দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে অন্তত ৩৫ ব্যক্তির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
এরা সবাই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা।
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে চান নি।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা বলেন, একটি তালিকা আমরা পেয়েছি, তবে এরা কারা নাম বলতে পারছি না।
ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের প্রেসিডেন্ট ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা খবরের সত্যতা অস্বীকার করেননি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা।
ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালানোর পর থেকে ঢাকার সরকারদলীয় নেতা ও কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে।
এখন পর্যন্ত যাদেরকে আটক কিংবা অভিযান চালানো হয়েছে তারা সবাই সরকারদলীয়।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী তার সিদ্ধান্তে অনড়।
তিনি কাউকে ছাড় দিতে রাজি নন।
রাজনৈতিক নেতা ছাড়াও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
অভিযানের পর থেকে অনেকেই গা ঢাকা দিয়েছেন।
কেউ কেউ দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আত্মগোপনে গিয়ে লাভ হবে না, এরা ধরা পড়বেই।
গণপূর্ত মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম জানিয়েছেন, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে একজন অতিরিক্ত প্রকৌশলীকে ওএসডি করা হয়েছে।
আরো দুইজনকে প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চাওয়া হয়েছে।
এর আগের খবর, গণপূর্তের দুই প্রকৌশলীকে জিকে শামীম ১৫০০ কোটি টাকা ঘুষ দিয়েছেন। ওদিকে, রাজধানীর ফকিরাপুল ইয়াংমেন্স ক্লাবের সঙ্গে সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননের জড়িত থাকার অভিযোগের ব্যাখ্যা চেয়ে একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
হাইকোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ জাতীয় সংসদের একজন হুইপসহ তিন মন্ত্রণালয়ের তিনজনের কাছে নোটিশ পাঠিয়েছেন।
ইয়াংমেন্স ক্লাবে জমজমাট ক্যাসিনো ব্যবসা চালু ছিল।
ঢাকা সংবাদদাতা মতিউর রহমান চৌধুরীর প্রতিবেদন।
( VOICE OF AMERICA BANGLA)
এরা সবাই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা।
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে চান নি।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা বলেন, একটি তালিকা আমরা পেয়েছি, তবে এরা কারা নাম বলতে পারছি না।
ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের প্রেসিডেন্ট ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা খবরের সত্যতা অস্বীকার করেননি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা।
ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালানোর পর থেকে ঢাকার সরকারদলীয় নেতা ও কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে।
এখন পর্যন্ত যাদেরকে আটক কিংবা অভিযান চালানো হয়েছে তারা সবাই সরকারদলীয়।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী তার সিদ্ধান্তে অনড়।
তিনি কাউকে ছাড় দিতে রাজি নন।
রাজনৈতিক নেতা ছাড়াও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
অভিযানের পর থেকে অনেকেই গা ঢাকা দিয়েছেন।
কেউ কেউ দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আত্মগোপনে গিয়ে লাভ হবে না, এরা ধরা পড়বেই।
গণপূর্ত মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম জানিয়েছেন, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে একজন অতিরিক্ত প্রকৌশলীকে ওএসডি করা হয়েছে।
আরো দুইজনকে প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চাওয়া হয়েছে।
এর আগের খবর, গণপূর্তের দুই প্রকৌশলীকে জিকে শামীম ১৫০০ কোটি টাকা ঘুষ দিয়েছেন। ওদিকে, রাজধানীর ফকিরাপুল ইয়াংমেন্স ক্লাবের সঙ্গে সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননের জড়িত থাকার অভিযোগের ব্যাখ্যা চেয়ে একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
হাইকোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ জাতীয় সংসদের একজন হুইপসহ তিন মন্ত্রণালয়ের তিনজনের কাছে নোটিশ পাঠিয়েছেন।
ইয়াংমেন্স ক্লাবে জমজমাট ক্যাসিনো ব্যবসা চালু ছিল।
ঢাকা সংবাদদাতা মতিউর রহমান চৌধুরীর প্রতিবেদন।
( VOICE OF AMERICA BANGLA)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন