এ বিষয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
চার কর্মকর্তাকেই ঢাকার বাইরের বিভিন্ন সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে। তাঁরা সবাই বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা। আজ বুধবার এ বিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
চার কর্মকর্তার মধ্যে অধ্যাপক মো. আবদুল মান্নান এনসিটিবির সদস্য (প্রাথমিক)। তাঁকে ঝিনাইদহের সরকারি কে সি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
সহযোগী অধ্যাপক গৌরাঙ্গ লাল সরকার এনসিটিবির সম্পাদক। তাঁকে নোয়াখালীর হাতিয়া দ্বীপ সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
সহযোগী অধ্যাপক মোসলে উদ্দিন সরকার এনসিটিবির বিশেষজ্ঞ। তাঁকে পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজে বদলি করা হয়েছে।
সহযোগী অধ্যাপক মো. হাননান মিঞা এনসিটিবির বিশেষজ্ঞ। তাঁকে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে চারজনকেই আগামীকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল এনসিটিবি থেকে অবমুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যথায়, তাঁরা কাল থেকেই তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত বলে গণ্য হবেন। এটিকে বলা হয় ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’।
পাঠ্যবইয়ে ভুলের জন্য এই চারজনসহ মোট সাতজনকে দায়ী করে সরকারের তদন্ত কমিটি। তাঁদের মধ্যে এনসিটিবির গবেষণা কর্মকর্তা (প্রভাষক) রেবেকা সুলতানাকে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজে বদলি করা হয়।
এ ছাড়া সংস্থার প্রধান সম্পাদক প্রীতিশ কুমার সরকার ও বিশেষজ্ঞ লানা হুমায়রা খানকে ভুলের ঘটনা জানাজানির পরপরই বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়।
এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গতকাল প্রথম আলোকে বলেছিলেন, দায়ীদের কারও কারও বিরুদ্ধে নোটিশ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থাও (বিভাগীয় মামলা) নেওয়া হবে।
চলতি শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ে বিভিন্ন ধরনের ভুলভ্রান্তি নিয়ে গত জানুয়ারিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রুহী রহমানকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে মন্ত্রণালয়। এই কমিটি শুধু ভুলের বিষয়টি তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়।
এনসিটিবির সচিব ইমরুল হাসানকে গতকাল ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ সরকারি কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে বদলি করা হয়েছে। তাঁকেও বদলির সুপারিশ করেছিল তদন্ত কমিটি। তবে তাঁকে ভুলের জন্য নয়, অন্য অভিযোগে বদলি করতে বলেছিল কমিটি। তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. নিজামুল করিমকে।
চার কর্মকর্তাকেই ঢাকার বাইরের বিভিন্ন সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে। তাঁরা সবাই বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা। আজ বুধবার এ বিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
চার কর্মকর্তার মধ্যে অধ্যাপক মো. আবদুল মান্নান এনসিটিবির সদস্য (প্রাথমিক)। তাঁকে ঝিনাইদহের সরকারি কে সি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
সহযোগী অধ্যাপক গৌরাঙ্গ লাল সরকার এনসিটিবির সম্পাদক। তাঁকে নোয়াখালীর হাতিয়া দ্বীপ সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
সহযোগী অধ্যাপক মোসলে উদ্দিন সরকার এনসিটিবির বিশেষজ্ঞ। তাঁকে পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজে বদলি করা হয়েছে।
সহযোগী অধ্যাপক মো. হাননান মিঞা এনসিটিবির বিশেষজ্ঞ। তাঁকে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে চারজনকেই আগামীকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল এনসিটিবি থেকে অবমুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যথায়, তাঁরা কাল থেকেই তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত বলে গণ্য হবেন। এটিকে বলা হয় ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’।
পাঠ্যবইয়ে ভুলের জন্য এই চারজনসহ মোট সাতজনকে দায়ী করে সরকারের তদন্ত কমিটি। তাঁদের মধ্যে এনসিটিবির গবেষণা কর্মকর্তা (প্রভাষক) রেবেকা সুলতানাকে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজে বদলি করা হয়।
এ ছাড়া সংস্থার প্রধান সম্পাদক প্রীতিশ কুমার সরকার ও বিশেষজ্ঞ লানা হুমায়রা খানকে ভুলের ঘটনা জানাজানির পরপরই বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়।
এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গতকাল প্রথম আলোকে বলেছিলেন, দায়ীদের কারও কারও বিরুদ্ধে নোটিশ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থাও (বিভাগীয় মামলা) নেওয়া হবে।
চলতি শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ে বিভিন্ন ধরনের ভুলভ্রান্তি নিয়ে গত জানুয়ারিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রুহী রহমানকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে মন্ত্রণালয়। এই কমিটি শুধু ভুলের বিষয়টি তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়।
এনসিটিবির সচিব ইমরুল হাসানকে গতকাল ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ সরকারি কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে বদলি করা হয়েছে। তাঁকেও বদলির সুপারিশ করেছিল তদন্ত কমিটি। তবে তাঁকে ভুলের জন্য নয়, অন্য অভিযোগে বদলি করতে বলেছিল কমিটি। তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. নিজামুল করিমকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন