Recent post

রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২

যে মানুষের কৃতজ্ঞতা আদায় করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞ হয় না। -জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯৫৪



সমাজে চলতে আমাদের অন্যের সহযোগিতা প্রয়োজন হয়। 
এ সহযোগিতা যে কেবলই বিপদ ও সংকটের মুহূর্তে প্রয়োজন হয় এমন নয়, বরং সহযোগিতা প্রয়োজন হয় খুশি ও আনন্দের প্রতিটি উপলক্ষেও। 
কেউ যদি বড় কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, তাহলে অন্যদের অংশগ্রহণেই তা পূর্ণতা পায়, আয়োজনটি সফল ও সার্থক হয়। 
শত শত মানুষের আতিথেয়তার ব্যবস্থা করার পর যদি আশানুরূপ উপস্থিতি না হয়, তাহলে আয়োজকগণের আনন্দে ভাটা পড়বেই।

 আর এ অনুপস্থিতি যদি কোনো আপনজনের পক্ষ থেকে হয় তাহলে তো বলাই বাহুল্য। 
এমন কোনো অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করাকে কেন্দ্র করে অনেক সময় সম্পর্কেও ছেদ পড়ে। 
শিথিল হয়ে পড়ে আত্মীয়তা কিংবা বন্ধুত্বের বন্ধন। 
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাই আমরা পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর ভর করেই টিকে থাকি। 
কথা হল, যখন আমরা কারও কাছ থেকে সহযোগিতা পাই, উপকৃত হই, এর বিনিময়ে আমরা কী করতে পারি? 

এ উপকার ও সহযোগিতার বদলা আমরা কীভাবে দিতে পারি? 
এর কৃতজ্ঞতা আমরা আদায় করতে পারি কী করে?


সহযোগিতা ও উপকারের কত ধরন যে মানুষের সমাজে দেখা যায়! 
যারা অঢেল অর্থসম্পদের মালিক, তারা যেমন অসহায় ও অসচ্ছলদের সহযোগিতা করে থাকেন, ঠিক এর উল্টো অসহায়দের সহযোগিতা ছাড়াও ধনীরা একটা দিন পার করতে পারে না।
 শহরের মানুষ ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে যায়। 
দুই-চারদিন বেড়ায়। এলাকার গরীব-অসচ্ছল প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের খোঁজখবর নেয়। 
সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।
 এতটুকু আন্তরিকতা পেলে গরীব মানুষের কৃতজ্ঞতার অন্ত থাকে না। আবার ধনীরা যখন শহরে চলে আসে, তখন গ্রাম থেকে নিয়ে আসা অসচ্ছল পরিবারের কাজের মানুষেরাই তাদের সুখকে টিকিয়ে রাখে। এ তো একটা উদাহরণ মাত্র। আমাদের সমাজে এমন উদাহরণের অভাব নেই।

সহযোগিতা ও ভালো কাজের একটি ছোট তালিকা বর্ণিত হয়েছে প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদীসে। 
হযরত আবু যার রা. থেকে বর্ণিত সেই হাদীসে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

تَبَسّمُكَ فِي وَجْهِ أَخِيكَ لَكَ صَدَقَةٌ، وَأَمْرُكَ بِالمَعْرُوفِ وَنَهْيُكَ عَنِ الْمُنْكَرِ صَدَقَةٌ ، وَإِرْشَادُكَ الرَّجُلَ فِي أَرْضِ الضّلاَلِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَبَصَرُكَ لِلرّجُلِ الرّدِيءِ البَصَرِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَإِمَاطَتُكَ الحَجَرَ وَالشّوْكَةَ وَالعَظْمَ عَنِ الطّرِيقِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَإِفْرَاغُكَ مِنْ دَلْوِكَ فِي دَلْوِ أَخِيكَ لَكَ صَدَقَةٌ.

তোমার ভাইয়ের চেহারায় তাকিয়ে মুচকি হাসাও তোমার জন্যে একটি সদকা। সৎকাজের প্রতি আদেশ এবং অসৎকাজ থেকে বাধাপ্রদানও সদকা। 
পথ হারানো কাউকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেয়াটাও তোমার জন্যে সদকা। দৃষ্টিশক্তি দুর্বল- এমন কাউকে সহযোগিতা করাও তোমার জন্যে সদকা। 
রাস্তা থেকে পাথর, কাটা আর হাড্ডি সরিয়ে দেওয়াও তোমার জন্যে সদকা। ভাইয়ের বালতিতে তোমার বালতি থেকে একটু পানি ঢেলে দেওয়াও তোমার জন্যে সদকা। -জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯৫৬

সহযোগিতা যেমনই হোক, আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত- অন্যের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া। বিশেষত যদি কখনো নিজের প্রতি দয়াকারী ব্যক্তিটির পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ হয়, তার কোনো উপকার করার সুযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তো অবশ্যই তা কাজে লাগানো উচিত। উপকারী ব্যক্তির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের এটা এক মোক্ষম সুযোগ। 
এ কৃতজ্ঞতা যদি কেউ প্রকাশ না করে, তাহলে সে সমাজের চোখে তো নিন্দিত হয়ই, সে নিন্দিত হয় মহান রাব্বুল আলামীনের কাছেও। প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আরেকটি হাদীস-

مَنْ لاَ يَشْكُرُ النّاسَ لاَ يَشْكُرُ اللهَ.

যে মানুষের কৃতজ্ঞতা আদায় করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞ হয় না। -জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯৫৪


বোঝা যাচ্ছে, মানুষের অনুগ্রহের কৃতজ্ঞতা আদায় করা আল্লাহ তাআলার প্রতি কৃতজ্ঞতারই অংশ। ইসলামের শিক্ষা তো এমন- যদি কেউ তোমার সঙ্গে অসদাচরণ করে তবুও তুমি তার প্রতি ভালো আচরণ করো; তোমার কোনো আত্মীয় যদি তোমার সঙ্গে তার আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে তুমি তার সঙ্গেও সম্পর্ক রক্ষা করে চলো। হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

صِلْ مَنْ قَطَعَكَ، وَأَعْطِ مَنْ حَرَمَكَ، وَاعْفُ عَمّنْ ظَلَمَك.

তোমার সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিন্ন করে তুমি তার সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করো, যে তোমাকে বঞ্চিত করে তুমি তাকে দান করো আর যে তোমার ওপর জুলুম করে তুমি তাকে ক্ষমা করো। -মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ১৭৪৫২


এই হচ্ছে মন্দ আচরণের বদলা! অন্যায় যদি কেউ করে, তাহলে অন্যায় পরিমাণ প্রতিশোধ নেয়ার সুযোগ যদিও আছে, কিন্তু কুরআন ও হাদীসে আমাদের উৎসাহিত করা হয়েছে আইনি এ অধিকারটুকু ছেড়ে দিয়ে ক্ষমার আচরণে নিজেদেরকে আলোকিত করতে। পবিত্র কুরআনের নির্দেশনা-

وَ اِنْ عَاقَبْتُمْ فَعَاقِبُوْا بِمِثْلِ مَا عُوْقِبْتُمْ بِهٖ، وَ لَىِٕنْ صَبَرْتُمْ لَهُوَ خَیْرٌ لِّلصّٰبِرِیْنَ .

যদি তোমরা শাস্তি দাওই, তবে ঠিক ততখানি শাস্তি দিবে যতখানি অন্যায় তোমাদের প্রতি করা হয়েছে। তবে তোমরা ধৈর্য ধারণ করলে ধৈর্যশীলদের জন্য তাই তো উত্তম। -সূরা নাহল (১৬) : ১২৬

মন্দ আচরণের ক্ষেত্রেই যদি ইসলামের শিক্ষা এমন হয়ে থাকে, তাহলে উত্তম আচরণের বদলা কেমন হবে! উপকারীর উপকার কীভাবে স্বীকার করতে হয় এর একটি নির্দেশনা লক্ষ করুন। প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

مَنْ أُعْطِيَ عَطَاءً فَوَجَدَ فَلْيَجْزِ بِهِ، وَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَلْيُثْنِ، فَإِنّ مَنْ أَثْنَى فَقَدْ شَكَرَ، وَمَنْ كَتَمَ فَقَدْ كَفَرَ.

কাউকে যখন উপহারস্বরূপ কিছু দেয়া হয়, তখন সে যদি এর পরিবর্তে দেয়ার মতো কিছু পায় তাহলে যেন তা দিয়ে দেয়। আর যে এমন কিছু না পাবে সে যেন তার প্রশংসা করে। 
কেননা যে প্রশংসা করল সেও কৃতজ্ঞতা আদায় করল। আর যে লুকিয়ে রাখল সে অস্বীকার করল। -জামে তিরমিযী, হাদীস ২০৩৪

অর্থাৎ কেউ যখন কোনো উপহার দেয়, সম্ভব হলে তাকেও অন্য কোনো উপহার দেয়া উচিত। আর যদি এটা সম্ভব না হয়, তাহলে তার প্রশংসা করো। এতেও তার হক কিছুটা আদায় হবে। আরেক হাদীসে বলা হয়েছে-

مَنْ صُنِعَ إِلَيْهِ مَعْرُوفٌ فَقَالَ لِفَاعِلِهِ : جَزَاكَ اللهُ خَيْرًا فَقَدْ أَبْلَغَ فِي الثّنَاءِ.

কারও সঙ্গে যখন কোনো ভালো আচরণ করা হয় এরপর সে যদি ভালো আচরণকারীকে বলে- জাযাকাল্লাহু খায়রান অর্থাৎ আল্লাহ তোমাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন, তাহলে সে যথোপযুক্ত প্রশংসা করল। -জামে তিরমিযী, হাদীস ২০৩৫


হাদীসের মর্ম তো স্পষ্টই- কেউ যদি কিছু হাদিয়া দেয়, অথবা বিপদে-সংকটে পাশে এসে দাঁড়ায়, ভালো কোনো পরামর্শ দেয়, কিংবা অন্য যেকোনোভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়, তাহলে তার জন্যে কমপক্ষে দুআ করো- আল্লাহ তোমাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। 
মানুষের সবকিছুই যেখানে সীমিত, সীমাবদ্ধ, আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সবকিছুই অসীম, সীমাহীন। আল্লাহ যখন কাউকে পুরস্কৃত করেন, সেটা তাঁর শান মোতাবেকই করেন। কারও কাছ থেকে কোনো ভালো আচরণ পাওয়ার পর তাই আন্তরিকতাপূর্ণ এ ছোট দুআটুকুও অনেক বড় কৃতজ্ঞতা।

সার কথা হল, কেউ যদি তোমার সঙ্গে ভালো কোনো আচরণ করে তাহলে প্রথমে তাকে এর প্রতিদান দেয়ার চেষ্টা করো। 
যদি সম্ভব না হয় তাহলে কমপক্ষে তার প্রশংসা করো। আর সর্বাবস্থায় তার জন্য আল্লাহ পাকের দরবারে এ দুআ তো করবেই- আল্লাহ তোমাকে উত্তম প্রতিদানে ভূষিত করুন।

প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের জীবনে কীভাবে এ শিক্ষা প্রতিফলিত করেছেন- এর একটি উদাহরণ দিই।
 একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তির কাছ থেকে একটি পশু ধার নিয়েছিলেন। এরপর লোকটি এসে তার পাওনা ফেরত চাইল এবং খুবই কঠোর ও মন্দ আচরণ করল। 
তখন সাহাবায়ে কেরাম ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারতে উদ্যত হলেন। 
কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে থামিয়ে বললেন, তাকে ছেড়ে দাও; কেননা পাওনা যার, তার কিছু বলারও অধিকার রয়েছে। 
এরপর বললেন, তোমরা তাকে তার পশুটির মতো একটি পশু কিনে দিয়ে দাও।
 সাহাবায়ে কেরাম বললেন, আমরা তো এর মতো কিছু পাচ্ছি না, যা পাই তা এর চেয়ে বড়। 
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, বড়টিই তাকে দিয়ে দাও।
 সন্দেহ নেই, তোমাদের মধ্যে সে-ই উত্তম, যে সবচেয়ে সুন্দরভাবে পাওনা পরিশোধ করে। -সহীহ বুখারী, হাদীস ২৩০৫, ২৩০৬

কারও কাছ থেকে কিছু ধার নিলে তার পাওনা তাকে পরিশোধ করে দেয়াটাকে যেন আমরা এখন নিজেদের পক্ষ থেকে অনুগ্রহ মনে করি।
 কখনো তো সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও পাওনাদারকে দিনের পর দিন ঘোরানো হয়। 
অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাওনার চেয়ে আরও বাড়িয়ে দিলেন। বললেন, যে যত সুন্দরভাবে পাওনা পরিশোধ করবে, সে ততটাই ভালো মানুষ! যদি আগে থেকে বাড়িয়ে দেয়ার কোনো শর্ত করা না হয় এবং বাড়িয়ে দেয়ার কোনো বাধ্যতামূলক রেওয়াজও না থাকে, ঋণদাতার পক্ষ থেকে এমন কোনো দাবিও না থাকে, তাহলে ঋণ পরিশোধের সময় কিছু টাকা বাড়িয়ে দেয়ায় কোনো অসুবিধা নেই; এটা বরং ভালো। এতেও উপকারের এক ধরনের কৃতজ্ঞতা আদায় করা হয়।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

