গত শতাব্দীর আশির দশকের শুরুতে কাগুজে মুদ্রার অনলাইন ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়। যেটাকে আজ আমরা অনলাইন ব্যাংকিং বলি।
১৯৮১ অনলাইন ব্যাংকিংয়ের প্রাথমিক সংস্করণের শুরু। যুক্তরাষ্ট্রে চারটি ব্যাংক গ্রাহকদের হোম-ব্যাংকিং অ্যাক্সেস দেয়।
১৯৮৩ যুক্তরাজ্যের ব্যাংক অব স্কটল্যান্ড তাদের গ্রাহকদের জন্য প্রথম হোম ইন্টারনেট ব্যাংকিং পরিষেবা প্রদান শুরু করে। টিভি ও টেলিফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে যুক্ত হতে হতো।
১৯৯৪
মাইক্রোসফটের মানি পারসোনাল ফাইন্যান্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অনলাইন ব্যাংকিং চালু।
অক্টোবরে স্ট্যানফোর্ড ফেডারেল ক্রেডিট ইউনিয়ন সব গ্রাহককে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধা দেয়। প্রথম অনলাইন ব্যাংকিং ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৯৯৬ প্রথম সত্যিকারের সফল ইন্টারনেট ব্যাংকিং হিসেবে নেট–ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং
২০০৭ সালে বন্ধ হয়।
১৯৯৯ ব্যাংক অব ইন্টারনেট ইউএসএ প্রতিষ্ঠিত হয়।
২০০০-২০০১ আমেরিকার ব্যাংকগুলোতে ৩০ লাখ অনলাইন ব্যবহারকারী ঘরে বসে ব্যাংকিং সুবিধা নিতে থাকেন।
২০০৫ অনলাইন ব্যাংকিংয়ের ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর সঙ্গে যুক্ত সবকিছুর নিয়ম–কানুনও যুক্ত হতে থাকে। ২০০৬ ই-কমার্স জনপ্রিয়তা লাভ করে। যুক্তরাষ্ট্রের ৮০ শতাংশ ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং পরিষেবা দিতে থাকে। ২০০৭ অ্যাপলের আইফোন আসার পর ব্যক্তিগত কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং স্মার্টফোনে ছড়াতে থাকে।
২০০৯ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আর্লি ব্যাংক চালু।
২০১০ যুক্তরাষ্ট্রের ৫৫ বছরের বেশি বয়সীরা কোনো ব্যাংকের শাখা বা এটিএম বুথে যাওয়ার চেয়ে অনলাইন ব্যাংকিংকে সুবিধাজনক মনে করা শুরু করে।
২০১১ ডিজিটাল টাকার যুগ শুরু। গুগল ডিজিটাল ওয়ালেট তৈরি করে।
২০১৩ অ্যাপল পে নামের সেবাতে ডিজিটাল টোকেন ব্যবহারের সুবিধা আনা হয়।
২০১৬ ব্যাংকিং ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের আওতায় আসে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন