পেট ফাঁপা, ভুটভাট আওয়াজ, অস্বস্তি, বুক জ্বালাপোড়া—এমন নানা যন্ত্রণা অনেকের কাছে নিত্যদিনের ঘটনা।
সাধারণত এগুলো গুরুতর কোনো রোগ নয়।
পাকস্থলীর অ্যাসিড ও পরিপাক রস খাবারের চূর্ণ অংশসমেত অনেক সময় ওপরের দিকে উঠে আসতে চায়। আলসার বা গ্যাস্ট্রিকের প্রদাহও হয় অনেকের।
জীবনাচরণে কিছুটা পরিবর্তন করলে এ ধরনের সমস্যায় অনেকটা স্বস্তি মিলবে।
⇛বেশি সময় খালি পেটে থাকা উচিত নয়।
⇛বেশি সময় খালি পেটে থাকা উচিত নয়।
অনেকে তাড়াহুড়োয় বাড়ি থেকে কোনো নাশতা না খেয়েই বেরিয়ে পড়েন। পরে অফিসে ক্যানটিনে ভাজাপোড়া কিছু একটা খেয়ে নেন।
এতে সারা দিনই অস্বস্তি হবে। সকালে কম তেলযুক্ত রুটি (পরোটা নয়) এবং বেশি আঁশযুক্ত খাবার, যেমন: সবজি দিয়ে দিনটা শুরু করুন।
⇛অতিরিক্ত মসলাদার ও ঝাল খাবার এবং ভাজাপোড়া বা পুরোনো তেলে রান্না করা কিছু খাবেন না।
⇛খাওয়ার আগে বা শুরুতেই বেশি পানি পান করা উচিত নয়।
⇛অতিরিক্ত মসলাদার ও ঝাল খাবার এবং ভাজাপোড়া বা পুরোনো তেলে রান্না করা কিছু খাবেন না।
⇛খাওয়ার আগে বা শুরুতেই বেশি পানি পান করা উচিত নয়।
আবার খাওয়া শেষ হওয়ার পরপরই প্রচুর পানি পান করলেও পরিপাকে অসুবিধা হয়।
তাই খাওয়ার অন্তত আধা থেকে এক ঘণ্টা পরে পানি পান করা উচিত।
⇛খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়া ঠিক নয়।
⇛খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়া ঠিক নয়।
এতে খাবার ও পাচক রস পাকস্থলী থেকে খাদ্যনালির ওপরের অংশে উঠে আসতে (রিফ্লাক্স) পারে।
তাই শোবার অন্তত দুই ঘণ্টা আগে খেয়ে নিতে হবে। যাঁদের রিফ্লাক্স হয়, তাঁরা শোবার সময় মাথার নিচে বাড়তি একটি বালিশ ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
⇛একসঙ্গে অনেক বেশি না খেয়ে সারা দিনে বিভিন্ন সময়ে ভাগ করে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
⇛কোষ্ঠকাঠিন্য এড়াতে আঁশযুক্ত খাবার বেশি খান।
⇛একসঙ্গে অনেক বেশি না খেয়ে সারা দিনে বিভিন্ন সময়ে ভাগ করে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
⇛কোষ্ঠকাঠিন্য এড়াতে আঁশযুক্ত খাবার বেশি খান।
খাদ্যতালিকায় বেশি বেশি শাকসবজি ও ফলমূল রাখুন।
অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার, কোমল পানীয়, কেচাপ-সসযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
যখন-তখন চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস ছেড়ে দিন।
⇛ধূমপান ত্যাগ করুন। অতিরিক্ত ওজন ঝেড়ে ফেলুন।
⇛ধূমপান ত্যাগ করুন। অতিরিক্ত ওজন ঝেড়ে ফেলুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন