এতে ৫৭টি অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য চাওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের ক্ষেত্রে ২৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ তথ্য দেওয়ার কথা বলেছে ফেসবুক। ২৭ এপ্রিল ফেসবুকের প্রকাশ করা ‘গ্লোবাল গভর্নমেন্ট রিকোয়েস্টস রিপোর্ট’ থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
ফেসবুক প্রতি ছয় মাস পরপর এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
ফেসবুক প্রতি ছয় মাস পরপর এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
এতে কোন দেশের সরকার ফেসবুকের কাছে কী ধরনের অনুরোধ জানায়, তা তুলে ধরা হয়।
তবে কোন অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়, তা উল্লেখ করা হয় না।
এর আগে গত বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে ২১ ডিসেম্বর ফেসবুক প্রকাশিত ‘গ্লোবাল গভর্নমেন্ট রিকোয়েস্টস রিপোর্ট’-এ বলা হয়, ওই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৯টি অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে ১০টি অনুরোধ করা হয়েছিল।
অর্থাৎ, ২০১৬ সালে ফেসবুকের কাছে বাংলাদেশের সরকারের পক্ষ থেকে মোট ৫৯টি অনুরোধ করা হয়েছে।
এর আগে গত বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে ২১ ডিসেম্বর ফেসবুক প্রকাশিত ‘গ্লোবাল গভর্নমেন্ট রিকোয়েস্টস রিপোর্ট’-এ বলা হয়, ওই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৯টি অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে ১০টি অনুরোধ করা হয়েছিল।
অর্থাৎ, ২০১৬ সালে ফেসবুকের কাছে বাংলাদেশের সরকারের পক্ষ থেকে মোট ৫৯টি অনুরোধ করা হয়েছে।
ফেসবুক প্রকাশিত প্রতিবেদনের বাংলাদেশ অংশে (https://govtrequests.facebook.com/country/Bangladesh/2016-H2/) দেখা যায়, আইনি প্রক্রিয়ার (লিগ্যাল প্রসেস) জন্য ২৪টি অনুরোধে ৩২টি অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চাওয়া হলে ফেসবুক ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ ক্ষেত্রে তথ্য দিয়েছে। জরুরি প্রয়োজনে ২৫টি অনুরোধে ২৫টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হলে ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রে সাড়া দিয়েছে ফেসবুক।
এ ছাড়া প্রথমবারের মতো ফেসবুকের এ প্রতিবেদনে সরকারিভাবে ফেসবুক বন্ধ সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে একবার ফেসবুক বন্ধ করার তথ্য প্রকাশ করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ থেকে অপরাধ তদন্ত বিষয়ে ১৫টি অ্যাকাউন্টের তথ্য ৯০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণের অনুরোধও পাওয়ার কথা ওই প্রতিবেদনে বলেছে ফেসবুক।
এর আগে ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবহারকারীর তথ্য চেয়ে করা অনুরোধে সাড়া দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে গত বছরের ২৮ এপ্রিল ফেসবুক ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৩১টি অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে ১২টি অনুরোধ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ তথ্য দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিটিআরসির অনুরোধে সাড়া দিয়ে চারটি কনটেন্ট সরিয়ে ফেলা হয়।
ফেসবুকের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ফেসবুকের কাছে তথ্য চাওয়ার হার বেড়েছে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, বিশ্বজুড়ে ফেসবুকের কাছে সরকারের পক্ষ থেকে তথ্য চাওয়ার হার বেড়ে গেছে। ফেসবুক নিউজরুমে ২৭ এপ্রিল প্রকাশ করা এক পোস্টে ফেসবুকের ডেপুটি জেনারেল কাউন্সেল ক্রিস সন্ডারবি বলেছেন, ২০১৬ সালের দ্বিতীয় ভাগের বৈশ্বিক সরকারি তথ্য চাওয়ার প্রতিবেদন তারা প্রকাশ করছেন। তাতে স্থানীয় আইন মোতাবেক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য চেয়ে সরকারি অনুরোধ ও কনটেন্ট বন্ধ করার অনুরোধের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
২০১৬ সালের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় শেষ ছয় মাসে সরকারি তথ্য চাওয়ার হার ৯ শতাংশ বেড়েছে। প্রথম ছয় মাসে ৫৯ হাজার ২২৯টি অনুরোধ পেয়েছিল ফেসবুক, যা শেষ ছয় মাসে বেড়ে ৬৪ হাজার ২৭৯ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি অনুরোধ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এ ছাড়া প্রথমবারের মতো ফেসবুকের এ প্রতিবেদনে সরকারিভাবে ফেসবুক বন্ধ সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে একবার ফেসবুক বন্ধ করার তথ্য প্রকাশ করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ থেকে অপরাধ তদন্ত বিষয়ে ১৫টি অ্যাকাউন্টের তথ্য ৯০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণের অনুরোধও পাওয়ার কথা ওই প্রতিবেদনে বলেছে ফেসবুক।
এর আগে ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবহারকারীর তথ্য চেয়ে করা অনুরোধে সাড়া দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে গত বছরের ২৮ এপ্রিল ফেসবুক ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৩১টি অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে ১২টি অনুরোধ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ তথ্য দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিটিআরসির অনুরোধে সাড়া দিয়ে চারটি কনটেন্ট সরিয়ে ফেলা হয়।
ফেসবুকের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ফেসবুকের কাছে তথ্য চাওয়ার হার বেড়েছে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, বিশ্বজুড়ে ফেসবুকের কাছে সরকারের পক্ষ থেকে তথ্য চাওয়ার হার বেড়ে গেছে। ফেসবুক নিউজরুমে ২৭ এপ্রিল প্রকাশ করা এক পোস্টে ফেসবুকের ডেপুটি জেনারেল কাউন্সেল ক্রিস সন্ডারবি বলেছেন, ২০১৬ সালের দ্বিতীয় ভাগের বৈশ্বিক সরকারি তথ্য চাওয়ার প্রতিবেদন তারা প্রকাশ করছেন। তাতে স্থানীয় আইন মোতাবেক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য চেয়ে সরকারি অনুরোধ ও কনটেন্ট বন্ধ করার অনুরোধের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
২০১৬ সালের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় শেষ ছয় মাসে সরকারি তথ্য চাওয়ার হার ৯ শতাংশ বেড়েছে। প্রথম ছয় মাসে ৫৯ হাজার ২২৯টি অনুরোধ পেয়েছিল ফেসবুক, যা শেষ ছয় মাসে বেড়ে ৬৪ হাজার ২৭৯ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি অনুরোধ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন