Recent post

নতুন আপডেট

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫

Safe work procedure for ferrying workers by lorry in singapore

 



SAFE WORK PROCEDURES (SWP) FOR FERRYING WORKERS BY LORRY IN SINGAPORE

1. Purpose

This Safe Work Procedure (SWP) outlines the safety measures and regulatory requirements for transporting workers by lorry in Singapore. It ensures compliance with the Workplace Safety and Health (WSH) Act, Land Transport Authority (LTA) regulations, and Traffic Police guidelines, minimizing risks associated with worker transportation.


2. Scope

This procedure applies to all personnel involved in the transportation of workers by lorry, including employers, drivers, supervisors, and workers. It covers pre-operation checks, loading and unloading procedures, safe driving practices, emergency response, training, and compliance.


3. Responsibilities

3.1 Employer/Contractor

  • Ensure that vehicles used for worker transportation comply with WSH and LTA regulations.
  • Provide properly maintained lorries, with adequate seating and safety features.
  • Train workers and drivers on safety procedures and emergency protocols.
  • Enforce compliance with safe work procedures.

3.2 Driver

  • Operate the lorry safely and responsibly.
  • Ensure all safety checks are completed before each trip.
  • Make sure workers are seated properly before moving the vehicle.
  • Adhere to speed limits, traffic regulations, and safe driving practices.
  • Avoid distractions and report any vehicle defects immediately.

3.3 Workers

  • Follow safety instructions given by the employer, driver, or supervisor.
  • Board and disembark the lorry in an orderly manner.
  • Remain seated at all times while the lorry is in motion.
  • Wear seat belts if provided.
  • Do not engage in behavior that may compromise safety.

3.4 Supervisor

  • Ensure all safety procedures are followed.
  • Conduct spot checks on vehicles, drivers, and workers.
  • Report non-compliance or safety concerns to the employer.
  • Educate workers on safe transportation practices.

4. Pre-Operation Checks

Before transporting workers, the following checks must be performed:

4.1 Vehicle Inspection

  • Verify that the lorry has a valid inspection certificate.
  • Check the condition of brakes, tires, lights, steering, horn, and mirrors.
  • Ensure the vehicle is free from mechanical defects.
  • Inspect the canopy (if applicable) for stability and weather protection.
  • Confirm that the tailgate is properly secured.

4.2 Safety Equipment

  • Ensure the vehicle is equipped with:
    • Seat belts (if applicable).
    • First aid kits.
    • Fire extinguishers.
    • Reflective warning triangles.

4.3 Passenger Capacity

  • Do not exceed the maximum passenger limit specified in the vehicle registration.
  • Ensure passengers are seated in designated areas, such as benches or seats.
  • Prohibit workers from standing or sitting on the tailgate or sides of the lorry.

4.4 Weather Conditions

  • Monitor weather forecasts and avoid transporting workers in hazardous conditions such as heavy rain, thunderstorms, or strong winds unless absolutely necessary.

5. Loading and Unloading Procedures

5.1 Safe Loading of Workers

  • Workers must board the lorry in an organized manner without rushing.
  • Ensure that all workers are seated securely before the vehicle moves.
  • Prohibit standing, sitting on the edge, or leaning against the side rails.
  • Verify that the tailgate is properly closed before starting the journey.

5.2 Safe Unloading of Workers

  • Bring the lorry to a complete stop before workers disembark.
  • Workers must exit one at a time and move to a safe area away from traffic.
  • Ensure a supervisor or designated personnel is present during unloading at high-risk areas.

6. Safe Driving Practices

6.1 Speed Limits and Traffic Rules

  • Adhere to all speed limits and adjust speed according to road and weather conditions.
  • Follow all traffic laws, including stopping at red lights and giving way to pedestrians.

6.2 Use of Seat Belts

  • If seat belts are available, workers must wear them at all times.
  • Drivers must ensure seat belts are in good condition and used properly.

6.3 Avoiding Distractions

  • Drivers must not use mobile phones while driving.
  • Refrain from loud conversations or distractions that may impair concentration.

6.4 Fatigue Management

  • Drivers must take adequate rest before starting a journey.
  • If fatigued or unwell, drivers must inform the employer and seek a replacement.

7. Emergency Procedures

7.1 Vehicle Breakdowns

  • Move the lorry to a safe location away from traffic.
  • Switch on hazard lights and deploy reflective warning triangles.
  • Inform the supervisor and arrange for alternative transport if necessary.

7.2 Accidents and Injuries

  • Stop the vehicle immediately and assess the situation.
  • Provide first aid to injured workers and call emergency services (SCDF at 995).
  • Report the accident to the employer and relevant authorities.
  • Preserve evidence and cooperate with investigations.

7.3 Fire Emergencies

  • Use a fire extinguisher to put out small fires if safe to do so.
  • Evacuate all workers to a safe location away from the fire.
  • Call SCDF at 995 and wait for emergency responders.

8. Training and Awareness

8.1 Driver Training

  • Ensure drivers possess valid licenses and are trained in safe driving practices.
  • Provide refresher courses on WSH and LTA regulations.
  • Conduct defensive driving training to improve hazard awareness.

8.2 Worker Briefing

  • Educate workers on safe boarding, seating, and unloading practices.
  • Conduct periodic briefings on emergency response procedures.
  • Reinforce rules against unsafe behaviors, such as standing or overcrowding.

9. Documentation and Record-Keeping

Employers must maintain the following records for audit and compliance purposes:

  • Vehicle Maintenance Logs – Records of inspections and repairs.
  • Driver Training Records – Certification and refresher training logs.
  • Incident Reports – Details of accidents, near-misses, and corrective actions taken.
  • Compliance Audits – Periodic checks to ensure adherence to safety procedures.

10. Compliance with Regulations

Employers, drivers, and workers must comply with:

  • Workplace Safety and Health Act (WSHA) – Ensures safe work environments.
  • Land Transport Authority (LTA) Regulations – Governs vehicle safety and operation.
  • Traffic Police Guidelines – Ensures adherence to traffic laws.

Failure to comply with these regulations may result in legal penalties, suspension of operations, or accidents causing injury or loss of life.


11. Review and Continuous Improvement

  • Conduct regular reviews of this procedure to reflect changes in regulations or operational requirements.
  • Perform periodic audits and risk assessments to identify areas for improvement.
  • Engage workers and drivers in safety discussions and feedback sessions.

By following this Safe Work Procedure, employers and workers can ensure a safer transportation environment, reducing the risk of accidents and enhancing compliance with Singapore’s regulatory requirements.


if need sample PDF file write a comments. 

বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৫

ব্যাপক সমালোচনার মুখে ওষুধ, তৈরি পোশাক, রেস্টুরেন্ট, গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, মোবাইল ফোন, আইএসপি সেবাসহ কয়েকটি খাতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড

 



ব্যাপক সমালোচনার মুখে ওষুধ, তৈরি পোশাক, রেস্টুরেন্ট, গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, মোবাইল ফোন, আইএসপি সেবাসহ কয়েকটি খাতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।


বুধবার (২২ জানুয়ারি) বেশ কয়েকটি পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সংস্থাটি।


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নিজস্ব আর্থিক ভিত মজবুত করার লক্ষ্যে ৯ জানুয়ারি ‘মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ এবং ‘দ্য এক্সাইসেস অ্যান্ড সল্ট অ্যাক্ট (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিনেন্স ২০২৫’ অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। একই উদ্দেশ্যে কিছু পণ্য ও সেবার ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক এবং আবগারি শুল্কের হার পুনর্নির্ধারণ করে কিছু প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।


পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন, সুশীল সমাজ এবং অংশীজনের অনুরোধ বিবেচনাপূর্বক বৃহত্তর জনস্বার্থে কিছু পণ্য ও সেবায় বিদ্যমান ভ্যাটের হার, উৎসে ভ্যাট কর্তনের হার এবং সম্পূরক শুল্কের হার কমিয়ে আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) চারটি নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করেছে এনবিআর।


নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সব জনগোষ্ঠীর জন্য চিকিৎসা সেবাকে আরও সহজতর করার লক্ষ্যে ওষুধ শিল্পের ওপর ব্যবসায়িক পর্যায়ে বৃদ্ধিকৃত ভ্যাটের হার সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে আগের হার ২ দশমিক ৪ শতাংশ বহাল করা হয়েছে। ওষুধের ওপর অতিরিক্ত আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহার করায় ওষুধ শিল্পের ধারাবাহিক বিকাশ বজায় থাকবে এবং সাধারণ ভোক্তা পর্যায়ে ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি পাবে না বলে মনে করছে এনবিআর।


মোবাইল ফোন ও আইএসপি সেবার ভ্যাট সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনের বিষয়ে বলা বলছে, দেশের চলমান ডিজিটাইজেশন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা ও একটি আধুনিক আইটি জ্ঞানসম্পন্ন তরুণ প্রজন্ম বিনির্মাণ এবং অনলাইনভিত্তিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোবাইল ফোনের সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবার উপর বর্ধিত সম্পূরক শুল্ক এবং আইএসপি সেবার ওপর নতুন আরোপিত সম্পূরক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। মোবাইল ফোন এবং আইএসপি সেবার উপর বর্ধিত বা নতুন আরোপিত সম্পূরক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করায় এই দুই খাতে ভোক্তাদের খরচ বৃদ্ধি পাবে না।


বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর আরও জানিয়েছে, দেশের থ্রি-স্টার, ফোর-স্টার এবং ফাইভ স্টার হোটেল ব্যতীত অন্য সব রেস্টুরেন্টে আরোপিত অতিরিক্ত ভ্যাট সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর ফলে সাধারণ জনগণ আগের মূল্যেই এসব রেস্টুরেন্টের খাবার গ্রহণ করতে পারবেন। মোটর গাড়ির গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ সেবার ক্ষেত্রে বৃদ্ধিকৃত ভ্যাটের হারও সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে এ সংশ্লিষ্ট সেবার মূল্য বৃদ্ধি পাবে না।


একই বিবেচনায় নিজস্ব ব্রান্ডের তৈরি পোশাক ছাড়া অন্য পোশাক বিপণনের ওপর থেকেও আরোপিত অতিরিক্ত ভ্যাট সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করেছে এনবিআর। এছাড়া, নন এসি হোটেল, মিষ্টান্ন ভান্ডার, ও নিজস্ব ব্র্যান্ডের তৈরি পোষাক বিপণনের ক্ষেত্রে সেবার ভ্যাটের হার ১৫ শতাংশ হতে হ্রাস করে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে সংস্থাটি।


এছাড়া, ই-বুক সেবায় স্থানীয় সরবরাহ ও আমদানি পর্যায়ে এবং মেট্রোরেল সেবার উপর ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। সেইসঙ্গে হজ টিকিটের ওপর আরোপযোগ্য আবাগারি শুল্কও সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করেছে এনবিআর।

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫

উজন বাড়ানোর জন্য একটি সুষম খাদ্যতালিকা




উজন বাড়ানোর জন্য একটি সুষম খাদ্যতালিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 
এখানে একটি প্রস্তাবিত খাদ্য তালিকা দেওয়া হলো, যা প্রতিদিন অনুসরণ করতে পারেন:


সকালের নাস্তা (৭:০০-৮:০০ AM):
1. ডিম: ২-৩টি সেদ্ধ বা অমলেট
2. পাউরুটি: ব্রাউন ব্রেড বা সাধারণ পাউরুটি, মাখন বা পিনাট বাটারের সঙ্গে
3. দুধ: ১ গ্লাস ফুল-ক্রিম দুধ
4. ফল: কলা বা পেঁপে

সকাল ১০টা:
1. ফল: ১টি কলা বা আপেল
2. বাদাম: ৫-৬টি কাঠবাদাম বা কাজু
3. ড্রাই ফ্রুটস: ২-৩টি খেজুর


দুপুরের খাবার (১:০০-২:০০ PM):
1. ভাত: ২-৩ কাপ
2. ডাল: মসুর বা মুগ ডাল
3. মাংস: মুরগি, গরু বা মাছ (১০০-১৫০ গ্রাম)
4. সবজি: বিভিন্ন সবজি ভাজি বা ঝোল
5. দই: ১ কাপ


বিকেলের নাস্তা (৪:০০-৫:০০ PM):
1. স্যান্ডউইচ: মুরগির মাংস বা সবজির স্যান্ডউইচ
2. চা বা কফি: এক কাপ
3. স্ন্যাকস: বিস্কুট বা চানাচুর


রাতের খাবার (৮:০০-৯:০০ PM):
1. ভাত বা রুটি: পরিমাণমতো
2. মাছ বা মাংস: ৭৫-১০০ গ্রাম
3. সবজি: সিদ্ধ বা ঝোল
4. সুপ: চিকেন বা সবজির সুপ


ঘুমানোর আগে (১০:০০ PM):
1. দুধ: ১ গ্লাস ফুল-ক্রিম দুধ
2. খেজুর বা বাদাম: ২-৩টি


অতিরিক্ত টিপস:
1. পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
2. দিনে ৬-৮ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন।
3. হালকা ব্যায়াম করুন, যেমন: যোগব্যায়াম বা হালকা ওজন তোলা।

এই খাদ্যতালিকা অনুসরণ করলে উজন বাড়াতে সাহায্য করবে। 
তবে কোনো বিশেষ শারীরিক সমস্যা থাকলে আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

সোমবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৫

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি: গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ও নির্দেশনা



শিশুর দৈহিক বৃদ্ধির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় প্রথম পাঁচ বছর, যাকে বলা হয় প্রারম্ভিক শৈশব। এ সময়ে তার বৃদ্ধি স্বাভাবিক গতিতে হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষণে কয়েকটি বিষয় জরুরি। 
যেমন—

  • শিশুজীবনের প্রথম কয়েক মাস অন্তত মাসে একবার ওজন মেপে দেখা। পরে ৫ বছর পর্যন্ত ওজনের চার্ট পূরণ।
  • প্রথম ৫ বছর বয়স পর্যন্ত (অন্তত বছরে দুবার) উচ্চতা নির্ণয়।
  • শিশুর প্রথম ৬ মাস মাথার বেড় বা আকারের পরিমাপ নেওয়া।
 শিশুর সুষম বৃদ্ধির বৈশিষ্ট্য
প্রি–স্কুল বয়স (২ থেকে ৫ বছর): 

  • ভাষাজ্ঞান অর্জন।
  • বছরে প্রায় ২ কেজি (৪-৫ পাউন্ড) ওজন ও ৭-৮ সেমি (২-৩ ইঞ্চি) উচ্চতা প্রাপ্তি। 
  • দৈহিক বৃদ্ধির সঙ্গে প্রজনন অঙ্গের বৃদ্ধি।
  • ৪ বছর বয়সের আগে কন্যাসন্তান ও ৫ বছরের আগে পুত্রসন্তানের ‘বিছানা ভেজানো’ স্বাভাবিক। এর পর থেকে শিশু প্রস্রাব-পায়খানার নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়।
  • বাক্শক্তি ও ভাষাজ্ঞান নৈপুণ্য বিস্ময়করভাবে এগিয়ে চলে। আগের ৫০-১০০ শব্দ বলার ক্ষমতা এ সময় ২ হাজারের বেশি ছাড়িয়ে যায়।
  • ২ বছর বয়সে ২ শব্দের, ৩ বছরে ৩ শব্দের, ৪ বছরে ৪ শব্দের বাক্যগঠনের সক্ষমতা।
  • ৪ বছর বয়সে বেশির ভাগ শিশু ৪ পর্যন্ত গুনতে পারে ও অতীত কাল ব্যবহার করে কথা বলতে সক্ষম হয়। ৫ বছর বয়সে শিশু ভবিষ্যৎ কাল ব্যবহার করেও বাক্য তৈরি করতে পারে।

শৈশব (৬ থেকে ১১ বছর বয়স): 

  • ক্রমে স্বাধীন সত্তা দেখা দেয়। শিক্ষক, বন্ধুবান্ধব ও অন্যদের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতা পেতে উৎসুক থাকে। 
  • দ্রুতগতিতে বেড়ে ওঠে। বছরে ৩-৩.৫ কেজি (৬.৬-৭.৭ পাউন্ড) ওজন ও ৬-৭ সেমি (২.৪-২.৮ ইঞ্চি) উচ্চতা বাড়ে।
  • পুরো সময়টাতে মাথার বেড় বাড়ে ২ সেমির মতো।
  • সব ‘দুধদাঁত’ পড়ে যায় ও বছরে ৪টি করে স্থায়ী দাঁত ওঠে। ৯ বছরে পৌঁছে ১২টি স্থায়ী দাঁত ওঠে।
  • টনসিল ও এডিনয়েডগ্রন্থি স্ফীত থাকে।
  • এ বয়সে শিশুর জন্য সপ্তাহে তিন দিন ফিজিক্যাল এডুকেশন ক্লাস থাকা উচিত। দৈনিক অন্তত এক ঘণ্টা কায়িক শ্রমে যুক্ত করা প্রয়োজন। 

বয়ঃসন্ধি: 
  • বয়ঃসন্ধি সাধারণভাবে শুরু হয় ১১-১২ বছর বয়সে। সমাপ্তি ঘটে ১৮ থেকে ২১ বছরের মধ্যে। বেড়ে ওঠে শরীর। মানসিক জগতে ঘটে প্রচুর পরিবর্তন। 
  • বয়ঃসন্ধিকাল পর্বে প্রায় দ্বিগুণ ওজন লাভ করে। উচ্চতা বাড়ে ১৫-২০ শতাংশ। দেহের সব প্রধান অঙ্গ আকারে প্রায় দ্বিগুণ হয়। 
  • কন্যাসন্তানের ঋতুচক্র শুরু হওয়ার ৬ মাস আগে বছরে ৮-৯ সেমি উচ্চতা যুক্ত হয়। ছেলেসন্তানের একটু দেরিতে উচ্চতার বৃদ্ধি শুরু হয়। এ হার বছরে ৯-১০ সেমি।
  • বয়ঃসন্ধির সূচনা মেয়েদের মধ্যে ছেলেদের তুলনায় প্রায় বছর দুই আগে সূচিত হয়।
  • সাড়ে ১১ থেকে ১২ বছরের মধ্যে একজন মেয়ে তার উচ্চতা বৃদ্ধির সর্বোচ্চ গতি পায়। ছেলেদের তা ঘটে ১৩ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। বৃদ্ধির এ সময় মোটামুটি ২-৪ বছর। তবে ছেলেদের ক্ষেত্রে তা দীর্ঘ হতে পারে।
  • ১১ বছরে পৌঁছে একজন মেয়ে ও ১২ বছরে পৌঁছে একজন ছেলে তার সম্পূর্ণ উচ্চতা প্রাপ্তির ৮৩-৮৯ শতাংশ পর্যন্ত অর্জন করে।

শিশুর বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তা করা স্বাভাবিক। তবে, একটি সহজ উত্তর দেওয়া কঠিন। 
প্রতিটি শিশু আলাদা। তার বৃদ্ধি, ওজন, বয়স - সব কিছুই বৈচিত্র্যপূর্ণ।

তবে, আপনি আপনার শিশুর বৃদ্ধি নিয়ে কিছু জিনিস পর্যবেক্ষণ করতে পারেন:

  • ওজন: শিশুর বয়স অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কিনা, এটা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওজন পরীক্ষা করা উচিত।
  • উচ্চতা: শিশুর বয়স অনুযায়ী উচ্চতা ঠিক আছে কিনা, এটাও পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
  • খাবার: শিশু সঠিক খাবার খাচ্ছে কিনা, এটা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। সুষম খাবার এবং পুষ্টির গুরুত্ব অনেক।
  • শারীরিক কার্যকলাপ: শিশু সক্রিয় থাকে কিনা, এটাও গুরুত্বপূর্ণ। খেলাধুলা, চলাফেরা - এগুলো শিশুর বৃদ্ধির জন্য উপকারী।

যদি আপনার শিশুর বৃদ্ধিতে কোন সমস্যা দেখেন, অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে চিনে নেওয়া যাক সত্যিকারের ভদ্র মেয়ে




ভদ্র মেয়েরা হচ্ছে সমাজের সৌন্দর্য। 
একজন ভদ্র নারী এবং ভিন্ন নারীদের মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে। 
সত্যিকারের ভদ্র হওয়া ভেতর থেকে আসে,

এটি কেবল বিশ্বকে দেখানোর জন্য তৈরি একটি মুখোশ নয়।
মনোবিজ্ঞানের মতে, এমন কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা একজন সত্যিকারের ভদ্র নারীকে সংজ্ঞায়িত করে। 
এবং এটি নিখুঁত হওয়ার বিষয়ে নয়, বরং এটি প্রকৃত হওয়ার বিষয়ে।


চলুন কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে চিনে নেওয়া যাক সত্যিকারের ভদ্র মেয়ে-

১. সত্যতা: 
সত্যিকারের ভদ্রতা শুরু হয় সত্যতা দিয়ে। সত্যতা হলো সত্য এবং বাস্তব বিশ্বকে দেখার জন্য মুখোশ পরা নয়। তিনি নিজের প্রতি সত্যবাদী এবং নিজের শক্তি ও দুর্বলতাকে মেনে নেন।

২. সহানুভূতি: 
অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং দয়া দেখান। ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে অন্যের পাশে দাঁড়ান।

৩. স্থিতিস্থাপকতা: 
জীবনের কঠিন সময়গুলো শক্তি ও ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করেন। প্রতিকূলতাকে সিঁড়ি বানিয়ে এগিয়ে যান।

৪. সততা: 
তিনি সৎ এবং শক্ত নৈতিক মূল্যে বিশ্বাসী। এমনকি কেউ দেখছে না, তবুও সঠিক কাজ করেন।

৫. নম্রতা: 
নিজের অর্জনকে স্বীকার করেন কিন্তু আত্মপ্রশংসায় মগ্ন হন না। অন্যের কাছ থেকে শিখতে সবসময় প্রস্তুত থাকেন।

৬. সহানুভূতিশীল মনোভাব:
তিনি অন্যের অনুভূতি বোঝেন এবং গভীর সংযোগ তৈরি করেন। তাদের আনন্দ ও দুঃখ ভাগাভাগি করেন।

৭. ধৈর্য:
 তিনি জানেন ভালো জিনিস পেতে সময় লাগে। অপেক্ষা করার সময় শান্ত এবং ধৈর্যশীল থাকেন।

৮. সাহস:
 তিনি ভয়ের মুখোমুখি হন এবং নিজের আরামদায়ক জায়গা থেকে বের হয়ে দাঁড়ান।

৯. নির্লোভতা: 
অন্যদের কল্যাণের জন্য নিজের স্বার্থ ত্যাগ করেন, কিন্তু নিজের যত্ন নিতেও ভুল করেন না।

১০. সম্মান প্রদর্শন: 
তিনি প্রতিটি মানুষের গল্প এবং যাত্রাকে সম্মান করেন। অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিকে মেনে নেন, যদিও তা তার সঙ্গে মেলে না।

বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৫

সিঙ্গাপুরে ক্লাস ৩ ড্রাইভিং লাইসেন্স কিভাবে পাবেন


সিঙ্গাপুরে ক্লাস ৩ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

১. যোগ্যতা পূরণ করুন

ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স হতে হবে।

একটি বৈধ সিঙ্গাপুর এনআরআইসি বা কর্মসংস্থান/ওয়ার্ক পাস থাকতে হবে।

দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা পাস করতে হবে (আবেদনের সময় করা হবে)।


২. ড্রাইভিং স্কুল বা প্রাইভেট প্রশিক্ষকের কাছে ভর্তি হন

নিচের মধ্যে থেকে একটি বেছে নিন:

ড্রাইভিং স্কুল:

  • সিঙ্গাপুর সেফটি ড্রাইভিং সেন্টার (SSDC)
  • কমফোর্টডেলগ্রো ড্রাইভিং সেন্টার (CDC)
  • বুকিত বাটক ড্রাইভিং সেন্টার (BBDC)


প্রাইভেট ড্রাইভিং প্রশিক্ষক:

সাধারণত কম খরচে হয়, তবে নিজের উদ্যোগে পরিচালনা করতে হয়।


৩. বেসিক থিওরি টেস্ট (BTT) রেজিস্টার করুন


সিঙ্গাপুর ট্রাফিক পুলিশ ই-সার্ভিস বা আপনার নির্বাচিত ড্রাইভিং স্কুলের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করুন।

রোডের নিয়ম এবং ট্রাফিক সাইন সম্পর্কে অধ্যয়ন করুন।

পরীক্ষায় পাস করুন এবং একটি প্রোভিশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স (PDL) পান।


৪. প্রোভিশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স (PDL) এর জন্য আবেদন করুন


BTT পাস করার পরে সিঙ্গাপুর পুলিশ ফোর্স ই-সার্ভিস এর মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করুন।

PDL আপনাকে একটি লাইসেন্সধারী প্রশিক্ষকের সঙ্গে ড্রাইভিং অনুশীলনের অনুমতি দেয়।


৫. ড্রাইভিং ক্লাস নিন

স্কুল বা প্রাইভেট প্রশিক্ষকের মাধ্যমে প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস শুরু করুন।

ড্রাইভিং কৌশল, সড়ক নিরাপত্তা এবং ট্রাফিক নিয়ম শিখুন।


৬. ফাইনাল থিওরি টেস্ট (FTT) পাস করুন


FTT এর জন্য সময় নির্ধারণ করুন এবং পরীক্ষা পাস করুন, যা BTT এর চেয়ে বেশি উন্নত।

FTT পাস না করা পর্যন্ত প্র্যাকটিক্যাল ড্রাইভিং টেস্ট বুক করা যাবে না।

৭. প্র্যাকটিক্যাল ড্রাইভিং টেস্ট (PDT) বুক করুন

আপনার ড্রাইভিং দক্ষতা, সড়ক সচেতনতা এবং নিয়ম মেনে চলার মূল্যায়ন করা হবে।

ভালোভাবে অনুশীলন করুন, বিশেষত পরীক্ষার রুট।


৮. প্র্যাকটিক্যাল ড্রাইভিং টেস্ট পাস করুন

PDT পাস করার পর, আপনি একটি ক্লাস ৩ প্রোভিশনাল লাইসেন্স পাবেন।

লাইসেন্স ইস্যু ফি (প্রায় S$50) প্রদান করুন।


৯. ক্লাস ৩ ড্রাইভিং লাইসেন্স পান

লাইসেন্সটি ডাকের মাধ্যমে পাঠানো হবে।

এখন আপনি সিঙ্গাপুরে ম্যানুয়াল বা অটোমেটিক গাড়ি চালানোর অনুমতি পাবেন।

যদি আপনি শুধুমাত্র অটোমেটিক গাড়ি চালাতে চান, তবে আপনি ক্লাস ৩এ লাইসেন্স নিতে পারেন।


শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২৫

দ্বিতীয় শ্রেণির পড়াশোনার রুিটিন

সকাল

৫:৪৫ - ৬:১৫: ফজরের নামাজ ও আরবি পড়া (কুরআন শেখা বা ধর্মীয় শিক্ষা)।

৬:১৫ - ৬:৩০: হালকা শরীরচর্চা।

৬:৩০ - ৭:০০: নাস্তা।

৭:০০ - ৭:৩০: বাংলা বই (কবিতা/গল্প পড়া বা অনুশীলন)।

৭:৩০ - ৮:০০: গণিত (যোগ, বিয়োগ, গুণ অনুশীলন)।

৮:০০ - ৮:৩০: ইংরেজি (শব্দ শেখা বা বাক্য গঠন)।

৮:৩০ - ৯:৩০: বিশ্রাম বা গল্পের বই পড়া।

৯:৩০ - ১০:০০: স্কুলের প্রস্তুতি।


স্কুল:

১০:০০ - ১২:৩০: স্কুলে পড়াশোনা।


দুপুর:

১২:৪৫ - ১:১৫: যোহরের নামাজ ও দুপুরের খাবার।

১:১৫ - ২:৩০: বিশ্রাম/ঘুম।

২:৩০ - ৩:০০: সাধারণ জ্ঞান বই পড়া।


বিকাল:

৩:০০ - ৩:৩০: আসরের নামাজ।

৩:৩০ - ৪:৩০: খেলার সময় (বাইরে খেলাধুলা বা ঘরের মজার গেম)।

৪:৩০ - ৫:০০: হালকা নাস্তা।


সন্ধ্যা ও রাত:

৫:০০ - ৫:৩০: বাংলা বইয়ের অনুশীলন।

৫:৩০ - ৬:০০: গণিতের সৃজনশীল চর্চা।

৬:০০ - ৬:৩০: ইংরেজি চর্চা।

৬:৩০ - ৭:০০: মাগরিবের নামাজ।

৭:০০ - ৭:৩০: গণিত (অঙ্ক বা সৃজনশীল চর্চা)।

৭:৩০ - ৮:০০: বাংলা বই (পাঠ, ব্যাকরণ বা কবিতা)।

৮:০০ - ৮:৩০: রাতের খাবার।

৮:৩০ - ৯:০০: ইংরেজি (শব্দ শেখা, বাক্য গঠন বা অনুশীলন)।

৯:০০ - ৯:১৫: ঈশার নামাজ।

৯:১৫ - ৯:৩০: গল্পের বই বা সাধারণ জ্ঞান বই পড়া।

৯:৩০: ঘুম।


পরামর্শ:

বিকালের পড়াশোনা কিছুটা কমিয়ে খেলাধুলার সময় বাড়ানো হয়েছে, যাতে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

৩০-৪০ মিনিট পড়াশোনার পর ৫-১০ মিনিট বিরতি দিয়ে মনোযোগ ধরে রাখুন।

রাতের খাবারের পর পড়াশোনায় বেশি মনোযোগ দিতে হলে, তার পড়ার পরিবেশ ভালো রাখুন।



এই রুটিনে আপনার ছেলের জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ দিন তৈরি করা হয়েছে, যা পড়াশোনা, খেলা এবং বিশ্রাম সহ তার প্রতিটি দিক উন্নত করবে।

বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৫

গিরায় গিরায় ব্যথা কেনো এবং কি করণীয়?




গিরায় গিরায় ব্যথা সাধারণত বাত, আঘাত, আর্থ্রাইটিস, বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে হতে পারে। এটি থেকে মুক্তি পেতে কিছু পদক্ষেপ নিচে দেওয়া হলো:



১. তাপ বা ঠান্ডা সেক
তাপ সেক: ব্যথা যদি দীর্ঘস্থায়ী বা শক্ত হয়, তাহলে হট ওয়াটার ব্যাগ দিয়ে গরম সেক দিন।

ঠান্ডা সেক: আঘাত বা ফোলাভাব থাকলে বরফের ব্যাগ ব্যবহার করুন।


২. ব্যায়াম ও স্ট্রেচিং
হালকা স্ট্রেচিং এবং জয়েন্টগুলো নড়াচড়া করান।

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আর্থ্রাইটিস বা জয়েন্টের ব্যায়াম শিখে নিন।

৩. মালিশ ও তেল ব্যবহার

মেন্থল বা ক্যাম্ফোরযুক্ত ব্যথানাশক তেল ব্যবহার করে হালকাভাবে মালিশ করুন।

সরিষার তেল হালকা গরম করে ব্যবহার করতে পারেন।

৪. ওষুধ গ্রহণ
ব্যথা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে প্যারাসিটামল বা অন্য ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন।

আর্থ্রাইটিসের জন্য গ্লুকোসামিন বা অন্যান্য সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে।

৫. খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন

ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার (মাছ, বাদাম) খাওয়ার চেষ্টা করুন।

বেশি পানি পান করুন এবং শাকসবজি ও ফলমূল খান।

৬. ডাক্তারের পরামর্শ নিন
যদি ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা কোনো ফোলাভাব দেখা দেয়, তাহলে একজন অর্থোপেডিক বা বাত বিশেষজ্ঞের কাছে যান।
প্রয়োজন হলে এক্স-রে বা রক্ত পরীক্ষা করান।

আপনার ব্যথা যদি গুরুতর হয় বা কোনো ওষুধে উপশম না হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা নিন।

কি করে বুঝবেন আপনি ক্যানসারে আক্রান্ত কি না?



 ক্যানসারের লক্ষণগুলি নির্ভর করে এটি শরীরের কোন অংশে হয়েছে এবং কতটা অগ্রসর হয়েছে। তবে কিছু সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ হলো:

1. অসাধারণ ক্লান্তি

দীর্ঘ সময় ধরে দুর্বলতা বা ক্লান্তি অনুভব করা।

2. অপ্রত্যাশিত ওজন হ্রাস

কোন কারণ ছাড়াই দ্রুত ওজন কমে যাওয়া।

3. ঘা যা সারে না

বিশেষ করে মুখে, ত্বকে বা শরীরের অন্য কোথাও দীর্ঘ সময় ধরে ঘা না শুকানো।

4. রক্তপাত বা স্রাব

অনিয়মিত রক্তপাত, যেমন মলদ্বার, প্রস্রাব, কফ, বা চর্ম থেকে।

5. গলার মধ্যে গুটি বা ফোলাভাব

শরীরের যেকোনো অংশে গুটি বা ফোলাভাব দেখা দিলে তা ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।

6. কফ বা গলা ব্যথা যা ভালো হয় না

দীর্ঘদিন ধরে কাশি, কফ, বা গলা ব্যথা।

7. খাদ্য গিলতে সমস্যা

গিলতে অসুবিধা হওয়া বা অস্বস্তি।

8. ত্বকের পরিবর্তন

তিল বা ত্বকের গঠনে পরিবর্তন, যেমন রঙ বা আকারে অস্বাভাবিকতা।

9. পেট ব্যথা বা হজমের সমস্যা

দীর্ঘমেয়াদী পেটের অস্বস্তি, বদহজম বা পেট ফোলাভাব।

10. নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট

শ্বাসকষ্ট বা বুকের ভেতর অস্বাভাবিক চাপ।

কোনো একটি বা একাধিক লক্ষণ দীর্ঘদিন ধরে থাকলে, তা অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্ত করা গেলে ক্যানসারের চিকিৎসা অনেক সহজ হয়ে যায়।


Popular Posts