সকাল
৫:৪৫ - ৬:১৫: ফজরের নামাজ ও আরবি পড়া (কুরআন শেখা বা ধর্মীয় শিক্ষা)।
৬:১৫ - ৬:৩০: হালকা শরীরচর্চা।
৬:৩০ - ৭:০০: নাস্তা।
৭:০০ - ৭:৩০: বাংলা বই (কবিতা/গল্প পড়া বা অনুশীলন)।
৭:৩০ - ৮:০০: গণিত (যোগ, বিয়োগ, গুণ অনুশীলন)।
৮:০০ - ৮:৩০: ইংরেজি (শব্দ শেখা বা বাক্য গঠন)।
৮:৩০ - ৯:৩০: বিশ্রাম বা গল্পের বই পড়া।
৯:৩০ - ১০:০০: স্কুলের প্রস্তুতি।
স্কুল:
১০:০০ - ১২:৩০: স্কুলে পড়াশোনা।
দুপুর:
১২:৪৫ - ১:১৫: যোহরের নামাজ ও দুপুরের খাবার।
১:১৫ - ২:৩০: বিশ্রাম/ঘুম।
২:৩০ - ৩:০০: সাধারণ জ্ঞান বই পড়া।
বিকাল:
৩:০০ - ৩:৩০: আসরের নামাজ।
৩:৩০ - ৪:৩০: খেলার সময় (বাইরে খেলাধুলা বা ঘরের মজার গেম)।
৪:৩০ - ৫:০০: হালকা নাস্তা।
সন্ধ্যা ও রাত:
৫:০০ - ৫:৩০: বাংলা বইয়ের অনুশীলন।
৫:৩০ - ৬:০০: গণিতের সৃজনশীল চর্চা।
৬:০০ - ৬:৩০: ইংরেজি চর্চা।
৬:৩০ - ৭:০০: মাগরিবের নামাজ।
৭:০০ - ৭:৩০: গণিত (অঙ্ক বা সৃজনশীল চর্চা)।
৭:৩০ - ৮:০০: বাংলা বই (পাঠ, ব্যাকরণ বা কবিতা)।
৮:০০ - ৮:৩০: রাতের খাবার।
৮:৩০ - ৯:০০: ইংরেজি (শব্দ শেখা, বাক্য গঠন বা অনুশীলন)।
৯:০০ - ৯:১৫: ঈশার নামাজ।
৯:১৫ - ৯:৩০: গল্পের বই বা সাধারণ জ্ঞান বই পড়া।
৯:৩০: ঘুম।
পরামর্শ:
বিকালের পড়াশোনা কিছুটা কমিয়ে খেলাধুলার সময় বাড়ানো হয়েছে, যাতে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
৩০-৪০ মিনিট পড়াশোনার পর ৫-১০ মিনিট বিরতি দিয়ে মনোযোগ ধরে রাখুন।
রাতের খাবারের পর পড়াশোনায় বেশি মনোযোগ দিতে হলে, তার পড়ার পরিবেশ ভালো রাখুন।
এই রুটিনে আপনার ছেলের জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ দিন তৈরি করা হয়েছে, যা পড়াশোনা, খেলা এবং বিশ্রাম সহ তার প্রতিটি দিক উন্নত করবে।