে সেঁক দিলে যন্ত্রণা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যাবে।


আদা- 
আদাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। এই পটাশিয়ামের অভাবের ফলে নার্ভের সমস্যা দেখা দেয়। 
প্রতিদিন নিয়মিত আদা খেলে কোমরের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

হলুদ- 
দুধের সঙ্গে নিয়ম করে হলুদ খেলে কোমরের ব্যথা অনেকটাই কমতে পারে।


মেথি বীজ-
মেথি বীজের গুড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। ব্যথার জায়গায় এই মিশ্রণ লাগালে উপকার পাবেন।


লেবুর শরবত-
লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন সি যন্ত্রণা উপশমে খুবই কার্যকারী।


অ্যালোভেরা- 
প্রতিদিন নিয়ম করে অ্যালোভেরা শরবত খেলে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।


ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম জাতীয় খাদ্য- 
প্রতিদিন নিয়ম করে দুধ, ঘি, চিজ, ফল, শাকসবজি, বাদাম ইত্যাদি খেলে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।



কোমরে ব্যথা কেন হয়, কীভাবে এই ব্যথা কমানো যায়


কারণ

লাম্বার স্পনডোলাইসিস
কোমরের পাঁচটি হাড় আছে। কোমরের হাড়গুলো যদি বয়সের কারণে বা বংশগত কারণে ক্ষয় হয়ে যায়, তখন তাকে লাম্বার স্পনডোলাইসিস বলে।



এলআইডি
এটিও শক্তিশালী একটি কারণ। এটি সাধারণত ২৫ থেকে ৪০ বছরের মানুষের ক্ষেত্রে বেশি হয়। মানুষের হাড়ের মধ্যে ফাঁকা জায়গা থাকে। 
এটি পূরণ থাকে তালের শাঁসের মতো ডিস্ক বা চাকতি দিয়ে। 
এই ডিস্ক যদি কোনো কারণে বের হয়ে যায়, তখন স্নায়ুমূলের ওপরে চাপ ফেলে। এর ফলে কোমরে ব্যথা হতে পারে।



নন-স্পেসিফিক লো বেক পেন
অনির্দিষ্ট কারণে হাড়, মাংসপেশি, স্নায়ু—তিনটি উপাদানের সামঞ্জস্য নষ্ট হলে এই ব্যথা হয়। এটি যুবকদের মধ্যে বেশি হয়। এই ব্যথা পুরোপুরি সারানোর চিকিৎসা এখনো আবিষ্কার হয়নি। এই ব্যথা নিয়ে বিশ্বব্যাপী গবেষণা চলছে।


এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে কোমরে ব্যথা হয়। 
যেমন : শিরদাঁড়ায় টিউমার ও ইনফেকশন হলে কোমরে ব্যথা হতে পারে। 
মাংসপেশি শক্ত হয়ে গেলে বা মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়লে কোমরে ব্যথা হয়। 
শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণেও কোমরে ব্যথা হয়।
একটানা হাঁটলে বা দাঁড়িয়ে থাকলে, কোলে কিছু বহন করলেও কোমরে ব্যথা হতে পারে।

সোমবার, ১ আগস্ট, ২০২২

বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোন কিনে বাংলাদেশের কী লাভ






তুরস্কের কাছ থেকে বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোন কিনছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি এ নিয়ে ড্রোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী।
এই ক্রয় চুক্তির বিষয়ে নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর।

বাংলাদেশ এই প্রথম সামরিক অস্ত্র বহনে ও হামলায় সক্ষম ড্রোন কিনতে যাচ্ছে।




এই ড্রোন এর আগে বিশ্বের বেশ কয়েকটি যুদ্ধে ব্যবহৃত হতে দেখা গেছে। বিশেষ করে রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধে এই ড্রোনের কর্মক্ষমতা অনেক দেশে আগ্রহ তৈরি করেছে।

গত কয়েক বছর ধরেই তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের সামরিক সহযোগিতার সম্পর্ক বাড়ছে। দেশটি থেকে কামানের গোলা, রকেট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, সাঁজোয়া যান, মাইন থেকে সুরক্ষাকারী যান কিনেছে বাংলাদেশ।

তুরস্কের কাছ থেকে বাংলাদেশ কতোগুলো ড্রোন কিনছে, কবে নাগাদ সেগুলো পাওয়া যাবে তার বিস্তারিত জানা যায়নি।

কিন্তু বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোন সম্পর্কে কী জানা যায়? কেন এই ড্রোনের প্রতি বিশ্বের সামরিক বাহিনীগুলোর আগ্রহ বাড়ছে?

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে মোড় ঘুরিয়েছে বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোন

তুরস্কের বাইকার টেকনোলজি কোম্পানি ২০১৪ সাল থেকে বাণিজ্যিকভাবে বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোন উৎপাদন ও বিক্রি করতে শুরু করলেও রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধে এই ড্রোন বিশেষ নজর কেড়েছে।


এই ড্রোন ব্যবহার করেই রাশিয়ার মস্কভা যুদ্ধজাহাজ, অস্ত্রের গুদাম, কয়েকটি কমান্ড সেন্টার এবং রাশিয়ান লক্ষ্যবস্তুতে সফলভাবে হামলা করেছে ইউক্রেন। যাতে রাশিয়ার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

নিকট অতীতে সিরিয়া ও লিবিয়ার সংঘাতে এবং অতি সম্প্রতি নাগর্নো কারাবাখের যুদ্ধে এই ড্রোনের কার্যকর প্রয়োগ দেখা গেছে। এর পরই এই ড্রোনের চাহিদা বেড়ে গেছে।



বিশ্বের ১৪টি দেশ তুরস্ক থেকে এই ড্রোন কিনেছে। এদের মধ্যে ইউক্রেন ছাড়াও আছে আজারবাইজান, ইথিওপিয়া, লিবিয়া. মরক্কো, পোল্যান্ড, কাতার, তুর্কমেনিস্তান। আরও ১৬টি দেশ ড্রোন কেনার জন্য চুক্তি করেছে বলে কোম্পানির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।



কেন চাহিদা বাড়ছে বায়রাক্টার ড্রোনের

বায়রাক্টার টিবি-টু নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাইকারটেক ডটকমের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এটি হচ্ছে এমন এক ধরনের যুদ্ধাস্ত্র যা গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, নজরদারি এবং হামলায় অংশ নিতে পারে।


এটি জনপ্রিয় হওয়ার আরেকটি কারণ হলো, মূল কমান্ড সেন্টার থেকে দূরে কোথাও একটি কন্টেইনার বা ট্রাকে মোবাইল বেজ স্থাপন করে সহজে ড্রোন পরিচালনা করা যায়। ফলে মিশনের প্রয়োজনে যেকোনো স্থানে নিয়ে গিয়ে ড্রোন উড্ডয়ন বা হামলা চালানো যায়।


২০১৪ সাল থেকে তুরস্কের সেনা বাহিনী ও ন্যাশনাল পুলিশ এই ড্রোন ব্যবহার করছে।

বায়রাক্টার টিবি-টু সম্পর্কে যেসব তথ্য জানা যায়:


বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোনে চারটি লেজার গাইডেড স্মার্ট রকেট সংযুক্ত করা যায়, যা লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুলভাবে আঘাত করতে পারে।

ড্রোনটি ঘণ্টায় ১২৯ কিলোমিটার থেকে শুরু করে ২২২ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে।

বেজ স্টেশন থেকে তিনশো কিলোমিটার দূর পর্যন্ত ড্রোনটি চালানো যায়।

এর ভেতরে একমন কিছু সেন্সর রয়েছে, যার ফলে জিপিএসের ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে ন্যাভিগেশন করতে পারে।

সর্বোচ্চ সাতশো কেজি ওজন নিয়ে ড্রোনটি উড়তে পারে। মোট জ্বালানি ধরে ৩০০ লিটার।

ড্রোনটি টেক-অফ, ল্যান্ডিংসহ পুরোপুরি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালিত হতে পারে। এর কম্পিউরাইডজ সিস্টেমে তিনটি অটো পাইলট প্রোগ্রাম রয়েছে।

বায়রাক্টার টিবি-টু ১৮ হাজার ফিট উচ্চতায় থেকে কার্যক্রম চালাতে পারে। তবে আকাশে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার ফিট পর্যন্ত উড়তে এবং সর্বোচ্চ ২৭ ঘণ্টা তিন মিনিট ওড়ার রেকর্ড রয়েছে।

ড্রোনে থাকা রিয়েল ইমাজেরি টাইম ট্রান্সমিশন সিস্টেমের ফলে একাধিক ব্যবহারকারী একই সঙ্গে তাৎক্ষণিকভাবে উচ্চমানের ভিডিও দেখতে পারে।

ওয়েব ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন হওয়ার কারণে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ট্যাবলেট বা মোবাইলেও নজরদারি করা সম্ভব।

তবে এসব ড্রোনের একটি দুর্বল দিক হলো, এগুলো আকারে বড় আর তুলনামূলক গতি কম। ফলে এগুলো গুলি করে নামানো সহজ।


ইউক্রেনের ব্যবহার করা এরকম বেশ কিছু বায়রাক্টার ড্রোন ধ্বংস করে দিয়েছে রাশিয়ার বাহিনী।

ড্রোন কিনে বাংলাদেশের কী লাভ হবে?


সম্প্রতি বাংলাদেশের দৈনিক প্রথম আলোর সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসান তুরান জানিছেন, তুরস্কের ড্রোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাইকার টেকনোলজির সঙ্গে ড্রোন কেনার ব্যাপারে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী একটি চুক্তি করেছে।



এই চুক্তির ব্যাপারে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ পরিদপ্তর আইএসপিআর।

বাংলাদেশ পিস এন্ড সিকিউরিটিজ স্টাডিজ এর প্রেসিডেন্ট, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব) এ এন এম মুনীরুজ্জামান বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ''সামরিক সক্ষমতার যে আধুনিয়কান করা হচ্ছে, সব দেশে, তার মধ্যে ড্রোন একটা প্রধান প্রযুক্তি হয়ে আসছে। সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য যে ক্ষমতা ও ব্যয় করা হচ্ছে, তাতে এটা খুবই আকর্ষণীয় সরঞ্জাম। বিশেষ করে নাগার্নো-কারাবাখে ড্রোনের যে ভূমিকা দেখা গেছে, তাতে অনেক দেশই এখন ড্রোনের প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করেছে।''


''সেই কারণে বাংলাদেশও এর প্রতি ঝুঁকছে। বিশেষ করে টার্কিশ বখতিয়ার ড্রোন ক্ষমতা ও বাজেটের দিক থেকে খুব ভালো একটি পছন্দ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যে সরঞ্জাম আধুনিকায়ন করার প্রক্রিয়া বা বরাদ্দ রয়েছে, তাতে এ ধরনের ড্রোন খুবই উপযোগী হবে,'' তিনি বলছেন।

তবে বাংলাদেশের যেখানে কারও সঙ্গে যুদ্ধ বা বৈরিতা নেই, সেখানে এসব ড্রোন কতটা কাজে আসবে, জানতে চাইলে মি. মুনীরুজ্জামান বলছেন, ''যুদ্ধ না থাকলেও সামরিক বাহিনীর প্রস্তুতি বা সক্ষমতা প্রয়োজন রয়েছে। সেখানে ড্রোন অবশ্যই অনেক সহায়তা করবে। কোন দেশের সঙ্গে যুদ্ধ না থাকলেও বাহিনীগুলোর প্রস্তুত থাকার দরকার আছে। এভাবে সামরিক বাহিনীর সক্ষমতা বজায় রেখেই শান্তি নিশ্চিত করা যায়। সেই প্রস্তুতির অংশ হিসাবেই বাংলাদেশের ড্রোন কেনার দরকার, তাই বাংলাদেশ কিনছে বলে আমি মনে করি।''

ড্রোন যুদ্ধে কী ধরনের সহায়তা করে, ব্যাখ্যা করতে গিয়ে লন্ডনের কিংস কলেজের ডিফেন্স স্টাডিজের একজন গবেষক ডঃ মার্টিনা মিরন বিবিসিকে বলেছেন, ড্রোনের সাহায্য নিয়ে ইউক্রেনিয়ানরাও তাদের সীমিত বাহিনীর সক্ষমতা অনেকখানি বাড়াতে পেরেছে।


তিনি বলেন, "অতীতে আপনাকে যদি শত্রুবাহিনীর অবস্থানে গিয়ে হামলা করতে হতো, তার একমাত্র উপায় ছিল সেখানে স্পেশাল কমান্ডো বাহিনী পাঠানো, এবং এভাবে হামলা চালাতে গিয়ে হয়তো বেশ কিছু সৈন্য মারা পড়তো।"

"কিন্তু এখন কেবল একটা ড্রোনের ওপর ঝুঁকি নিয়েই কাজটা করা হচ্ছে।"




কারা তৈরি করে বায়রাক্টার টিবি-টু

বাইকার ডিফেন্স নামের প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করে বায়রাক্টার টিবি-টু এবং বায়রাক্টার আকিনচি নামে দুটি ড্রোন। আকারে এটি একটি ছোট উড়োজাহাজের সমান। এতে ক্যামেরা লাগানো আছে এবং লেজার-নিয়ন্ত্রিত বোমাও বহন করা যায়।




কিছুদিন আগে রয়টার্সকে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে বায়রাক্টার কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হালুক বায়রাক্টার বলেছেন, তাদের কোম্পানি ১৪টি দেশে এ জাতীয় ড্রোন বিক্রি করেছে। সিরিয়া, লিবিয়া এবং নাগার্নো-কারাবাখের যুদ্ধক্ষেত্রে এসব ড্রোনের কার্যক্রম দেখে আফ্রিকা থেকে শুরু করে ইউরোপের অনেক দেশে ড্রোনের চাহিদা বাড়ছে। পোল্যান্ড এর মধ্যেই এ জাতীয় ড্রোন কেনার চুক্তি করেছে।

তার ভাই, বায়রাক্টার টেকনোলজির প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা সেলুক বায়রাক্টার রয়টার্সকে বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক বিমান বিধ্বংসী ব্যবস্থা ও উন্নত গোলা নিক্ষেপের ক্ষমতা রয়েছে বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোনের, ফলে সারা বিশ্বই আমাদের সম্ভাব্য গ্রাহক হয়ে উঠছে।''



তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচিপ তাইয়িপ এর্দোয়ানের জামাতা সালুক বায়রাক্টার বলেছেন, তার কোম্পানি বছরে ২০০ টিবি-টু ড্রোন তৈরি করতে পারে।



১৯৮৬ সালে গাড়ি উৎপাদনকারী কোম্পানির যন্ত্রপাতি তৈরি প্রতিষ্ঠান হিসাবে কোম্পানিটি তৈরি করেন সালুক ও হালুক বায়রাক্টারের পিতা ওজদেমির বায়রাক্টার । তবে ২০০৫ সাল থেকে তারা মানবহীন বিমান শিল্পের ওপর বিনিয়োগ করতে শুরু করে।




বায়রাক্টার টিবি-টু ড্রোনের দাম

এই পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঁচশোর বেশি বায়রাক্টার টিবি-২ ড্রোন সরবরাহ করা হয়েছে বলে কোম্পানি জানিয়েছে।
তবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই ধরনের ড্রোনের ক্রেতা বাড়ছে বলে কোম্পানি জানিয়েছে।
তুরস্কের কাছ থেকে কত টাকায় বা কতগুলো ড্রোন বাংলাদেশ কিনতে যাচ্ছে, তা জানা যায়নি।



তবে একেকটি ড্রোন অন্তত ১০ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যে তুরস্ক বিক্রি করে থাকে। যদিও ইউক্রেনের কাছে একেকটি বিক্রি করা হয়েছে সাত লাখ মার্কিন ডলারে।


এই দামে কেনা হলে বাংলাদেশের জন্য প্রতিটি ড্রোনের দাম পড়বে কম বেশি ১০ কোটি টাকা।

Popular Posts