مَنْ أَتَى إِلَيْكُمْ مَعْرُوفًا فَكَافِئُوهُ، فَإِنْ لَمْ تَجِدُوا فَادْعُوا لَهُ، حَتَّى يَعْلَمَ أَنْ قَدْ كَافَأْتُمُوهُ.


তোমাদের প্রতি যে ব্যক্তি কোনো ভালো আচরণ করে তোমরা তার প্রতিদান দাও। যদি দেয়ার মতো কিছু না পাও তাহলে তার জন্যে দুআ করো, যাতে সে বুঝতে পরে- তোমরা তার প্রতিদান দিয়েছ। -আল-আদাবুল মুফরাদ, হাদীস ২১৬

সবকিছুর প্রতিদান নগদই হয়ে যেতে হবে- এমন কোনো কথা নেই। 
আসল বিষয় তো শোকর ও কৃতজ্ঞতা। এ কৃতজ্ঞতা কখনো প্রকাশ পায় কোনো উপহারের বিনিময়ে অন্য আরেকটি উপহার প্রদানের মাধ্যমে, কখনো প্রকাশ পায় কোনো উপকার করার মধ্য দিয়ে, কখনো অন্য কোনো উপায়ে।

মোটকথা, কৃতজ্ঞতার মানসিকতা লালন করে যেতে হবে। এ
মন যেন না হয়, আমার বিপদে একজন পাশে দাঁড়াল, সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিল, কিন্তু আমি তা ভুলেই গেলাম, তার প্রতিপক্ষ হয়ে গেলাম। 
এমন হলে পারস্পরিক সম্প্রীতি বিনষ্ট হয়। 
ওদিকে শয়তানের প্ররোচনায় তখন খুলে যেতে পারে খোঁটা দেয়ার দুয়ার। 
এ আশঙ্কা যদি বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে তো পারস্পরিক যতটুকু সহযোগিতা আগে করা হয়েছিল সবটাই নিষ্ফল হয়ে যাবে। 
তাই তা না করে বরং অন্য কারও উপকার ও সহযোগিতার কথা মনে রাখতে হবে আজীবন। যখনই তার কোনো উপকার করার সুযোগ পাওয়া যায়, তা ছোট হোক আর বড় হোক, এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।
 এতে পারস্পরিক সহযোগিতার বন্ধন আরও সুদৃঢ় হবে। সামাজিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাবে। ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক সুসংহত হবে।

একে অন্যকে এই যে সহযোগিতা- এটা হতে হবে কেবলই আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্যে। 
এ সহযোগিতা হতে পারে কোনো বিপদ ও সংকটের মুহূর্তে, হতে পারে স্বাভাবিক কোনো অবস্থায়, এমনকি আনন্দঘন কোনো পরিবেশকে আরও আনন্দময় করে তোলার মধ্য দিয়েও হতে পারে। যে অবস্থাতেই হোক, যে পদ্ধতিতেই হোক, মুমিনের সবকাজের উদ্দেশ্যই তো এই একটাই- আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন।
 একে অন্যকে হাদিয়া ও উপহার দিলে তাতেও আল্লাহকে সন্তুষ্ট করাই লক্ষ্য হওয়া উচিত। 
কোনো বন্ধু কিংবা আত্মীয়কে দাওয়াত করে খাওয়ালে সেখানেও থাকতে হবে এই একই উদ্দেশ্য। একজনের উপহারের পর আরেকজন যখন উপহার দেবে, একজনের নিমন্ত্রণের পর আরেকজন যখন নিমন্ত্রণ করবে, তাতেও থাকবে একই লক্ষ্য, একই উদ্দেশ্য। 
দুনিয়ার তুচ্ছ কোনো উপকার তার লক্ষ্য হতে পারে না। দেখুন, মুমিনের সম্পদ ব্যয়ের কী লক্ষ্য আল্লাহ নির্ধারণ করে দিয়েছেন-

وَ مَا تُنْفِقُوْنَ اِلَّا ابْتِغَآءَ وَجْهِ اللهِ.

তোমরা তো শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভার্থেই ব্যয় করে থাক। -সূরা বাকারা (২) : ২৭২

তাই কেউ উপহারের দিলে সম্ভব হলে তাকেও উপহার দিন। তবে তা যেন নিজেকে ঋণগ্রস্ত মনে করে এ ঋণ থেকে উদ্ধারের নিয়তে না হয়। বরং আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার লক্ষ্যে, পারস্পরিক ভালোবাসা ও সম্প্রীতি আরও সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে যতটুকু সম্ভব আপনিও তাকে উপহার দিন। তা যদি হয় তাহলে কার হাদিয়া ছোট, কারটা বড়- তা নিয়ে কারও কোনো মাথাব্যাথা থাকবে না। 
আবার সামর্থ্য না থাকলেও কিংবা কষ্ট করে হলেও হাদিয়া আমাকে দিতেই হবে- এ চিন্তাও থাকবে না। লক্ষ করুন, হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সবরকম নির্দেশনাই আমাদের দিয়েছেন। এক হাদীসে বলেছেন-تهادوا تحابوا.

তোমরা একে অন্যকে হাদিয়া দাও, এতে তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা সৃষ্টি হবে। -আলআদাবুল মুফরাদ, বুখারী, হাদীস ৫৯৪

আবার অন্য হাদীসে তিনি বলেছেন, কেউ যদি তোমাকে কিছু দেয়, সম্ভব হলে তুমিও তাকে কিছু দাও, তা যদি না পার তাহলে তার প্রশংসা করো। 
আরেক হাদীসে বলেছেন তার জন্যে দুআ করার কথা। এমন হলেই সম্ভব উপহার আদানপ্রদানের মধ্য দিয়ে ভালোবাসার সম্পর্ক জোরদার করা। আর যদি এমনটা না হয়, কোনো উপলক্ষে কেউ যদি কাউকে উপহার দেয়াকে কিংবা এর বিনিময় দেয়াকে নিজের জন্যে বাধ্যতামূলক মনে করে, উপহারের আদানপ্রদানে যদি স্বতঃস্ফূর্ততা না থাকে, তাহলে এতে যে মনের কষ্ট আরও বেড়ে যাবে- তা নিয়ে কি কোনো সংশয়ের সুযোগ আছে!

যিনি উপহার দিচ্ছেন কিংবা সহযোগিতা করছেন তাকেও এমন চিন্তা থেকে নিজের মনমানসকে সম্পূর্ণ মুক্ত রাখতে হবে- একসময় আমিও তার কাছ থেকে অনুরূপ কিংবা এর চেয়ে বেশি উপহার পাব। 
এ মানসিকতা যদি কারও থাকে, তাহলে এ উপহার প্রদান কিংবা সহযোগিতার মাধ্যমে পারস্পরিক ভালোবাসাই বাড়বে কোত্থেকে, আর এতে সওয়াবই বা কী হবে! এমন উপহার প্রদান তো বরং নিষিদ্ধ হয়ে আছে পবিত্র কুরআনে-

وَ لَا تَمْنُنْ تَسْتَكْثِرُ.

অধিক পাওয়ার আশায় তুমি দান করো না। -সূরা মুদ্দাছছির (৭৪) : ৬


তাই কাউকে কিছু দেয়া, সহযোগিতা করা, সুখে-দুঃখে পাশে দাঁড়ানো, উপকারীর কৃতজ্ঞতা স্বীকার, সম্ভব হলে তার উপকার করা বা হাদিয়া দেয়া- সবটাই হবে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই।
 একজন মুমিন হিসেবে এর কোনো বিকল্প নেই।

মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২২

করোনাভাইরাস কীভাবে ছড়ায়

করোনাভাইরাস রোগ (COVID-19) হ'ল SARS-CoV-2 ভাইরাসের কারণে হওয়া একটি সংক্রামক রোগ।

COVID-19-এ আক্রান্ত হওয়া বেশিরভাগ মানুষই হালকা থেকে মাঝারি মানের উপসর্গের সম্মুখীন হবেন এবং বিশেষ চিকিৎসা ব্যবস্থা ছাড়াই সুস্থ হয়ে উঠবে। 
তবে কিছু লোক গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়বে এবং তাদের মনোযোগী চিকিত্সার প্রয়োজন।

এটি কীভাবে ছড়ায়

সংক্রামিত ব্যক্তি যখন কাশে, হাঁচে, কথা বলে, গান গায় বা শ্বাস নেয় তখন ভাইরাসটির মুখ অথবা নাক থেকে ছোট তরল উপাদান ছড়িয়ে পড়তে পারে।

এই উপাদানগুলো বড় আকারের নিঃশ্বাসের মাধ্যমে নির্গত ড্রপলেট থেকে তুলনায় ছোট অ্যারোসল হতে পারে।

আপনি COVID-19-এ আক্রান্ত কোনও ব্যক্তির একেবারে কাছাকাছি থাকলে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ভাইরাস গ্রহণের ফলে বা দূষিত কোনও জায়গা স্পর্শ করে তারপর আপনার চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করলে এর দ্বারা সংক্রামিত হতে পারেন। 
ভাইরাসটি ঘরের ভিতরে এবং ভিড়যুক্ত স্থানে তুলনায় বেশি সহজে ছড়িয়ে পড়ে।

সোমবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২২

বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠালে প্রিয়জন পাবেন পাঠানো টাকার উপর ২.৫% সরকারি প্রণোদনা।

বিদেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা খুব সহজে এবং সুবিধাজনক পদ্ধতিতে অনুমোদিত এবং তালিকাভুক্ত ফরেইন ব্যাংক, মানি ট্রান্সফার অর্গানাইজেশন(এমটিও) এবং মানি এক্সচেইঞ্জ হাউজগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রিয়জনের বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন।


বিদেশ থেকে বাংলাদেশে বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠাতে


অনুমোদিত এবং পার্টনার ব্যাংক ব্রাঞ্চ/মানি এক্সচেইঞ্জ/এমটিও এজেন্ট-এর কাছে যান

বিকাশ একাউন্ট নাম্বার এবং পুরো নাম প্রদান করুন (বিকাশ একাউন্ট খোলার সময় )

প্রয়োজনীয় টাকা প্রদান করুন এবং ব্যাংক/মানি এক্সচেইঞ্জ/এমটিও এজেন্ট-কে কাজটি শুরু এবং সম্পন্ন করতে অনুরোধ করুন

ব্যাংক/এক্সচেইঞ্জ হাউজ/এমটিও এজেন্ট বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর সময় নিম্নলখিত বিষয়গুলো নিশ্চিত করে থাকেনঃ



প্রাপকের একটি রেজিস্টার্ড এবং বৈধ বিকাশ একাউন্ট রয়েছে

প্রাপকের বিকাশ একাউন্ট নাম্বার এবং পুরো নাম সঠিকভাবে প্রদান করা হয়েছে

পাঠানো রেমিটেন্স (বাংলাদেশী টাকায়) সীমা অতিক্রম করছে না*

বৈধ উপায়ে বাংলাদেশে প্রিয়জনের বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠালে প্রিয়জন পাবেন পাঠানো টাকার উপর ২.৫% সরকারি প্রণোদনা।

তালিকাভুক্ত মানি এক্সচেইঞ্জ/ব্যাংকসমূহ এবং যেসব দেশ থেকে রেমিটেন্স বা টাকা পাঠানো যাবেঃ


ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি দেয়া যাবে বিকাশে



এবারও দেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি পরিশোধ করা যাবে বিকাশে।

২০২২ এর ১৫ জানুয়ারির মধ্যে বিকাশে ফি পেমেন্ট করে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা এবং সঙ্গে সঙ্গেই পেয়ে যাবেন ১৫ টাকা ক্যাশব্যাক। 
১৬০০ টাকা ফি পরিশোধ করে একবারই এই ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন একজন বিকাশ গ্রাহক।



ক্যাডেট কলেজ ভর্তি পরীক্ষার আবেদনপত্র পূরণ পদ্ধতি এবং ফি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://cadetcollegeadmission.army.mil.bd/ ওয়েবসাইটে। 
আবেদন করতে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অ্যাডমিশন মেন্যুতে গিয়ে ‘অ্যাপ্লাই নাউ/সাইন আপ’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
পরবর্তীতে নাম, মোবাইল নাম্বার, ইমেইল, জন্ম তারিখ ও পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন আপ সম্পন্ন করতে হবে। পরের ধাপে, ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে ‘পেমেন্ট’ অপশন থেকে বিকাশ সিলেক্ট করে প্রয়োজনীয় অ্যামাউন্ট দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে। 
সফলভাবে আবেদন ফি জমা দেয়ার পর আবেদনকারীরা এ সংক্রান্ত একটি এসএমএস নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন।


ক্যাডেট কলেজগুলোতে ভর্তির লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৮ জানুয়ারি।




একাডেমিক ফি থেকে শুরু করে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তির আবেদন ফি সহ অন্যান্য ফি বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধ করা ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিকাশে বর্তমানে ৬০০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অ্যাডমিশন ফি ও অ্যাকাডেমিক ফি সহ সব ধরনের ফি পরিশোধের সুবিধা রয়েছে।

শনিবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২২

বিকাশে জমানো টাকার উপর ইন্টারেস্ট পাচ্ছেন



বিকাশে জমানো টাকার উপর ইন্টারেস্ট পাচ্ছেন 

টাকা নিরাপদে রাখার পাশাপাশি, আপনি বিকাশ একাউন্টে টাকা জমিয়ে বছরে ৪% পর্যন্ত ইন্টারেস্ট পেতে পারেন।

ইন্টারেস্ট শুধুমাত্র বিকাশ কাস্টমারের জন্য প্রযোজ্য।

ইন্টারেস্ট রেটঃ

ব্যালেন্স/স্ল্যাব (টাকা)

বাৎসরিক হার

১,০০০ – ৫,০০০.৯৯

১.৫%

৫,০০১ –১৫,০০০.৯৯

২%

১৫,০০১ – ৫০,০০০.৯৯

৩%

৫০,০০১ এবং এর অধিক

৪%

উদাহরণস্বরুপ, আপনার বিকাশ  একাউন্টে যদি একটি মাসজুড়ে কমপক্ষে ১,০০০ টাকা থাকে, ঐ মাসে ২ টি লেনদেন করেন এবং ঐ মাসের গড় ব্যালেন্স যদি ১,০০০ থেকে ৫,০০০.৯৯ টাকার মধ্যে থাকে তাহলে আপনি  ঐ মাসের গড় ব্যালেন্সের উপর ১.৫% বাৎসরিক হারে ইন্টারেস্ট পাবেন।

ইন্টারেস্ট পাবার শর্তসমূহঃ

আপনার KYC ফরম বিকাশ কর্তৃক গৃহীত হতে হবে এবং আপনার একাউন্টটি একটিভ থাকতে হবে
মাসে কমপক্ষে আপনাকে ২ টি আর্থিক লেনদেন (“ক্যাশইন”, “ক্যাশআউট”, “ATM ক্যাশআউট”, “পেমেন্ট”, “ সেন্ডমানি” অথবা “ ​মোবাইল রিচার্জ ​”) করতে হবে
মাসজুড়ে প্রতি দিনশেষে আপনার একাউন্টে কমপক্ষে ১,০০০ টাকা ব্যালেন্স থাকতে হবে
মাসশেষে প্রতিদিনের গড় ব্যালেন্সের উপর আপনার প্রাপ্ত ইন্টারেস্টের পরিমাণ হিসাব করা হবে
সরকারী নিয়ম অনুযায়ী ভ্যাট এবং ট্যাক্স কর্তন সাপেক্ষ্যে বছরে দুই দফায়  আপনার একাউন্টে ইন্টারেস্ট প্রদান করা হবে
ইন্টারেস্ট সেবা চালু করাঃ

উপরোক্ত শর্ত পালনের মাধ্যমে সকল নতুন এবং পুরাতন বিকাশ কাস্টমারগণ তাদের বিকাশ একাউন্টে ইন্টারেস্ট পাবেন। সেবাটি চালু করার জন্যে কিছুই করতে হবেনা।

ইন্টারেস্ট গ্রহণ বন্ধ করাঃ

আপনার একাউন্টে ইন্টারেস্ট গ্রহণ করতে না চাইলে নীচের ধাপগুলো অনুসরণ করুনঃ

আপনার বিকাশ একাউন্ট নম্বর থেকে 16247 এ কল করুন
ভাষা নির্বাচন করুন (বাংলার জন্যে ১ এবং ইংরেজির জন্যে ২ )
জমানো টাকার উপর ইন্টারেস্ট এবং অন্যান্য তথ্যের জন্য ৫ চাপুন
ইন্টারেস্ট সংক্রান্ত তথ্যের জন্যে ১ চাপুন
ইন্টারেস্ট গ্রহণ বন্ধ করতে ১ চাপুন  (সেবাটি পূর্বে বন্ধ করা থাকলে  পুনরায় চালু করতে চাইলে ২ চাপুন)
আপনার অনুরোধটি গৃহীত হলে আপনাকে মেসেজ এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে

শনিবার, ১ জানুয়ারী, ২০২২

Free IDD call From Singapore to any Bangladesh mobile number বিনামূল্যে বাংলাদেশে ফোন করুন




আইডিডি কার্ডের আর প্রয়োজন নেই, ওয়াই-ফাই/ডাটা দিয়েই বাড়িতে যে কোন মোবাইল/ল্যান্ডলাইনে (ঘরের ফোনে) ফোন করুন

No need IDD cards anymore

আপনার প্রিয়জনদের কাছে ডাটা প্ল্যান নেই? কোনো অসুবিধা নেই। "বাড়িতে ফোন"-এর সাহায্যে আপনি বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই ও ডাটা ব্যবহার করে বাড়িতে যে কোন মোবাইল/ল্যান্ডলাইনে (ঘরের ফোনে) ফোন করতে পারবেন। Your family members do not have data plans? Call Home lets you use wifi and data to call basic phones back home, for free. 



বিনামূল্যে বাংলাদেশে ফোন করুন



Call back home to Bangladesh for free

কোনও শর্তাদি নেই! No terms and conditions attached!



কল করতে এখানে ক্লিক করুন  Call 





"ক্রোম" ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহার করুন
Use on Chrome internet browser

"সিয়াওমি" কোম্পানির ফোন ব্যবহার করার সময় "বাড়িতে ফোন" কাজ করছে না? নিশ্চিত করুন যে আপনি "ক্রোম" ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহার করছেন, "মি" ব্রাউজারে এটি কাজ করবে না! Using a Xiaomi phone and Call Home doesn’t work? Make sure you use Chrome, not the Mi browser!





ঘন ঘন জিজ্ঞাসাকৃত প্রশ্নসমূহ

Call Home ব্যবহার করার জন্য ইন্টারনেট প্রয়োজন?
Do I need internet access to make calls on Call Home?

হ্যাঁ ৷ Call Home ব্যবহার করার জন্য আপনার মোবাইল ডাটা অথবা Wi-Fi প্রয়োজন৷

Yes, either through data or wifi.



আমার প্রিয়জনদেরও কি ইন্টারনেট সুবিধা থাকা দরকার?
Do my loved ones back home need to have internet access?

না ৷ সাধারণ আইডিডি কলের মতো আপনি আপনার প্রিয়জনকে সরাসরি তার ফোনে কল করতে পারবেন৷

No. You will call them directly on their phone, just like in a normal IDD call.


আমার অথবা আমার প্রিয়জনকে এই সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য অর্থ প্রদান করতে হবে?
Do I or my loved one need to pay for this service?

না ৷ এই সার্ভিসটি উভয় পক্ষ বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবে৷ কিন্তু মোবাইল ডাটা ব্যবহার করলে, প্রতি ঘন্টায় ১.৫MB ডাটা খরচ হবে৷

No. The service is free for both sides. You do use data for the service though. 1 hour of call time should use up around 1.5MB of data.


আমি কত গুলো কল করতে পারবো?
Are there any call limits?

এই সার্ভিসটি ব্যবহার করে আপনি যত ইচ্ছে কল করতে পারবেন৷

Yes. Once you are enrolled, you get 200 minutes per month.



আমি কোন কল করতে পারছি না৷ আমার করণীয় কি?
I can’t make any calls. What do I do?

কল করার জন্য আপনার কাছে পর্যাপ্ত মোবাইল ডাটা বা শক্তিশালী Wi-Fi সংযোগ রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করুন। আপনি Mi ব্রাউজার ব্যবহার করে থাকলে গুগল ক্রোম ব্রাউজারে স্যুইচ করুন এবং আবার চেষ্টা করুন।

Ensure you have enough data or strong wifi connection to make a call. If you are using Mi brower, switch over to Chrome browser and try again.


লিংকটি শেয়ার  করুন সকল সিঙ্গাপুরে প্রবাসীদের সাথে 

Popular Posts