এ কারণে রোগ প্রতিরোধের দিকে সবার নজর দেওয়া উচিত। সে জন্য খাবার-দাবারে যত্ন নিতে হবে।
শীতকালে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি মেলে বাজারে।
শীতকালে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি মেলে বাজারে।
এগুলো থেকে অনায়াসে আপনি মিটিয়ে নিতে পারেন আপনার প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণের অনেকটাই।
এর পাশাপাশি মেন্যুতে থাকতে পারে বিভিন্ন ফল ও ফলের জুস।
এমনই একটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ সুপারফুড হচ্ছে আমলকী।
এমনই একটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ সুপারফুড হচ্ছে আমলকী।
এটি আপনার শরীরে পুষ্টি সরবরাহের পাশাপাশি বৃদ্ধি করবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
জানুন শীতকালে আমলকীর জুস খাবেন যে ৫ কারণে—
১. রোগ প্রতিরোধে
আমলকী ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।
১. রোগ প্রতিরোধে
আমলকী ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।
এটি শরীরের ভেতর থেকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে।
এটি মৌসুমি ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
২. ত্বকের পুষ্টি পূরণ
আমলকীতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তকে বিশুদ্ধ করে দাগমুক্ত ও ত্বকে পুষ্টি পেতে সাহায্য করে।
২. ত্বকের পুষ্টি পূরণ
আমলকীতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তকে বিশুদ্ধ করে দাগমুক্ত ও ত্বকে পুষ্টি পেতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া আমলকীতে বার্ধক্যবিরোধী বৈশিষ্ট্যও রয়েছে।
এ কারণে এটিকে শীতকালীন খাদ্যতালিকায় রেখে ত্বকের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে পারেন।
৩. ওজন কমাতে
শীতকাল প্রচুর সুস্বাদু খাবার মেলে। আর এগুলো খেলে অনেকেরই ওজন বেড়ে যায়।
৩. ওজন কমাতে
শীতকাল প্রচুর সুস্বাদু খাবার মেলে। আর এগুলো খেলে অনেকেরই ওজন বেড়ে যায়।
কিন্তু আপনার নিয়মিত খাদ্যতালিকায় আমলকী জুস রাখলে এতে থাকা ডিটক্স আপনার ওজন কমানোর জন্য উপকারী হতে পারে।
৪. হজম শক্তি বাড়ায়
শীতকালে হওয়া আরেকটি সমস্যা হচ্ছে বদহজম।
৪. হজম শক্তি বাড়ায়
শীতকালে হওয়া আরেকটি সমস্যা হচ্ছে বদহজম।
এমন পরিস্থিতিতে আমলকী হজমশক্তি বৃদ্ধি করে ও অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো করতে সহায়তা করতে পারে।
৫. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
আমলকী ক্রোমিয়ামের অনেক ভালো একটি সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় তা আমাদের শরীরকে ইনস্যুলিনের প্রতিক্রিয়া জানাতে সাহায্য করে।
৫. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
আমলকী ক্রোমিয়ামের অনেক ভালো একটি সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় তা আমাদের শরীরকে ইনস্যুলিনের প্রতিক্রিয়া জানাতে সাহায্য করে।
এ কারণে আমলকী ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে থাকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন