ভাষাগত সমস্যা শুধু এখনকার নয়, সব যুগেই এ সমস্যা ছিল। তবে বিষয়টি সম্পর্কে মানুষ তেমনভাবে সচেতন ছিল না।
কোনো কারণে যদি আপনার শিশু ‘ভাষা সমস্যায়’ ভোগে, তাহলে নিচের উপসর্গগুলো দিয়ে খুব সহজেই বোঝা যাবে—
কোনো কারণে যদি আপনার শিশু ‘ভাষা সমস্যায়’ ভোগে, তাহলে নিচের উপসর্গগুলো দিয়ে খুব সহজেই বোঝা যাবে—
* মানসিক অবস্থা ও আবেগ প্রকাশে সমস্যা বা আচরণগত সমস্যা
* কথা বলার সময় বিপরীত ব্যক্তির চোখে চোখ না রাখা
* ভাষা অনুধাবনে তাৎপর্যপূর্ণ ঘাটতি
* শিশুর আয়ত্ত করা শব্দের সংখ্যা তুলনামূলক অনেক কম হবে। বিশেষ করে, ‘যাই’, ‘করি’, ‘খাই’ ইত্যাদি বৈচিত্র্যময় ক্রিয়াপদের সংখ্যা নেই বললেই চলে।
* সংলাপ চালিয়ে যাওয়ায় সীমাবদ্ধতা
* সমবয়সীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশতে সমস্যা
* কিছু স্বর বা শব্দ বারবার বলা
* প্রতীকী খেলায় অপারগতা
স্বাভাবিক শিশুর ক্ষেত্রে চার-পাঁচ বছর বয়সের মধ্যেই ভাষার মৌলিক কাঠামো গড়ে ওঠে, তবে শব্দাবলি আয়ত্তকরণের প্রক্রিয়াটি পূর্ণবয়স্ক হওয়ার পরও চলতে থাকে।
মনে রাখতে হবে, কোনো শিশু চার-পাঁচ বছর বয়সের মধ্যে দৈনিক পাঁচ থেকে দশটি শব্দ দিয়ে পরিবেশ এবং প্রতিবেশ অনুযায়ী যদি মনের ভাব প্রকাশ করতে না পারে, তাহলে তা উদ্বেগজনক।
এ ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
শিশু ভাষাবিদ এবং মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ, জেড এইচ সিকদার উইমেন্স মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
শিশু ভাষাবিদ এবং মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ, জেড এইচ সিকদার উইমেন্স মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন