Recent post
শুক্রবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৮
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার যত কুফল
এমন কি কখনো হয়, কোনো একটি সামান্য বিষয় নিয়েই বিভিন্ন চিন্তা মাথায় চলে আসে? হয়তো আগামীকাল আপনার পরীক্ষা কিংবা অফিসের প্রেজেন্টেশন, এই চিন্তায় রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে গেল! অনেকেই আছেন, যাঁরা সামান্য বিষয় নিয়েই দুশ্চিন্তা করেন। যা হওয়ার নয়, সেটাও আপনি ভেবে বসে থাকলেন নিজের মধ্যে। নিজেই আপনার মন ও শরীরের ক্ষতি করছেন।
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার যত কুফল
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সেলর মরিয়ম সুলতানা বলেন, কিশোর বয়স থেকে এই সমস্যা দেখা দেয় কারও কারও মধ্যে। বয়ঃসন্ধিকালের বিভিন্ন বিষয় যেমন, পরিবেশ কিংবা পারিবারিক রীতিনীতি সবকিছু মিলিয়ে দেখা দিতে পারে। পরিবার থেকেও এটা হতে পারে। পরিবেশ কিংবা পরিবার যেভাবেই হোক না কেন, এর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে নিজেকেই। কেননা, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার রয়েছে নানা বিপত্তি।
১. আত্মবিশ্বাস কমিয়ে ফেলা
কথায় আছে, ‘বিশ্বাসে মেলায় বস্তু’। আর আপনি যদি শুরুতেই ধরে নেন আপনার দ্বারা হবে না, তাহলে মানসিকভাবেই এটি আপনার জন্য নেতিবাচক হয়ে দাঁড়াবে। আপনার যেই কর্মপরিকল্পনা, পুরোটাই এই একমুহূর্তেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই কী হবে কিংবা হবে না, সবকিছু ঝেড়ে ফেলে কাজটা সঠিকভাবে করুন।
২. শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা
মানসিক বিপত্তি ছাড়াও দেখা দেবে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যাও। ক্ষুধামান্দ্য থেকে শুরু করে নিদ্রাহীনতা, উচ্চরক্তচাপ, মাথাব্যথা, বহুমূত্র এমনকি হৃদ্রোগও দেখা দিতে পারে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে। অনেকেরই ‘টেনশন হেডেক’ বা অতিরিক্ত মাথাব্যথা দেখা দেয়। যার ফলে আপনার ঘাড় ও চোখের ব্যথাও হতে পারে।
৩. মানসিক সমস্যা
খিটখিটে মেজাজ, হতাশা, উৎসাহ হারিয়ে ফেলা থেকে শুরু করে অল্পতেই রেগে যাওয়া, সহজেই ভুলে যাওয়া কিংবা বিভিন্ন অসামাজিক আচরণ দেখে দেবে আপনার মধ্যে। দেখা গেল আগে যেসব বিষয় সহজেই গুছিয়ে নিতে পারতেন, সেটা আর কিছুতেই হচ্ছে না। উল্টো সবার সামনে সহজেই রেগে যাচ্ছেন। এটা কিন্তু আপনার পরিবার ও কর্মক্ষেত্র দুটোর জন্যই ক্ষতিকর।
৪. সঠিকভাবে কাজ করায় বাধা
যদি শুরুতেই ধরে নেন যে কাজটি আপনার দ্বারা হবে না, কিংবা আপনি পারবেন না, তাহলে সঠিকভাবে কাজ করার উদ্দীপনাই নষ্ট হয়ে যায়। স্বাভাবিক জীবনযাপন নষ্ট হয়ে যাবে।
৫. অল্পতেই ভেঙে পড়া
বেঁচে থাকার জন্য নিত্যদিন সংগ্রাম করতে হয়। আর আপনি যদি কোনো কিছুতে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন, তাহলে সাহসের সঙ্গে বেঁচে থাকার প্রবণতাটাই নষ্ট হয়ে যাবে, যা আপনার ব্যক্তিত্বের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
এর থেকে পরিত্রাণের উপায়
খুব সহজ উপায় হলো, কিছু ক্ষেত্রে লাগামটা ছেড়ে দেওয়া। এর মানে হলো, আপনাকে ভালো করতে হবে, এমন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসা। আপনি চেষ্টা করুন চলার পথে বিভিন্ন বিষয় শেখার। সেই অনুযায়ী কাজটি করুন। ভালো ও মন্দ এই দুটি নিয়েই আমাদের জীবন।
পারিবারিকভাবে অনেকেই এই সমস্যাটি পেয়ে থাকেন। তাই নিজের সমস্যাকে চিহ্নিত করে নিন আগে। বুঝতে শিখুন, আপনার পরিবারের সদস্যটির এই আচরণ সঠিক নয়। নিজের জীবনে এই বিষয়গুলোই এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। সবকিছুকে হালকাভাবে নিতে শিখুন।
কিছুটা সময় বরাদ্দ রাখুন নিজের জন্য। প্রয়োজনে শখের কাজগুলো করুন। অনেক দিন ছবি আঁকেন না? এখনই আবার শুরু করুন। অবসরে প্রিয় মানুষ, পোষা প্রাণীর সঙ্গে সময় কাটান। দেখবেন নিজের আত্মবিশ্বাস ফিরে আসছে ধীরে ধীরে।
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার অন্যতম একটি সমস্যা হলো, কোনো ব্যক্তির ওপর সব রাগ বা দোষারোপ করা। এতে কিন্তু দূরত্বের সৃষ্টি হবে আপনার সঙ্গেই। তাই এই ধরনের আচরণ থেকে বেরিয়ে আসুন। অন্যের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজেকেই কিছুটা সময় দিন। নিজের সমস্যা চিহ্নিত করুন, সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আপনার নিজেকেই।
আবেগের নিয়ন্ত্রণ
অতিরিক্ত আবেগ ক্ষতির কারণ। আর কথায় কথায় রেগে যাওয়া আপনার ব্যক্তিত্বের জন্যই নেতিবাচক। তাই যেকোনো পরিস্থিতিতেই হোক, আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন। প্রয়োজনে কিছুটা সময় নিয়ে ব্যাপারটি নিয়ে ভাবুন।
নিয়মিত শরীরচর্চা
যোগ ব্যায়াম কিংবা সকাল-সন্ধ্যায় হাঁটতে বের হলে দেখবেন নিজেরই ভালো লাগছে। এ ধরনের শারীরিক পরিশ্রমের ফলে আপনার ভেতরের উদ্বেগ বেরিয়ে আসবে। এতে নিজেও অনেকটা নির্ভার বোধ করবেন
জীবন থেকে কিছু বাস্তব শিক্ষা
ঘড়ির কাঁটা থেমে নেই। প্রতিটি মুহূর্তেই জীবন থেকে একটি একটি করে সেকেন্ড হারিয়ে যাচ্ছে। যারা সেকেন্ড ধরে ধরে জীবনকে রাঙাতে পারে তারাই একসময় সাফল্যের শীর্ষে পা রাখে। প্রতিটি মুহূর্তকে রাঙিয়ে জীবনকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের গল্প মানুষ আর মননভেদে নানা রকম। একেক জনের গল্প একেক রকম হলেও সবার জীবন সামনে এগিয়ে চলছে। কেউ বা ধীরে আবার কেউ বা দ্রুত-সবাই সামনে এগোনোর প্রচেষ্টায় প্রহর গুনছে। জীবন থেকে কিছু বাস্তব শিক্ষা নিতে পারেন।
১. জীবন সব সময়ই সচল। আপনি এখন যে কর্মস্থলে কাজ করছেন ভাবছেন আপনি ছাড়া সব অচল। আসলে কিন্তু না। আপনি যদি আজ কাজ ছেড়ে দেন তাহলে কর্মস্থলে সাময়িক সমস্যা তৈরি হবে, কিন্তু খুব দ্রুত আপনার উপস্থিতি সবাই ভুলে যাবে। তেমনি আজ আপনি হয়তো বন্ধুমহলে বেশ জনপ্রিয়। আপনাকে ছাড়া কোনো আড্ডাই জমে না। জেনে রাখুন, আপনি না থাকলেও আড্ডার রং কোনো অংশেই মলিন হবে না।
২. কোনো কিছুই জীবনে চিরস্থায়ী নয়। আবেগ, অনুযোগ কিংবা অভিযোগ-কোনো কিছুই চিরস্থায়ী নয়। সামাজিক সম্পর্কগুলো সব সময়ই এক রকমের গাঢ় হবে না। আজ আপনার কাছে যাকে ভালো লাগছে, কালকে তাকে আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে। আজ যিনি প্রশংসা করছেন, কাল তিনি আপনার কঠোর সমালোচক হতেই পারেন।
৩. নিজেকে কখনোই অন্যদের সঙ্গে তুলনা করবেন না। নিজেকে নিজের সঙ্গে তুলনা করতে শিখুন। বন্ধুর ভালো চাকরির খবর শুনে নিজেকে হেয় করবেন না, বন্ধু উৎসাহ দিয়ে নিজের পথ গোছানোর চেষ্টা করুন।
৪. আর্থিক স্বাধীনতা আপনার জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেয়। ধার করার অভ্যাস কিংবা ঋণে নিজেকে জড়াবেন না। চেষ্টা করুন নিজের হাতে আয় করতে। যতটা আয় করবেন, তা বুঝে ব্যয় করতে শিখুন। প্রয়োজনের বাইরের ব্যবহারের জিনিসপত্র কেনা থেকে বিরত থাকুন। অভিজ্ঞতা অর্জনের চেষ্টা করুন। দামি মুঠোফোনে যতটা আনন্দ মেলে হয়তো মঞ্চনাটক দেখার অভিজ্ঞতা আরও আনন্দ দেবে। বস্তুগত আনন্দের চেয়ে অভিজ্ঞতা, স্মৃতি জমানোর দিকে মনোযোগ দিন।
৫. যত বড়ই দুঃখ আসুক না কেন, তা মলিন হবেই। প্রেমিককে হারানোর বেদনা, ভালো চাকরির সুযোগ বা পরীক্ষায় ভালো ফল-নানা কারণে ব্যর্থতা আর শোক জীবনে আসতে পারে। জেনে রাখুন, সব দুঃখই ধীরে ধীরে হালকা হতে থাকে। একদিন সব দুঃখ কাটিয়ে সাধারণ জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ি আমরা।
৬. শুধু পরিশ্রমেই জীবনে সাফল্য আসে না। পরিশ্রমের সঙ্গে বুদ্ধিবৃত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সৃজনশীলতাকে যোগ করতে হয়। বছরের পর বছর একই কাজ করতে করতে জীবনকে কখনোই একঘেয়েমির বৃত্তে আটকে ফেলবেন না। সিদ্ধান্ত নিয়ে ঝুঁকি নিতে শিখুন। ঝুঁকি নেওয়ার একটা সুবিধা হচ্ছে, আপনি জানেন না সামনে কী আসবে। এই অচেনা আর অজানা পথ সামনে নতুন দ্বার খুলে দেয়।
৭. সাফল্য কিংবা ব্যর্থতাই জীবনের সবকিছু না। সময়কে নান্দনিক উপায়ে রাঙিয়ে বেঁচে থাকাই জীবন।
৮. অন্যের মতামতকেই জীবনের সব বলে ভাববেন না। একই বই কারও কাছে ভালো লাগতে পারে, কারও কাছে খারাপ লাগতে পারে। তেমনি আপনার কাজ কারও কাছে ভালো লাগতে পারে, কারও কাছে খারাপ লাগতে পারে-সব সময় নিজের সঙ্গে বোঝাপড়ার মাধ্যমে কাজ করুন।
৯. মুঠোফোন বা সামাজিক দুনিয়াই জীবনের সব না। বন্ধুর সাফল্যের ছবি ফেসবুকে দেখে মন খারাপ হতেই পারে আপনার। আবার দিনের অনেকটা সময় মুঠোফোনের পেছনে ব্যয় করার ফল কিন্তু ইতিবাচক হয় না। নিজের দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করুন। নিজের শখকে গুরুত্ব দিন।
১০. নিজের পথ নিজেকেই চলতে হয়। অন্যরা আপনাকে দারুণ পছন্দ করে হয়তো, কিন্তু দিন শেষে আপনার পথ আপনাকেই অতিক্রম করতে হবে। প্রত্যেক মানুষের এগিয়ে চলার গল্প, কষ্টের গল্প ভিন্ন হয়-তাই আপনাকে কেউ এগিয়ে নেবে তা ভেবে কখনোই বসে থাকবেন না।
১. জীবন সব সময়ই সচল। আপনি এখন যে কর্মস্থলে কাজ করছেন ভাবছেন আপনি ছাড়া সব অচল। আসলে কিন্তু না। আপনি যদি আজ কাজ ছেড়ে দেন তাহলে কর্মস্থলে সাময়িক সমস্যা তৈরি হবে, কিন্তু খুব দ্রুত আপনার উপস্থিতি সবাই ভুলে যাবে। তেমনি আজ আপনি হয়তো বন্ধুমহলে বেশ জনপ্রিয়। আপনাকে ছাড়া কোনো আড্ডাই জমে না। জেনে রাখুন, আপনি না থাকলেও আড্ডার রং কোনো অংশেই মলিন হবে না।
২. কোনো কিছুই জীবনে চিরস্থায়ী নয়। আবেগ, অনুযোগ কিংবা অভিযোগ-কোনো কিছুই চিরস্থায়ী নয়। সামাজিক সম্পর্কগুলো সব সময়ই এক রকমের গাঢ় হবে না। আজ আপনার কাছে যাকে ভালো লাগছে, কালকে তাকে আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে। আজ যিনি প্রশংসা করছেন, কাল তিনি আপনার কঠোর সমালোচক হতেই পারেন।
৩. নিজেকে কখনোই অন্যদের সঙ্গে তুলনা করবেন না। নিজেকে নিজের সঙ্গে তুলনা করতে শিখুন। বন্ধুর ভালো চাকরির খবর শুনে নিজেকে হেয় করবেন না, বন্ধু উৎসাহ দিয়ে নিজের পথ গোছানোর চেষ্টা করুন।
৪. আর্থিক স্বাধীনতা আপনার জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেয়। ধার করার অভ্যাস কিংবা ঋণে নিজেকে জড়াবেন না। চেষ্টা করুন নিজের হাতে আয় করতে। যতটা আয় করবেন, তা বুঝে ব্যয় করতে শিখুন। প্রয়োজনের বাইরের ব্যবহারের জিনিসপত্র কেনা থেকে বিরত থাকুন। অভিজ্ঞতা অর্জনের চেষ্টা করুন। দামি মুঠোফোনে যতটা আনন্দ মেলে হয়তো মঞ্চনাটক দেখার অভিজ্ঞতা আরও আনন্দ দেবে। বস্তুগত আনন্দের চেয়ে অভিজ্ঞতা, স্মৃতি জমানোর দিকে মনোযোগ দিন।
৫. যত বড়ই দুঃখ আসুক না কেন, তা মলিন হবেই। প্রেমিককে হারানোর বেদনা, ভালো চাকরির সুযোগ বা পরীক্ষায় ভালো ফল-নানা কারণে ব্যর্থতা আর শোক জীবনে আসতে পারে। জেনে রাখুন, সব দুঃখই ধীরে ধীরে হালকা হতে থাকে। একদিন সব দুঃখ কাটিয়ে সাধারণ জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ি আমরা।
৬. শুধু পরিশ্রমেই জীবনে সাফল্য আসে না। পরিশ্রমের সঙ্গে বুদ্ধিবৃত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সৃজনশীলতাকে যোগ করতে হয়। বছরের পর বছর একই কাজ করতে করতে জীবনকে কখনোই একঘেয়েমির বৃত্তে আটকে ফেলবেন না। সিদ্ধান্ত নিয়ে ঝুঁকি নিতে শিখুন। ঝুঁকি নেওয়ার একটা সুবিধা হচ্ছে, আপনি জানেন না সামনে কী আসবে। এই অচেনা আর অজানা পথ সামনে নতুন দ্বার খুলে দেয়।
৭. সাফল্য কিংবা ব্যর্থতাই জীবনের সবকিছু না। সময়কে নান্দনিক উপায়ে রাঙিয়ে বেঁচে থাকাই জীবন।
৮. অন্যের মতামতকেই জীবনের সব বলে ভাববেন না। একই বই কারও কাছে ভালো লাগতে পারে, কারও কাছে খারাপ লাগতে পারে। তেমনি আপনার কাজ কারও কাছে ভালো লাগতে পারে, কারও কাছে খারাপ লাগতে পারে-সব সময় নিজের সঙ্গে বোঝাপড়ার মাধ্যমে কাজ করুন।
৯. মুঠোফোন বা সামাজিক দুনিয়াই জীবনের সব না। বন্ধুর সাফল্যের ছবি ফেসবুকে দেখে মন খারাপ হতেই পারে আপনার। আবার দিনের অনেকটা সময় মুঠোফোনের পেছনে ব্যয় করার ফল কিন্তু ইতিবাচক হয় না। নিজের দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করুন। নিজের শখকে গুরুত্ব দিন।
১০. নিজের পথ নিজেকেই চলতে হয়। অন্যরা আপনাকে দারুণ পছন্দ করে হয়তো, কিন্তু দিন শেষে আপনার পথ আপনাকেই অতিক্রম করতে হবে। প্রত্যেক মানুষের এগিয়ে চলার গল্প, কষ্টের গল্প ভিন্ন হয়-তাই আপনাকে কেউ এগিয়ে নেবে তা ভেবে কখনোই বসে থাকবেন না।
ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ফেসবুকে দেওয়ার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত
কোটি কোটি ব্যবহারকারীর কারণে বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর এই বিশ্বে অন্যতম প্রভাবশালী ও শক্তিশালী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হলো ফেসবুক।
তবে শক্তিশালী মাধ্যম হওয়ায় এর ব্যবহার নিয়েও আছে বিস্তর সমস্যা।
কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা-কাণ্ডের পর তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে ফেসবুক।
অনেকেই নিজের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিচ্ছেন।
এরই মধ্য অনেকেই নিজ প্রোফাইলের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন।
কী করছি, কী ভাবছি, তা ফেসবুকের মাধ্যমে যেমন বন্ধুদের জানিয়ে দিচ্ছি, তেমনি জেনে যাচ্ছে ফেসবুকও।
এর ভালো দিকের সঙ্গে আছে নেতিবাচক দিকও।
ফেসবুকে সংরক্ষিত এবং শেয়ার করা তথ্য আপনার ক্ষতির কারণও হতে পারে।
যে তথ্যগুলো শেয়ার সম্পর্কে সতর্ক হওয়া উচিত, তার একটা ধারণা ব্যবহারকারীদের থাকা উচিত। এতে সহজেই বাঁচা যাবে হ্যাকারদের আক্রমণের কবল থেকে।
জন্মদিন গোপন রাখুন
আপনার জন্মতারিখ ও জন্মস্থানের মতো ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ফেসবুকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে না দেওয়াই ভালো। উন্মুক্ত থাকলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য জানা সহজ হয়ে যায়। সাইবার দুর্বৃত্তদের কুনজর থেকে বাঁচতে একটু সতর্কতা আপনাকে অবলম্বন করাই উচিত।ফোন নম্বর নয়
ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ফেসবুকে দেওয়ার আগে কিছু কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত। ফেসবুকে ইউজারের নাম এবং ঠিকানা থেকে সহজেই ব্যাংক অ্যাকাউন্টের যাবতীয় তথ্য হাতে পেয়ে যান হ্যাকাররা। এর মধ্য মোবাইল নম্বর শেয়ার করলে তো আর রক্ষা নেই। ফোন কল পেতে পারেন হ্যাকারদের কাছ থেকেও।বন্ধু বেশি পাতিও না
ফেসবুকে অনেকেই বেশি বন্ধু বানাতে পছন্দ করেন। সমস্যা বেশি বন্ধু পাতানো নিয়েও।অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক রবিন ডানবার বলছেন, অনেকের সঙ্গে পরিচয় হতেই পারে। তবে একসঙ্গে ১৫০ জন বন্ধুর সঙ্গেই একজন মানুষ সম্পর্ক রজায় রাখাটা সংগত। ডানবার দেখেছেন, ফেসবুকে তাঁর বন্ধুদের মধ্যে ৪ দশমিক ১ শতাংশ সম্পূর্ণভাবে ডানবারের ওপর নির্ভরশীল।
১৩ দশমিক ৬ শতাংশ ব্যবহারকারীর মুখ দেখা যায় কেবল তাঁদের প্রয়োজনের সময়।
রবিন ডানবার মনে করেন, এমন অপ্রয়োজনীয় বন্ধু এড়িয়ে চলাই ব্যবহারকারীদের জন্য ভালো।
সন্তান/পরিবারের ছবি
আপনার প্রিয় শিশুর ছবি পোস্ট করার আগে একটু চিন্তাভাবনা করা উচিত। বিশেষ করে আপনার সন্তান কোথায় যায়, কোন স্কুলে পড়ে প্রভৃতি স্পর্শকাতর তথ্য অনলাইনে প্রকাশ করা উচিত নয়। শিশুর স্কুলের ইউনিফর্ম পরা ছবি দেওয়ার ক্ষেত্রেও সচেতন থাকুন।এ ব্যাপারে অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ভিক্টোরিয়া নাস বলেন, শিশুর ব্যাপারে সব তথ্য দেওয়া আইনসংগত নয়।
বাড়ির বিস্তারিত
বাড়ির নকশা বা পুরো ছবি কখনোই ফেসবুকে প্রকাশ করা ঠিক হবে না।এতে চোরের জন্য সুবিধা হবে। বাড়ির কোথায় কী আছে, তা যদি ফেসবুক থেকে ছবি দেখে চোর বুঝে নিতে পারে, তবে তার জন্য চুরি করা সহজ।
এ ছাড়া বাড়ির নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে নকশাসহ বাড়িঘরের অন্যান্য তথ্য ফেসবুকে দেওয়া উচিত হবে না।
লোকেশন সেটে বিপদ
ফেসবুকে লোকেশন সেট করে রাখা আরেক বিপদের কাজ।এ লোকেশন সেট করে রাখলেই আপনার অবস্থানের বিষয়ে জেনে যাচ্ছেন হ্যাকাররা।
সে জায়গায় আপনার বাড়ি বা কর্মস্থান না–ও হতে পারে, কিন্তু আপনাকে খুঁজে বের করা হ্যাকারদের জন্য কষ্টকর হবে না।
আর অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোনের মোবাইলে লোকেশন সার্ভিস বন্ধ রাখাই শ্রেয়।
কারণ অন্যরা জানবে আপনি এখন কোথায়।
টেকক্রান্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের ৫০ কোটি ব্যবহারকারীর তথ্য অন্যর কাছে পৌঁছে গিয়েছিল।
বস সম্পর্কে অনুভূতি
ফেসবুকে কখনোই আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা বস সম্পর্কে আপনার অনুভূতি প্রকাশ করবেন না। কারণ বসেরও তো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আছে। তিনি আপনাকে ফেসবুকে নজরদারি করতে পারেন। ফলে বস সম্পর্কে কিছু লিখলে তিনি আপনার সম্পর্কে একটা ধারণাও পেয়ে যাবেন।ট্যাগ লোকেশন বন্ধ করুন
ট্যাগ লোকেশন না দেওয়াই ভালো।কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন—এসব তথ্য এবং আপনার বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে তথ্য জানা থাকলে দুর্বৃত্তদের পক্ষে আপনার ওপর নজরদারি করা সহজ হতে পারে। ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম শেয়ার করুন। অনেকেই এটা খোঁজ করে আপনার ওপর নজরদারি করতে পারে।
ছুটির পরিকল্পনা ফেসবুকে নয়
লম্বা ছুটি পেলে অনেকেই কোথায় ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন।আগামী মে মাসের শুরুতেই বেশ লম্বা ছুটিতে পড়ছে দেশ। এ সময়ে হয়তো অনেকেই বেড়াতে যাবেন। কিন্তু কোথায় বেড়াতে যাচ্ছেন, তা ফেসবুকে আগে কখনোই পোস্ট করে যাবেন না।
আবার কোথাও বেড়াতে গিয়ে কত দিন থাকবেন, কোথায় কোথায় যাচ্ছেন, তা-ও পোস্টের মাধ্যমে সবাইকে জানাবেন না।
কারণ, এ ধরনের তথ্য পোস্ট করলে দুর্বৃত্তদের জন্য আপনার ওপর নজরদারি করা সহজ হয়।
চুরির পরিকল্পনা করা হতে পারে আপনার বাড়ি বা ফ্ল্যাটে।
সম্পর্কের তথ্য
ফেসবুকে ‘ইন এ রিলেশনশিপ’ এবং ‘সিঙ্গেল’—এগুলোতে বিস্তারিত তথ্য দেবেন না।ক্রেডিট কার্ডের তথ্য
ফেসবুক থেকে অন্য কোনো পেজে ঢুকে কখনো কেনাকাটা করতে, কখনো আবার অন্য কোনো কাজে ক্রেডিট কার্ডের যাবতীয় তথ্য দিয়ে দেবেন না।এই ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দিতে গিয়েই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার অভিযোগও রয়েছে।
বোর্ডিং পাস তথ্য
কোথাও যাচ্ছেন, হয়তো বোর্ডিং পাসের তথ্য ফেসবুকে দিয়ে দিলেন।বোর্ডিং পাসে থাকা বারকোড ফেসবুকে কখনো পোস্ট করবেন না। মনে রাখবেন, বারকোড থেকেও তথ্য বের করা অনেক সহজ। বারকোডে দরকারি অনেক তথ্য থাকে।
এটি পোস্ট করলে ব্যক্তিগত অনেক তথ্য বেহাতের আশঙ্কা আছে।
দ্বিমাত্রিক বারকোড ও কিউআর কোডে প্রচুর তথ্য থাকে। এয়ারলাইন বোর্ডিং পাসে প্রিন্ট করা কোড দেখে ভবিষ্যৎ ভ্রমণ পরিকল্পনাসহ ভ্রমণবিষয়ক নানা তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে দুর্বৃত্তরা। বোর্ডিং পাসের তথ্য শেয়ার করা উচিত নয়। তথ্যসূত্র: ইনডিপেনডেন্ট।
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের নতুন তারিখ ৭ মে
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট
দেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১-এর উৎক্ষেপণ আবার পিছিয়ে গেছে। স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণের নতুন তারিখ ঠিক করা হয়েছে আগামী ৭ মে। এত দিন এটি উৎক্ষেপণ তারিখ ছিল ৪ মে।
আজ বুধবার রাজধানীর রমনায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কার্যালয়ে স্যাটেলাইট নিয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে এ তথ্য জানান ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট: সম্ভাবনার মহাকাশ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ। টিআরএনবি সভাপতি মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে খাত-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমাদের কাছে যতটুকু তথ্য আছে, ৪ তারিখ উৎক্ষেপণের তারিখ তা ঠিক থাকছে না, আগামী ৭ মে সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে স্যাটেলাইটের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে উপস্থাপনা করেন টিআরএনবি সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দে।
আজ বুধবার রাজধানীর রমনায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কার্যালয়ে স্যাটেলাইট নিয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে এ তথ্য জানান ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট: সম্ভাবনার মহাকাশ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ। টিআরএনবি সভাপতি মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে খাত-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমাদের কাছে যতটুকু তথ্য আছে, ৪ তারিখ উৎক্ষেপণের তারিখ তা ঠিক থাকছে না, আগামী ৭ মে সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে স্যাটেলাইটের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে উপস্থাপনা করেন টিআরএনবি সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দে।
পেরেশান পারিন্দা’ ছবিতে অভিনয় করেছেন সাদিয়া নাবিলা
সাদিয়া নাবিলানাচ, গান আর অভিনয়ের পোকাটা নাকি মাথায় আগে থেকেই ছিল বাংলাদেশের আলো-বাতাসে বেড়ে ওঠা সাদিয়া নাবিলার। কিন্তু কোন মাধ্যমে নিজেকে স্থির করবেন, সে সিদ্ধান্ত তখনো নেননি। এর মধ্যে ভাইয়ের ইচ্ছা আর বাবা-মায়ের চাওয়ায় পাড়ি জমান অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায়। সময়টা ছিল ২০১২ সাল। সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করার তিন মাসের মাথায় উড়াল দেন। ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব ক্যানবেরায়। তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে স্নাতক করেন। ২০১৮ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশি এই তরুণীর অভিষেক হয় বলিউডের চলচ্চিত্রে।
‘পেরেশান পারিন্দা’ নামের এই হিন্দি ছবির পরিচালক দেবেশ প্রতাপ সিং; যা ছিল সাদিয়া নাবিলার ভাবনার অতীত। পুরো বিষয়টি স্বপ্নের মতো মনে করছেন তিনি। আজ শুক্রবার দুপুরে অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরার বাসা থেকে প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপে বলিউডের ছবিতে কাজ করাসহ নানা বিষয়ে কথা বলেন।
জন অ্যাব্রাহামের সঙ্গে সাদিয়া নাবিলাবাংলাদেশের মেয়ে সাদিয়া অভিনীত ‘পেরেশান পারিন্দা’ ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন সিঙ্গাপুর, নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার কয়েকজন শিল্পী। ছবির গল্প আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ে। এক নায়কের বিপরীতে দুই নায়িকা। সাদিয়ার বিপরীতে অভিনয় করেছেন মিরাজ শাহ, তিনি থাকেন অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল মতিনের মেয়ে সাদিয়া আন্দালিব নাবিলার জন্ম সৈয়দপুর। ছোটবেলা থেকে বেড়ে ওঠেন সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে। মা-বাবার সমর্থন ছিল পুরোপুরি। ছয় বছর আগে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার পরও এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত ছিল। একই বছরে যোগ দেন ক্যানবেরার ‘ভিক্টোরিয়াস মডেল এজেন্সি’তে। মডেল হিসেবে যাত্রা শুরু তখনই। ২০১৪ সালের শেষের দিকে ‘ক্যানবেরা স্কুল অব বলিউড ড্যান্সিং’-এ যোগ দেন নাচের প্রশিক্ষক হিসেবে। এখনো কাজ করছেন সেখানে।
সাদিয়া বলেন, ‘আমার স্বপ্নের শুরু হতে পারত ঢাকায়। কিন্তু এইচএসসি পাসের পর আমাকে অস্ট্রেলিয়া চলে আসতে হয়। ঢাকায় যাওয়ার সুযোগ হয়নি। বলতে পারেন, ভাগ্য সহায় হয় অস্ট্রেলিয়া আসার পর। ভিক্টোরিয়াস মডেল এজেন্সিতে দেড় বছর কাজ করার পর হাউস মডেলস নামের আরেকটি নামী প্রতিষ্ঠান থেকে ডাক পাই। নানা দেশের নানা সংস্কৃতির মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি হয়। তত দিনে রুপালি পর্দায় কাজ করার স্বপ্নটা আরও ডানা মেলতে শুরু করে। পড়াশোনার ফাঁকে চলতে থাকে স্বপ্ন পূরণের মিশন।’
সাদিয়া নাবিলা২০১৫ সালে সাদিয়ার ডাক পড়ে হাউস মডেলস থেকে। নামীদামি মডেলরা এই এজেন্সির অধীনে কাজ করেন। এদের নির্বাচন প্রক্রিয়াও বেশ কঠিন। বললেন, ‘ওরাই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। আমি সানন্দে সাড়া দিই।’ বলিউডের ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পাওয়া সহজ হয়েছিল এক সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার কারণে। গত বছর মার্চে অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়ায় ‘মিস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ডওয়াইড ২০১৭’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম রানার-আপ হন বাংলাদেশের মেয়ে সাদিয়া। এটি আয়োজন করে জি টিভি অস্ট্রেলিয়া। উপমহাদেশের প্রতিযোগীদের নিয়ে আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সম্মানে এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয় ক্যানবেরায়। সেখানে বলিউডের নায়ক জন অ্যাব্রাহামের সঙ্গে একটি গানে পারফর্ম করেন সাদিয়া।
‘পেরেশান পারিন্দা’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সাদিয়াকে এক মাসের বেশি সময় দিতে হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ দিন একটি কর্মশালায় অংশ নেন। বললেন, ‘আমি যেহেতু বাংলাদেশের মেয়ে, তাই আমাকে ভালোভাবে হিন্দি শিখতে হয়েছে। ১৫ দিন যাঁর সঙ্গেই কথা বলতাম, হিন্দিতে বলতে হতো। এরপর শুটিং করেছি। ভারতীয় অনেকে শুটিংয়ের সময় আমার হিন্দি বলা নিয়ে ভেংচি কাটত। কিন্তু আমি তাতে দমে যাইনি।’
সাদিয়ার নানাবাড়ি ও দাদাবাড়ি শরীয়তপুরে। বাবা-মায়ের পাশাপাশি তাঁদের আত্মীয়দের কাছ থেকেও সমর্থন পেয়েছেন সাদিয়া। বললেন, ‘আমি অনেক ভাগ্যবতী, কারণ থাকা সত্ত্বেও অনেকে পরিবারের সমর্থন পায় না। অথচ আমার যেকোনো সমস্যায় পরিবার ছিল পাশে।’
‘মিস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ডওয়াইড ২০১৭’ প্রতিযোগিতায় প্রথম রানার-আপ সাদিয়া নাবিলাভারতে ছবিটি মুক্তি পেলেও এখন পর্যন্ত তা প্রেক্ষাগৃহে বসে দেখার সুযোগ হয়নি। তবে ছবির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন মিলে প্রজেক্টরে ছবিটি দেখেছেন। বললেন, ‘আমি একজন সাধারণ দর্শক হিসেবেই দেখেছি। বলিউডে নিজের ছবি, এ এক অন্য রকম অভিজ্ঞতা। স্বপ্নের মতো। সৈয়দপুরের স্কুলপড়ুয়া ছোট্ট মেয়েটির প্রথম ছবি, তা-ও বলিউডে মুক্তি পেয়েছে—এটা সত্যিই স্বপ্ন।’
‘পেরেশান পারিন্দা’ ছবির পোস্টারঅস্ট্রেলিয়ায় থাকলেও বাংলাদেশে যখন এসেছেন, কিছু কাজ করেছেন সাদিয়া। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পর গত বছর নভেম্বরে বাংলাদেশে আসেন। দুই মাস ছিলেন। তিনটি বিয়ের দাওয়াতে অংশ নিতে এসেছিলেন। যাওয়ার আগে এখানে কয়েকটি কাজ করেছেন। এর মধ্যে বিজ্ঞাপনচিত্র যেমন ছিল, তেমনি ছিল স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। বলিউডের ছবিতে অভিষেক হলেও সাদিয়ার ইচ্ছা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে কাজ করার। বললেন, ‘সুযোগ পেলে জাজ মাল্টিমিডিয়ার ছবিতে কাজ করতে চাই। নায়ক হিসেবে শাকিব খান কিংবা আরিফিন শুভ হলে খুব ভালো হয়।’
বাংলাদেশের ছবিতে কেন কাজ করবেন? সাদিয়া বললেন, ‘বাংলাদেশে এখন অনেক ভালো কাজ হচ্ছে। জাজ মাল্টিমিডিয়া উন্নত মানের ছবি বানাচ্ছে। অনেকে হয়তো ভাবছেন, বলিউডের ছবিতে অভিনয় করে অনেক কিছু করে ফেলেছি। আমি কিন্তু তা মনে করছি না। তবে এটাও ঠিক, অনেক কিছু জেনেছি। অন্য রকম অভিজ্ঞতা হয়েছে। এ অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে আমার দেশে কাজ করতে সহযোগিতা করবে।’
কথার একেবারে শেষ পর্যায়ে সাদিয়া বললেন, ‘বাংলাদেশে যদি কাজের সুযোগ বাড়ে, তাহলে ওখানেই সময় দেব।’
আপনাকে বসের চেয়েও বেশি সফল হতে হবে , বসের ঝাড়ি
বসের ঝাড়ি খাননি এমন চাকরিজীবী খুঁজে পাওয়া ভার। কিন্তু তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া কী দেখাবেন, তা নিয়ে চিন্তাভাবনার প্রয়োজন আছে। ছবিটি প্রতীকী।
অফিসে এসেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছে আফরোজার।
সকাল সকাল বসের ঝাড়ি খেলে কার মন ভালো থাকে বলুন? সমস্যা হচ্ছে, আফরোজা বুঝতে পেরেছেন যে ভুলটি আসলে তাঁরই ছিল। কাজেই বসের পিণ্ডি চটকে সান্ত্বনা পাওয়ার উপায় নেই। স্রেফ ভুরু কুঁচকে থাকাই সার!
বসের ঝাড়ি খাননি এমন চাকরিজীবী খুঁজে পাওয়া ভার। বসের ঝাড়ি খেয়ে তো আর মুখে হাসি আসবে না। কাজেই মেজাজ খারাপ থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু তাৎক্ষণিকভাবে কী প্রতিক্রিয়া দেখাবেন, তা ভাবনার বিষয়। কারণ ওই ঝাড়ির প্রতিক্রিয়া যথাযথ না হলে, তা আপনার হাতে বরখাস্তের নোটিশও ধরিয়ে দিতে পারে। কাজেই সাবধান তো হতেই হবে। হাজার হোক রুটি-রুজির ব্যাপার।
যদি দেখেন যে বস আপনাকে হয়রানি বা উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা করছেন, তবে প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ বিভাগ বা আইনজীবীর কাছে যেতে পারেন। কিন্তু কাজের বিষয় নিয়েই বকা খেলে একটু ভেবে দেখতে হবে। একটু চিন্তা করে দেখুন। দোষ কি আপনার ছিল, নাকি আপনি বলির পাঁঠা? বস কি নিজের হতাশা আপনার ওপর ঝাড়লেন? নাকি আপনাকে বাগে পেতে তক্কে তক্কেই ছিলেন তিনি?
অনেকগুলো প্রশ্ন হয়ে গেল। তবে এসবের উত্তরেই কিন্তু সমাধান লুকিয়ে আছে। বসের বকাঝকার বিপরীতে আক্রমণাত্মক প্রতিক্রিয়া না দেখানোই ভালো। উল্টো চিৎকার করে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। বলার চেয়ে বেশি বেশি শোনার অভ্যাস গড়তে হবে। বসের অভিযোগ শুনতে শুনতেই তৈরি করতে হবে নিজের যৌক্তিক উত্তর।
১. আলাদাভাবে বসুন
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সবার সামনে বকাঝকা শুরু করলে তাঁর সঙ্গে আলাদাভাবে আনুষ্ঠানিক আলাপে বসার প্রস্তাব দিতে পারেন। যতটা বিনয়ের সঙ্গে শান্তভাবে এই প্রস্তাব দেবেন, ততই মঙ্গল। আলাদাভাবে বসলে বস যেমন আপনার সমস্যাগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে পারবেন, তেমনি আপনিও এর জবাব দেওয়ার সুযোগ পাবেন। অফিসে সবার সামনে ভরা হাটে এই প্রত্যুত্তর দেওয়া কিছুটা কঠিন। তবে আপনাকেও অভিযোগ মেনে নেওয়ার মানসিকতা তৈরি করতে হবে।
২. নিজেকে ব্যাখ্যা করুন
একটি বিষয় মনে রাখবেন, বসের তোপের মুখে অবশ্যই আপনাকে যথাসম্ভব শান্ত থাকতে হবে। তবে নিশ্চুপ থাকতে হবে, এমন নয়। আপনার ‘ভুল’ কাজের ব্যাখ্যা নিয়ে যদি বস ভুল বুঝে থাকেন, তবে অবশ্যই তা ভাঙাতে হবে। প্রতিহিংসাপরায়ণ হলে চলবে না। বস উত্তর চাইলে চুপ না থেকে কথা বলতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত উত্তর দিতে হবে। যদি উত্তর যৌক্তিক হয়, তবে ভালো বস হলে তিনি শান্ত হয়ে আসবেন।
৩. ভুল হলে মেনে নিন
নিজের ভুল স্বীকার করায় কোনো লজ্জা নেই। এতে আপনার ভালো বৈ মন্দ হবে না। কখনো নিজের ভুলের অজুহাত দেবেন না। ভুল ভুলই। সেটি স্বীকার না করে উল্টো অজুহাত দিলে কর্মী সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা জন্ম নেয় কর্তাদের মনে। তাই ভুল নিয়ে তর্কে না জড়ানোই ভালো। বরং স্পষ্টভাবে নিজের ভুল স্বীকার করে নিন। ভুল শুধরে নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতনের কাছে পরামর্শ নিন এবং কঠোর পরিশ্রম করুন। আপনার এই কাজে বস শান্ত হওয়ার পাশাপাশি বাহবাও দিতে পারেন।
৪. পাল্টা চিৎকার নয়
মনে রাখবেন, কোনো অফিসের বড় কর্তা আপনার মতোই রক্তে-মাংসে গড়া একজন মানুষ। রাগ তাঁর হতেই পারে। বস হলেই একজন ব্যক্তি পুরোপুরি খারাপ হয়ে যান না। তাই পাল্টা চিৎকার না করে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করুন। পাল্টা চিৎকার পরিস্থিতি শুধু খারাপই করবে। এর চেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে সমস্যার সমাধানে যাওয়ার চেষ্টা করুন। নিজেই যদি সমাধান দিতে পারেন, তবে দেখবেন কিছুক্ষণ আগে চিৎকার করে অফিস মাথায় তোলা ব্যক্তিটিই নরম হয়ে এসেছেন।
৫. সতর্ক থাকুন
কর্মস্থলে চেঁচামেচি একজন কর্মীকে মানসিকভাবে বেশ দুর্বল করে দেয়।
বসের ঝাড়ি খাননি এমন চাকরিজীবী খুঁজে পাওয়া ভার। বসের ঝাড়ি খেয়ে তো আর মুখে হাসি আসবে না। কাজেই মেজাজ খারাপ থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু তাৎক্ষণিকভাবে কী প্রতিক্রিয়া দেখাবেন, তা ভাবনার বিষয়। কারণ ওই ঝাড়ির প্রতিক্রিয়া যথাযথ না হলে, তা আপনার হাতে বরখাস্তের নোটিশও ধরিয়ে দিতে পারে। কাজেই সাবধান তো হতেই হবে। হাজার হোক রুটি-রুজির ব্যাপার।
যদি দেখেন যে বস আপনাকে হয়রানি বা উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা করছেন, তবে প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ বিভাগ বা আইনজীবীর কাছে যেতে পারেন। কিন্তু কাজের বিষয় নিয়েই বকা খেলে একটু ভেবে দেখতে হবে। একটু চিন্তা করে দেখুন। দোষ কি আপনার ছিল, নাকি আপনি বলির পাঁঠা? বস কি নিজের হতাশা আপনার ওপর ঝাড়লেন? নাকি আপনাকে বাগে পেতে তক্কে তক্কেই ছিলেন তিনি?
অনেকগুলো প্রশ্ন হয়ে গেল। তবে এসবের উত্তরেই কিন্তু সমাধান লুকিয়ে আছে। বসের বকাঝকার বিপরীতে আক্রমণাত্মক প্রতিক্রিয়া না দেখানোই ভালো। উল্টো চিৎকার করে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। বলার চেয়ে বেশি বেশি শোনার অভ্যাস গড়তে হবে। বসের অভিযোগ শুনতে শুনতেই তৈরি করতে হবে নিজের যৌক্তিক উত্তর।
১. আলাদাভাবে বসুন
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সবার সামনে বকাঝকা শুরু করলে তাঁর সঙ্গে আলাদাভাবে আনুষ্ঠানিক আলাপে বসার প্রস্তাব দিতে পারেন। যতটা বিনয়ের সঙ্গে শান্তভাবে এই প্রস্তাব দেবেন, ততই মঙ্গল। আলাদাভাবে বসলে বস যেমন আপনার সমস্যাগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে পারবেন, তেমনি আপনিও এর জবাব দেওয়ার সুযোগ পাবেন। অফিসে সবার সামনে ভরা হাটে এই প্রত্যুত্তর দেওয়া কিছুটা কঠিন। তবে আপনাকেও অভিযোগ মেনে নেওয়ার মানসিকতা তৈরি করতে হবে।
২. নিজেকে ব্যাখ্যা করুন
একটি বিষয় মনে রাখবেন, বসের তোপের মুখে অবশ্যই আপনাকে যথাসম্ভব শান্ত থাকতে হবে। তবে নিশ্চুপ থাকতে হবে, এমন নয়। আপনার ‘ভুল’ কাজের ব্যাখ্যা নিয়ে যদি বস ভুল বুঝে থাকেন, তবে অবশ্যই তা ভাঙাতে হবে। প্রতিহিংসাপরায়ণ হলে চলবে না। বস উত্তর চাইলে চুপ না থেকে কথা বলতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত উত্তর দিতে হবে। যদি উত্তর যৌক্তিক হয়, তবে ভালো বস হলে তিনি শান্ত হয়ে আসবেন।
৩. ভুল হলে মেনে নিন
নিজের ভুল স্বীকার করায় কোনো লজ্জা নেই। এতে আপনার ভালো বৈ মন্দ হবে না। কখনো নিজের ভুলের অজুহাত দেবেন না। ভুল ভুলই। সেটি স্বীকার না করে উল্টো অজুহাত দিলে কর্মী সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা জন্ম নেয় কর্তাদের মনে। তাই ভুল নিয়ে তর্কে না জড়ানোই ভালো। বরং স্পষ্টভাবে নিজের ভুল স্বীকার করে নিন। ভুল শুধরে নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতনের কাছে পরামর্শ নিন এবং কঠোর পরিশ্রম করুন। আপনার এই কাজে বস শান্ত হওয়ার পাশাপাশি বাহবাও দিতে পারেন।
৪. পাল্টা চিৎকার নয়
মনে রাখবেন, কোনো অফিসের বড় কর্তা আপনার মতোই রক্তে-মাংসে গড়া একজন মানুষ। রাগ তাঁর হতেই পারে। বস হলেই একজন ব্যক্তি পুরোপুরি খারাপ হয়ে যান না। তাই পাল্টা চিৎকার না করে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করুন। পাল্টা চিৎকার পরিস্থিতি শুধু খারাপই করবে। এর চেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে সমস্যার সমাধানে যাওয়ার চেষ্টা করুন। নিজেই যদি সমাধান দিতে পারেন, তবে দেখবেন কিছুক্ষণ আগে চিৎকার করে অফিস মাথায় তোলা ব্যক্তিটিই নরম হয়ে এসেছেন।
৫. সতর্ক থাকুন
কর্মস্থলে চেঁচামেচি একজন কর্মীকে মানসিকভাবে বেশ দুর্বল করে দেয়।
অনেক সময় আরেকজনের ভুলের কারণেও আপনাকে অযথা বকা খেতে হতে পারে।
তবে কড়া প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে পরিস্থিতি আরও খারাপ করার মানে নেই।
আবার মন খারাপ করে কান্নাকাটি করলে আপনারই ক্ষতি।
এতে কাজে মনঃসংযোগ কমে গিয়ে ভুল হবে আরও বেশি।
তাই ঠান্ডা মাথায় বকা হজম করে কাজে নৈপুণ্য দেখাতে হবে।
আর খেয়াল রাখতে হবে আবার একই ভুল যেন না হয়।
একটি কথা মনে রাখবেন। আপনাকে বসের চেয়েও বেশি সফল হতে হবে।
একটি কথা মনে রাখবেন। আপনাকে বসের চেয়েও বেশি সফল হতে হবে।
ক্ষণিকের জন্য এই লক্ষ্যকে অসম্ভব বলে মনে হলেও, দীর্ঘ মেয়াদে এ সংকল্পই আপনাকে সফলতার দরজায় পৌঁছে দেবে।
সুতরাং মনঃকষ্টে না ভুগে উদ্যমী হওয়ার চেষ্টা করুন। এভাবেই পড়ে যেতে পারেন বসের সুনজরে।
বিজনেস ইনসাইডার ও ফরচুন অবলম্বনে
বিজনেস ইনসাইডার ও ফরচুন অবলম্বনে
বুধবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৮
পুতিনের পৃথিবী ধ্বংসের যন্ত্র
রাশিয়ার নতুন মানুষবিহীন (ড্রোন) পারমাণবিক সাবমেরিনে ৩০০ ফুট উঁচু সুনামি তৈরি হবে। ফলে সমুদ্র উপকূলবর্তী শহরগুলো মুহূর্তেই পানিতে ডুবে যাবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্টেইটাস-৬ ব্যবস্থা নামে এই ড্রোন সাবমেরিনকে পুতিনস ডুমসডে মেশিন নামেও ডাকা হয়। যার বাংলা করলে দাঁড়ায়- পুতিনের পৃথিবী ধ্বংসে যন্ত্র।
প্রলয়ঙ্করী জলোচ্ছ্বাস তৈরি করে শহরের পর শহর ধ্বংস করে দিতে পারে বলেই এটিকে এই নাম দেয়া হয়েছে। খবর ডেইলি মেইলের।
গত মাসে স্টেট অব দ্য ইউনিয়নের ভাষণে পুতিন নিজেই এই সাবমেরিন নির্মাণের কথা স্বীকার করেছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, পানির নিচে ৫০ মেগাটনের পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ৩২০ ফুটের বেশি উঁচু জলোচ্ছ্বাস তৈরি করতে পারবে এই যন্ত্রটি।
পুতিনের স্টেইটাস-৬ সাবমেরিন ছয় হাজার ২০০ মাইলে দূরে পর্যন্ত হামলা চালাতে পারবে। এর গতি ঘণ্টায় ৫৬ নটিক্যাল মাইল।
পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম এই ডুবোজাহাজ যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালাতেও সক্ষম বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
১ মার্চে দেয়া ভাষণে পুতিন বলেন, উচ্চগতির এই ডুবোজাহাজ আন্তঃমহাদেশীয় হামলা চালাতে সক্ষম। এটি একদিকে যেমন পারমাণবিক অস্ত্র বহন করতে পারে, অন্যদিকে যুদ্ধজাহাজসহ সমুদ্র উপকূলের যে কোনো স্থাপনায় অনায়াসে হামলা চালিয়ে তা ধ্বংস করে দিতে পারবে।
তিনি বলেন, সমুদ্রের এত গভীর থেকে উচ্চগতিতে হামলা চালাতে সক্ষম যে শত্রুরা এটিকে বাধা দেয়ার সুযোগ পাবে না, এটি সত্যিই অসাধারণ।
পদার্থবিদ ও পারমাণবিক অস্ত্র গবেষক রেক্স রিচার্ডসন বলেন, মানববিহীন এই ডুবোজাহাজ মুহূর্তেই সমুদ্র উপকূলের শহরগুলো ধ্বংস করে দিতে পারবে।
তিনি বলেন, এটি ২০-৫০ মেগাটনের যে পারমাণবিক অস্ত্র বহন করতে পারে, তাতে ২০১১ সালের জাপানের সুনামি কিংবা তার চেয়েও আরও ধ্বংসাত্মক সুনামি তৈরিতে সক্ষম হবে। জাপানের সুনামিতে ১৬ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটেছিল।
রিচার্ডসন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সমুদ্র উপকূলে এই ডুবোজাহাজের পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করে তেজস্ক্রিয় বৃষ্টির মাধ্যমে লস অ্যাঞ্জেলেস ও সান দিয়াগোর মতো শহরে ব্যাপক বিপর্যয় তৈরি করা সম্ভব।
শনিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৮
ও ভাই’ প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হল ৬৫০ সিএনজি
সিএনজি সুবিধা নিয়ে এল রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ‘ও ভাই’অ্যাপের মাধ্যমে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ডাকার সুবিধা যুক্ত হয়েছে ‘ও ভাই’ নামের একটি রাইড শেয়ারিং অ্যাপে। সহজে অ্যাপ ব্যবহার করে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ডাকতে অ্যাপটির উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান ‘ও ভাই সল্যুশনস লিমিটেড’ ৬৫০টি সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে এ প্ল্যাটফর্মে যুক্ত করেছে। এর মালিকানা ব্যবসায়িক গ্রুপ এমজিএইচের হাতে।
‘ও ভাই’-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অ্যাপের মাধ্যমে সিএনজি অটোরিকশা ডাকার সুবিধা দিতে রাজধানীর সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক ও মালিকদের ‘ও ভাই’ প্ল্যাটফর্মে নিবন্ধন করিয়েছেন তাঁরা। এ ছাড়া অ্যাপের মাধ্যমে যাত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য অটোরিকশার চালকদের স্মার্টফোন ও অ্যাপ ব্যবহারের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এখন ঢাকায় রাইড শেয়ারিংয়ে ‘ও ভাই’ দিয়ে ওই সিএনজিচালিত অটোরিকশাগুলো পাওয়া যাবে। এ সেবা নিতে ‘ও ভাই’ ব্যবহারকারীদের ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ব্যবহারকারীরা নির্দিষ্ট প্রোমো কোড ব্যবহার করলে এ ছাড় পাবেন।
‘ও ভাই’-এর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যাত্রীদের যাতায়াত সহজ এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশিক্ষণের মতো উদ্যোগ গ্রহণের নেওয়া হয়েছে। এ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছাড়াও মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ডাকা যায়। ঢাকার পাশাপাশি দেশের অন্য শহরেও এ সেবা চালুর পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।
১৩৯ জন আরোহী নিয়ে ছিটকে পড়ল মালয়েশিয়ার উড়োজাহাজ
১৩৯ জন আরোহী নিয়ে মালয়েশিয়ার একটি উড়োজাহাজ রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ায় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। আজ শুক্রবার মালিন্দ এয়ারলাইনসের বোয়িং ৭৩৭ উড়োজাহাজটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, উড়োজাহাজটি সরাতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ। এ জন্য অন্য উড়োজাহাজের উড্ডয়ন থামিয়ে বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে কতক্ষণ বন্ধ থাকবে, তা জানায়নি কর্তৃপক্ষ।
বিমানবন্দরের মুখপাত্র প্রেমনাথ ঠাকুর জানান, কুয়ালালামপুরগামী মালয়েশিয়ার উড়োজাহাজটি ওড়ার সময় কোনো সমস্যা দেখা দেয়। পাইলট এটির উড্ডয়নের প্রক্রিয়া বাতিল করলে এটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে।
উড়োজাহাজটি রানওয়ে থেকে ১০০ ফুট দূরে ছিটকে পড়ে মাটিতে গেঁথে যায়। কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো বলা যাচ্ছে না বলে জানান প্রেমনাথ ঠাকুর।
গত ১২ মার্চ ত্রিভুবন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয় বাংলাদেশের বেসরকারি সংস্থা ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ। ওই দুর্ঘটনায় ৫১ জন নিহত হন।
শুক্রবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৮
বর্ষবরণের উৎসবে মেতেছে সবাই
আজ সকালে আকাশ ভরা রোদ। সে রোদে নতুন দিনের ঘ্রাণ, নতুন বছরের গান। আজ পয়লা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ। বাঙালির দিনপঞ্জিকায় ১৪২৫ সনের গণনা শুরু হয়েছে। দেশবাসী পুরোনো দিনের ব্যর্থতা, গ্লানি ঝেড়ে ফেলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় নিয়ে আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মেতেছে বর্ষবরণের বৈশাখী উৎসবে।
খাজা, গজা, বাতাসা, তালপাতার হাতপাখা, নলখাগড়ার বাঁশি, টমটম গাড়ি আবহমানকালের বাঙালি লোক ঐতিহ্যের নানা উপকরণের পসরা সাজিয়ে বসেছে বৈশাখী মেলা। খাবারের তালিকাতে প্রাধান্য পাচ্ছে ভর্তা-ভাজি, নতুন আম দিয়ে রান্না করা ডালের মতো বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পদ। সকালে অনেকেই খাচ্ছেন পান্তা-ইলিশ।
প্রকৃতির নিয়মেই সকাল থেকেই খরা রোদ। আছে যানজটও। সেসব উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিপুল প্রাণের এই উৎসবে শামিল হতে আজ ভোর থেকেই সুসজ্জিত হয়ে পথে নেমেছে অগণিত মানুষের ঢল।
প্রভাতে উদিত সূর্যের আলোর সঙ্গে রমনার বটমূলে সুর ছড়িয়ে দিচ্ছেন ছায়ানটের শিল্পীরা। চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে বের হবে নববর্ষের বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা। এবারের শোভাযাত্রার মূল প্রতিপাদ্য লালন সাঁইয়ের গান ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি’। চারুকলা অনুষদের এই দৃষ্টিনন্দন মঙ্গল শোভাযাত্রা ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় আমাদের বৈশাখী উৎসব হয়েছে আরও গৌরবান্বিত।
ছায়ানট ১৯৬৭ সালে প্রথম রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখে প্রভাতি সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে। পয়লা বৈশাখের উৎসবের এই বিপুল বিস্তৃতির নেপথ্যে প্রধান ভূমিকা রেখেছে ছায়ানটের এ আয়োজন। ছায়ানটের নববর্ষের অনুষ্ঠানে আছে একক ও সম্মেলক গান ও আবৃত্তি।
শনিবার, ৭ এপ্রিল, ২০১৮
How to make a FM radio station
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
বুধবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৮
Free call | বিনামূল্য কথা বলুন যেকোনো নাম্বারে।
Stop paying for expensive cell minutes and text messages!
TalkU let you make free and cheap phone calls to anyone over WiFi and 3G/4G data networks without using any cell minutes. You can save up to 90% comparing to your phone company.
##################################
* Get a real US phone number for free
* ----------------------------------------
* Turn your Tablet into a phone
* -or-
* Add a second line to your phone
##################################
TalkU, the new way to talk, text, and share.
◆◆◆◆◆ Why use TalkU ◆◆◆◆◆
☞
Free Calls & Text Message
- Unlimited free calling & texting between TalkU users
- Make calls and send texts to any phone numbers worldwide without payment!
- No roaming costs, even when calling from abroad
☞
Cheap International Calls
- Call any mobile/landline phone numbers in over 200 countries
- Super low rates
- Display your phone number when your friends or family receive your calls.
☞
Crystal Clear Calls
- Voice calls are transmitted on TalkU’s high-quality dedicated VoIP network
- HD voice technologies for superior clarity
- Free calls are no longer low quality!
☞
Free U.S Phone Number
- A FREE U.S. phone number that works!
- It’s like a free second line to your phone
- Turn your Android Pad into a phone
- Receive calls even under bad cellular reception
☞
Amazing Premium Features
- Visual voicemail with instant listening
- Block unwanted calls to stop spammers
- Call screens
- Call forwarding to any phone numbers
☞
Plus
- Record phone conversations for future playback
- Free group conference calls for up to 8 people
- Turn your iPhone into a Walkie Talkie. Push to talk!
TalkU, the best free calls & free text app ever!
Notes:
(1). Free SMS, free text and free international calls are between TalkU users only.
(2). You can earn free minutes for cheap international calls.
(3). TalkU utilizes Internet call (aka WiFi call, IP call, or VoIP call), which requires data connection.
(4). Unlike international calling cards, TalkU does not use your cell minutes.
(5). TalkU can be used as a call recorder to record phone calls. You must ensure recording phone call is compliant to local and state laws.
Some of our rates:
Calls to United States 0.9 c/min *
Calls to Mexico 0.9 c/min
Calls to India 1.8 c/min
Calls to Pakistan 4.9 c/min
Calls to Bangladesh 1.8 c/min
Calls to Philippines 7.5 c/min
Calls to Jamaica 9.2 c/min
Calls to Nepal 7.5 c/min
Calls to Saudi Arabia 6.6 c/min
Calls to Africa: Egypt, Nigeria, Ghana, etc. From 5 c/min
* c is TalkU credit.
Start to free call any number Click Here
Stop wasting your money and time using calling cards for international calls!TalkU let you make free and cheap phone calls to anyone over WiFi and 3G/4G data networks without using any cell minutes. You can save up to 90% comparing to your phone company.
##################################
* Get a real US phone number for free
* ----------------------------------------
* Turn your Tablet into a phone
* -or-
* Add a second line to your phone
##################################
TalkU, the new way to talk, text, and share.
◆◆◆◆◆ Why use TalkU ◆◆◆◆◆
☞
Free Calls & Text Message
- Unlimited free calling & texting between TalkU users
- Make calls and send texts to any phone numbers worldwide without payment!
- No roaming costs, even when calling from abroad
☞
Cheap International Calls
- Call any mobile/landline phone numbers in over 200 countries
- Super low rates
- Display your phone number when your friends or family receive your calls.
☞
Crystal Clear Calls
- Voice calls are transmitted on TalkU’s high-quality dedicated VoIP network
- HD voice technologies for superior clarity
- Free calls are no longer low quality!
☞
Free U.S Phone Number
- A FREE U.S. phone number that works!
- It’s like a free second line to your phone
- Turn your Android Pad into a phone
- Receive calls even under bad cellular reception
☞
Amazing Premium Features
- Visual voicemail with instant listening
- Block unwanted calls to stop spammers
- Call screens
- Call forwarding to any phone numbers
☞
Plus
- Record phone conversations for future playback
- Free group conference calls for up to 8 people
- Turn your iPhone into a Walkie Talkie. Push to talk!
TalkU, the best free calls & free text app ever!
Notes:
(1). Free SMS, free text and free international calls are between TalkU users only.
(2). You can earn free minutes for cheap international calls.
(3). TalkU utilizes Internet call (aka WiFi call, IP call, or VoIP call), which requires data connection.
(4). Unlike international calling cards, TalkU does not use your cell minutes.
(5). TalkU can be used as a call recorder to record phone calls. You must ensure recording phone call is compliant to local and state laws.
Some of our rates:
Calls to United States 0.9 c/min *
Calls to Mexico 0.9 c/min
Calls to India 1.8 c/min
Calls to Pakistan 4.9 c/min
Calls to Bangladesh 1.8 c/min
Calls to Philippines 7.5 c/min
Calls to Jamaica 9.2 c/min
Calls to Nepal 7.5 c/min
Calls to Saudi Arabia 6.6 c/min
Calls to Africa: Egypt, Nigeria, Ghana, etc. From 5 c/min
* c is TalkU credit.
Start to free call any number Click Here
মঙ্গলবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৮
ইউটিউবের প্রধান কার্যালয়ে গুলিতে তিন নারী আহত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় ইউটিউবের প্রধান কার্যালয়ে গুলিতে তিন নারী আহত হয়েছে। সন্দেহজনক হামলাকারী নারীকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। সিএনএন’র এক প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়া পুলিশ প্রধান বারবার্নি সাংবাদিকদের কাছে এর সত্যতা নিশ্চিত করেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হামলাকারীর পরিচয় কিংবা হামলার কারণ জানা যায়নি।
হামলাকারী আহত তিনজনের যে কোনো একজনের পরিচিত বলে পুলিশ ধারণা করছে। পুলিশের দুই সদস্য সিএনএনকে এমনটি জানায়। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় আহত দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জাকারবার্গ সানফ্রান্সিসকো জেনারেল হাসপাতালের এক মুখপাত্র জানিয়েছে। তবে একজন আশঙ্কামুক্ত থাকার কথা তিনি নিশ্চিত করেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
Popular Posts
-
অধ্যাপক ডা. তাহমীনা বেগম শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রচণ্ড গরম আর তার সঙ্গে মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হচ্ছে। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া। এই সময়ে নবজাতকসহ শুরু কর...
-
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পড়তে পারেন বই গুলো (বই গুলো লিংক সংগ্রহীত) Thedaily71 এর স্বাধীকার রাখে না। 1. যা দেখেছি যা শুনেছি যা ক...
-
প্রসবপূর্ব সেবা একজন নারী যখন গর্ভধারন করেন তখন তার দেহে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে৷ এ সময় অনাগত শিশু ও মায়ের বিশেষ যত্ন প্রয়োজন হয়৷ একজন গর্...
-
To add bangla date in your website choose below listed any HTML code and past it in your website or blog. Example1: ৪ রবিউল আউয়াল, ১...
-
গ্যাসের সমস্যা হলে কি করবেন, কিভাবে মুক্তিপাবেন এ সমস্যা থেকে। না আমি রান্নারগ্যাসের কথা বলছিনা। পেটের গ্যাসের যন্ত্রণায়ভোগেননি বা প্রচ...
-
শিশুর স্বাস্থ্য সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করে মা-বাবার উপর। কিন্তু শিশুকে ভালভাবে খাওয়ানো বেশিরভাগ মায়ের কাছে একটা সমস্যা। কারন খিদে পেলে শ...
-
সুষম খাদ্য (Balance diet) যে খাদ্যের মধ্যে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল খাদ্য উপাদান পরিমাণমত বর্তমান থাকে, তাকেই এক কথায় সুষম খাদ্য বলা হ...
-
আমাদের বেঁচে থাকার অন্যতম উপাদান হচ্ছে রক্ত। শরীরের মোট ওজনের শতকরা ৭ ভাগ রক্ত থাকে। আর সেই রক্তের শতকরা ৯২ ভাগই থাকে জলীয় পদার্থ দ্বারা...
-
সম্পর্কে সমস্যা হতেই পারে। হতে পারে তা প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার সাথে, হতে পারে বন্ধু কিংবা কলিগের সাথে, হতে পারে স্বামী-স্ত্রী-মা-বাবা কিংবা ...
-
How to Use Safety Harnesses Effectively Your safety harnesses will only prove effective if your workers actually wear them and wear them c...