Recent post
শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১
ফ্রিজ ছাড়া মাংস সংরক্ষণ করার কিছু নিয়ম
চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রিজ ছাড়া মাংস সংরক্ষণ করার কিছু নিয়ম।
চর্বিতে সংরক্ষণ:
মাংস মাঝারি সাইজে কেটে ভালোমতো ধুয়ে সব পানি ঝরিয়ে নিন। এমন একটা পাত্র নিন যেন ওই পাত্রেই মাংস সংরক্ষণ করতে পারবেন।
পাত্রে বেশি পরিমাণে চর্বি দিয়ে তাতে মাংস দিন। এবার পরিমাণ মতো লবণ এবং গরম মশলা ও তেজপাতা দিন। মাংসের অন্য সব মশলাও দিলে বেশি স্বাদ হয়।
তবে তা দিতে হবে পরিমাণে সামান্য। বেশি মসলা দিলে রান্না করা মাংসের মতো হয়ে যাবে।
তবে তা দিতে হবে পরিমাণে সামান্য। বেশি মসলা দিলে রান্না করা মাংসের মতো হয়ে যাবে।
চুলায় আঁচ বাড়িয়ে জ্বাল দিন। সব চর্বি গলে গেলে খেয়াল করুন মাংসে পানি আছে কিনা।
যদি পানি থাকে তা শুকিয়ে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে ঢেকে রেখে দিন।
* পাত্রটি এমন জায়গায় রাখুন যেন চুলার তাপ বা গরম কম লাগে। নয়ত মাংস তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে।
* প্রথম সপ্তাহে ২ বার এবং পরে সপ্তাহে অন্তত ১ বার মাংস জ্বাল দিয়ে রাখুন।
* চর্বি দেওয়ার সময় মনে রাখবেন মাংস যেন চর্বির অন্তত আধা ইঞ্চি নিচে ডুবে থাকে।
* এলোমনিয়ামের হাঁড়িতে রাখা ঠিক হবে না। ১ সপ্তাহের বেশি থাকলে লবণ থাকার কারণে এলোমনিয়ামের হাঁড়ি ছিদ্র হয়ে যায়।
* পাত্রটি এমন জায়গায় রাখুন যেন চুলার তাপ বা গরম কম লাগে। নয়ত মাংস তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে।
* প্রথম সপ্তাহে ২ বার এবং পরে সপ্তাহে অন্তত ১ বার মাংস জ্বাল দিয়ে রাখুন।
* চর্বি দেওয়ার সময় মনে রাখবেন মাংস যেন চর্বির অন্তত আধা ইঞ্চি নিচে ডুবে থাকে।
* এলোমনিয়ামের হাঁড়িতে রাখা ঠিক হবে না। ১ সপ্তাহের বেশি থাকলে লবণ থাকার কারণে এলোমনিয়ামের হাঁড়ি ছিদ্র হয়ে যায়।
রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ :
রোদে শুকিয়েও মাংস সংরক্ষণ করতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে প্রথমেই মাংস থেকে সব চর্বি কেটে বাদ দিয়ে দিন। মাংস একটু পাতলা ও লম্বা করে কেটে নিন। অল্প লবণ দিয়ে জ্বাল দিন।
আপনি চাইলে হলুদও দিতে পারেন। বেশি সেদ্ধ করা যাবে না।
ভালোমতো পানি শুকিয়ে ঠাণ্ডা করুন। তারপর জিআই তার (গুণা) ভেতরে লম্বা মালার মতো করে গেঁথে নিন। তারপর ৬-৭ দিন কড়া রোদে শুকিয়ে নিন।
* খেয়াল রাখবেন মাংস যেন ছায়াতে না থাকে। বেশিক্ষণ ছায়াতে থাকলে মাংসে ফাঙ্গাস ধরে যাবে।
* মাংস শুকানোর পর ভেজা পাত্রে রাখা যাবে না। কাঁচের জারে খবরের কাগজ অথবা ব্লাটিং পেপার রেখে তারপর মাংস রাখুন।
* মাঝে মাঝে জার থেকে বের করে মাংস শুকিয়ে রাখুন। এভাবে মাংস ৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে।
* মাংস শুকানোর সময় পাতলা কাপড় বা নেট দিয়ে ঢেকে রাখুন। এতে ধুলাবালি পরবে না। কাক-পাখি এসে নষ্ট করতে পারবে না।
* অনেক পাতলা করে মাংস শুকালে সরাসরি ভেঁজে বা রান্না করে খেতে পারবেন। আর একটু ভারি হলে মাংস রান্নার আগে ২-৩ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে রান্না করুন। তাহলে মাংস নরম থাকবে।
* খেয়াল রাখবেন মাংস যেন ছায়াতে না থাকে। বেশিক্ষণ ছায়াতে থাকলে মাংসে ফাঙ্গাস ধরে যাবে।
* মাংস শুকানোর পর ভেজা পাত্রে রাখা যাবে না। কাঁচের জারে খবরের কাগজ অথবা ব্লাটিং পেপার রেখে তারপর মাংস রাখুন।
* মাঝে মাঝে জার থেকে বের করে মাংস শুকিয়ে রাখুন। এভাবে মাংস ৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে।
* মাংস শুকানোর সময় পাতলা কাপড় বা নেট দিয়ে ঢেকে রাখুন। এতে ধুলাবালি পরবে না। কাক-পাখি এসে নষ্ট করতে পারবে না।
* অনেক পাতলা করে মাংস শুকালে সরাসরি ভেঁজে বা রান্না করে খেতে পারবেন। আর একটু ভারি হলে মাংস রান্নার আগে ২-৩ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে রান্না করুন। তাহলে মাংস নরম থাকবে।
রান্না করে সংরক্ষণ :
স্বাভাবিক নিয়মে মাংস রাখতে চাইলে মশলা কম এবং তেল বেশি দিয়ে রান্না করেও মাংস ১ সপ্তাহের মতো রাখা যায়। তবে ঠাণ্ডা যায়গায় রাখতে হবে।
ফ্যান ছেড়ে ফ্যানের নিচে রাখতে পারেন। চুলা বা রোদের তাপ পরে এমন জায়গায় থেকে দূরে রাখুন।
* দিনে অন্তত ১ বার ভালো করে জ্বাল দিতে হবে।
* জ্বাল দেয়ার সময় খুব বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না।
* জ্বাল দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে তলানিতে যেন না লেগে যায়।
* মাংসের টুকরা একটু বড় রাখুন নয়তো মাংস তাড়াতাড়ি গলে যাবে।
* মাংসে শুধু তেল থাকবে। পানি থাকা যাবে না। তাহলে মাংস গলে যাবে এবং গন্ধ হয়ে যাবে তাড়াতাড়ি।
* দিনে অন্তত ১ বার ভালো করে জ্বাল দিতে হবে।
* জ্বাল দেয়ার সময় খুব বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না।
* জ্বাল দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে তলানিতে যেন না লেগে যায়।
* মাংসের টুকরা একটু বড় রাখুন নয়তো মাংস তাড়াতাড়ি গলে যাবে।
* মাংসে শুধু তেল থাকবে। পানি থাকা যাবে না। তাহলে মাংস গলে যাবে এবং গন্ধ হয়ে যাবে তাড়াতাড়ি।
লবণ ও লেবুর রস দিয়ে সংরক্ষণ :
লবণ ও লেবু রস মাখিয়ে গরুর মাংস সংরক্ষণ করতে পারেন। মাংসের বড় বড় টুকরা ও কুচি মাংস কিমা করে আপনি তা সংরক্ষণ করতে পারেন।
মাংস ভেজে সংরক্ষণ :
মাংস ভেজে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। মাংসে লবণ আর হলুদ মিশিয়ে ডুবো তেলে ভেজে সংরক্ষণ করতে পারেন। এতে মাংস নষ্ট হবে না। অনেকেদিন ভাল থাকবে।
উল্লেখ্য, মাংস সংরক্ষণের প্রধান উদ্দেশ্য হলো তা জীবাণু মুক্ত রাখা, স্বাদ ও গুণগত মান যথাসম্ভব অক্ষুণ্ণ রাখা, পচন রোধ করা, খাদ্যবাহিত রোগ সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত থাকা।” এজন্য অবশ্যই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
* মাংস বেশিক্ষণ বাইরে রাখলে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে। তাই মাংস বাড়িতে আসার পর দ্রুত সেটা ভালোভাবে ধুয়ে, রক্ত পরিষ্কার করে রান্না করতে হবে। অথবা ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে।
* মাংস অবশ্যই প্লাস্টিকের ব্যাগে বা ‘অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল’য়ে মুড়ে রাখতে হবে। এতে মাংসে বাতাস ঢুকবে না। ফলে ব্যাক্টেরিয়া জন্মানোর আশঙ্কা কমবে।
* ফ্রিজে সংরক্ষণ করা সম্ভব না হলে মাংস সঠিকভাবে জ্বাল দিয়ে রাখতে হবে। আর ছয় ঘণ্টা পরপর সেটা পুনরায় জ্বাল দিতে হবে।
* প্রথমেই ফ্রিজ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। কারণ দীর্ঘদিন মাংস সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ পরিষ্কার থাকা খুবই জরুরি। ফ্রিজে আগের মাছ ও মাংসের কারণে গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
* কোরবানির তিন থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত মাংস শক্ত থাকে। এই সময় মাংস ফ্রিজে না রাখাই ভালো। পরে খানিকটা নরম হলে মাংস সংরক্ষণ করতে হবে।
* ফ্রিজে সংরক্ষণের জন্য মোটা ও ভালো মানের পলিথিন বেছে নেওয়া উচিত। একেকটি মাংসের প্যাকেট রাখার সময় মাঝে মোটা কাগজের টুকরা দিয়ে রাখা যেতে পারে। এতে একটি মাংসের প্যাকেটের সঙ্গে অন্য প্যাকেট আটকে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে না।
* মাংস সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই নতুন ও পরিষ্কার প্যাকেট ব্যবহার করতে হবে। পুরানো বা আগের ব্যবহৃত পলিথিন ব্যবহার করলে মাংস গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
* ফ্রিজে মাংস রাখার পর তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে হবে। এতে মাংস তাড়াতাড়ি জমবে।
* এক বছর পর্যন্ত মাংস সংরক্ষণ করতে চাইলে ফ্রিজের তাপমাত্রা থাকতে হবে মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে বাসাবাড়িতে থাকা ফ্রিজগুলোতে সাধারণত এতটা ঠাণ্ডা করার সুবিধা থাকে না। সেক্ষেত্রে মাইনাস চার ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে মাইনাস পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় মাংস রাখলে পাঁচ থেকে ছয় মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে। মাংস রাখার পর ফ্রিজ যতটা সম্ভব কম খোলার চেষ্টা করতে হবে।
উল্লেখ্য, মাংস সংরক্ষণের প্রধান উদ্দেশ্য হলো তা জীবাণু মুক্ত রাখা, স্বাদ ও গুণগত মান যথাসম্ভব অক্ষুণ্ণ রাখা, পচন রোধ করা, খাদ্যবাহিত রোগ সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত থাকা।” এজন্য অবশ্যই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
* মাংস বেশিক্ষণ বাইরে রাখলে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে। তাই মাংস বাড়িতে আসার পর দ্রুত সেটা ভালোভাবে ধুয়ে, রক্ত পরিষ্কার করে রান্না করতে হবে। অথবা ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে।
* মাংস অবশ্যই প্লাস্টিকের ব্যাগে বা ‘অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল’য়ে মুড়ে রাখতে হবে। এতে মাংসে বাতাস ঢুকবে না। ফলে ব্যাক্টেরিয়া জন্মানোর আশঙ্কা কমবে।
* ফ্রিজে সংরক্ষণ করা সম্ভব না হলে মাংস সঠিকভাবে জ্বাল দিয়ে রাখতে হবে। আর ছয় ঘণ্টা পরপর সেটা পুনরায় জ্বাল দিতে হবে।
* প্রথমেই ফ্রিজ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। কারণ দীর্ঘদিন মাংস সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ পরিষ্কার থাকা খুবই জরুরি। ফ্রিজে আগের মাছ ও মাংসের কারণে গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
* কোরবানির তিন থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত মাংস শক্ত থাকে। এই সময় মাংস ফ্রিজে না রাখাই ভালো। পরে খানিকটা নরম হলে মাংস সংরক্ষণ করতে হবে।
* ফ্রিজে সংরক্ষণের জন্য মোটা ও ভালো মানের পলিথিন বেছে নেওয়া উচিত। একেকটি মাংসের প্যাকেট রাখার সময় মাঝে মোটা কাগজের টুকরা দিয়ে রাখা যেতে পারে। এতে একটি মাংসের প্যাকেটের সঙ্গে অন্য প্যাকেট আটকে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে না।
* মাংস সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই নতুন ও পরিষ্কার প্যাকেট ব্যবহার করতে হবে। পুরানো বা আগের ব্যবহৃত পলিথিন ব্যবহার করলে মাংস গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
* ফ্রিজে মাংস রাখার পর তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে হবে। এতে মাংস তাড়াতাড়ি জমবে।
* এক বছর পর্যন্ত মাংস সংরক্ষণ করতে চাইলে ফ্রিজের তাপমাত্রা থাকতে হবে মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে বাসাবাড়িতে থাকা ফ্রিজগুলোতে সাধারণত এতটা ঠাণ্ডা করার সুবিধা থাকে না। সেক্ষেত্রে মাইনাস চার ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে মাইনাস পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় মাংস রাখলে পাঁচ থেকে ছয় মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে। মাংস রাখার পর ফ্রিজ যতটা সম্ভব কম খোলার চেষ্টা করতে হবে।
চাঁদই ভয়াবহ বিপদের কারণ হয়ে উঠতে চলেছে আর এক দশকের মধ্যে
পৃথিবীকে প্রদক্ষিণের সময় কক্ষপথে তার ‘টলোমলো পায়ে হাঁটা’র জন্য।
চাঁদের সেই খামখেয়ালিপনাই ভয়ঙ্কর বন্যা ডেকে আনতে চলেছে এই শতাব্দীর তিনের দশকে।
চাঁদের সেই খামখেয়ালিপনাই ভয়ঙ্কর বন্যা ডেকে আনতে চলেছে এই শতাব্দীর তিনের দশকে।
আর ১০ বছরের মধ্যেই।
সমুদ্র ও মহাসাগরগুলির পানিস্তর অস্বাভাবিক ভাবে উঠে এসে ডেকে আনবে সেই ভয়াল বন্যা।
যা খুব ঘনঘন হবে।
পানির তলায় টানা কয়েক মাস রেখে দেবে আমেরিকা-সহ সমুদ্রোপকূলবর্তী বহু দেশের বহু শহর, গ্রামাঞ্চলকে।
আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এই উদ্বেগজনক খবর দিয়েছে।
আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এই উদ্বেগজনক খবর দিয়েছে।
নাসার বিজ্ঞানীদের গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এ।
গবেষণাপত্রটি জানিয়েছে, কক্ষপথে একটু ঝুঁকে পড়ে চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে আর নির্দিষ্ট সময় অন্তর সেই ঝুঁকে থাকা অবস্থায় চাঁদ ‘টলোমলো পায়ে হাঁটে’ বলেই তা বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। পৃথিবীকে প্রদক্ষিণের পথে সাড়ে ১৮ বছরের একটি চক্র রয়েছে চাঁদের।
গবেষণাপত্রটি জানিয়েছে, কক্ষপথে একটু ঝুঁকে পড়ে চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে আর নির্দিষ্ট সময় অন্তর সেই ঝুঁকে থাকা অবস্থায় চাঁদ ‘টলোমলো পায়ে হাঁটে’ বলেই তা বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। পৃথিবীকে প্রদক্ষিণের পথে সাড়ে ১৮ বছরের একটি চক্র রয়েছে চাঁদের।
এই সাড়ে ১৮ বছরের অর্ধেক সময় চাঁদের জন্য পৃথিবীর সব সমুদ্র, মহাসাগরে জোয়ারের পরিমাণ ও প্রাবল্য বেশি হয় ভাটার চেয়ে। চক্রের বাকি অর্ধেক সময় উল্টোটা হয়।
পৃথিবীর সব সমুদ্র, মহাসাগরে ভাটার পরিমাণ ও প্রাবল্য বেশি হয় জোয়ারের চেয়ে।
চাঁদ কক্ষপথে এখন যে পর্যায়ে রয়েছে তাতে পৃথিবীর সব সমুদ্র, মহাসাগরে ভাটার পরিমাণ ও প্রাবল্য একটু বেশি জোয়ারের চেয়ে। কিন্তু সেই অবস্থা বদলাবে এই শতাব্দীর তৃতীয় দশকে পা দেওয়ার পরপরই।
প্রশ্ন উঠতে পারে কক্ষপথে প্রদক্ষিণের সময় তো এমন ঘটনা আগেও ঘটেছে।
চাঁদ কক্ষপথে এখন যে পর্যায়ে রয়েছে তাতে পৃথিবীর সব সমুদ্র, মহাসাগরে ভাটার পরিমাণ ও প্রাবল্য একটু বেশি জোয়ারের চেয়ে। কিন্তু সেই অবস্থা বদলাবে এই শতাব্দীর তৃতীয় দশকে পা দেওয়ার পরপরই।
প্রশ্ন উঠতে পারে কক্ষপথে প্রদক্ষিণের সময় তো এমন ঘটনা আগেও ঘটেছে।
কিন্তু এ বার কেন তা ভয়াবহ বন্যা ডেকে আনতে চলেছে আমেরিকা-সহ সমুদ্রোপকূলবর্তী প্রায় সব দেশেই।
যার মধ্যে পড়ে ভারতও, সুদীর্ঘ সমুদ্রোপকূল থাকার জন্য।
নাসার মুখ্য প্রশাসক বিল নেলসন বলেছেন, ‘এর জন্য দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন, উষ্ণায়ন ও সমুদ্রের পানিস্তরের দ্রুত উচ্চতা বৃদ্ধি। যা গত ৩০০ বছরে ইতিমধ্যেই রেকর্ড গড়ে ফেলেছে।
নাসার মুখ্য প্রশাসক বিল নেলসন বলেছেন, ‘এর জন্য দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন, উষ্ণায়ন ও সমুদ্রের পানিস্তরের দ্রুত উচ্চতা বৃদ্ধি। যা গত ৩০০ বছরে ইতিমধ্যেই রেকর্ড গড়ে ফেলেছে।
উষ্ণায়ন চলতি হারে বজার থাকলে সমুদ্রের পানিস্তর আরও উঠে আসবে। সঙ্গে যোগ হবে চাঁদের জন্য জোয়ারের পরিমাণ ও প্রাবল্য বৃদ্ধি। তার ফলে আমেরিকা-সহ বিশ্বের প্রায় সবকটি সমুদ্রোপকূলবর্তী দেশের বহু এলাকাকেই জলের তলায় থাকতে হবে বছরে একটা বড় সময়।’
নাসা জানিয়েছে, শুধু আমেরিকারই সমুদ্রোপকূলবর্তী শহরগুলিতে তিনের দশকে ভয়াবহ বন্যার পরিমাণ অন্তত ৩ থেকে ৪ গুণ বেড়ে যাবে। তবে সেটা বছরজুড়ে হবে না।
নাসা জানিয়েছে, শুধু আমেরিকারই সমুদ্রোপকূলবর্তী শহরগুলিতে তিনের দশকে ভয়াবহ বন্যার পরিমাণ অন্তত ৩ থেকে ৪ গুণ বেড়ে যাবে। তবে সেটা বছরজুড়ে হবে না।
হবে বছরে কয়েকটা মাস জুড়ে। তার জন্য স্বাভাবিক জীবন দারুণ ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১
ঘরোয়া উপায়ে স্তনের যত্ন
ব্রেস্ট ম্যাসাজ করা স্তনের জন্য খুব উপকারি।
এতে রক্ত চলাচল বাড়ে এবং স্তনের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
ভিতরের দিকে গোলাকার ভাবে আলতো করে ম্যাসাজ করতে হবে নিয়ম করে।
অনেকে মনে করেন নিয়মিত এই ভাবে ম্যাসাজ করলে স্তনের কাপ সাইজ সামান্য হলেও বাড়তে পারে।
ম্যাসাজ করার সময়ে অবশ্যই কোনও প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করুন।
বাড়িতেই এই ধরনের তেল বানিয়ে ফেলতে পারবেন সহজেই।
স্তন ম্যাসাজের জন্য তেল তৈরি করবেন কী করে
১। আমন্ড অয়েল, কোকো বাটার, শিয়া বাটার বা নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন।
২। এক চামচ মধু আর এক চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে সামান্য গরম করে স্তনে ম্যাসাজ করুন। দিনে দু’বারও করতে পারেন।
৩। স্তনের আকার সুন্দর করতে পেঁয়াজের জুড়ি মেলা ভার। এক টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস, এক চা চামচ গরম মধু এবং সামান্য হলুদ দিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিন।
এই মিশ্রণ দিয়ে ম্যাসাজ করুন প্রত্যেক দিন। তা হলে আর স্তন ঝুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না।
৪। তিলের তেল বা মেথির তেলও ব্রেস্ট ম্যাসাজের জন্য দারুণ উপকারি। এতে এমন কিছু গুণ রয়েছে যা মেয়েদের শরীরে প্রোল্যাক্টিন হরমোন উৎপাদনে সাহায্য করে। তাই স্তনের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
Popular Posts
-
অধ্যাপক ডা. তাহমীনা বেগম শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রচণ্ড গরম আর তার সঙ্গে মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হচ্ছে। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া। এই সময়ে নবজাতকসহ শুরু কর...
-
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পড়তে পারেন বই গুলো (বই গুলো লিংক সংগ্রহীত) Thedaily71 এর স্বাধীকার রাখে না। 1. যা দেখেছি যা শুনেছি যা ক...
-
প্রসবপূর্ব সেবা একজন নারী যখন গর্ভধারন করেন তখন তার দেহে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে৷ এ সময় অনাগত শিশু ও মায়ের বিশেষ যত্ন প্রয়োজন হয়৷ একজন গর্...
-
To add bangla date in your website choose below listed any HTML code and past it in your website or blog. Example1: ৪ রবিউল আউয়াল, ১...
-
গ্যাসের সমস্যা হলে কি করবেন, কিভাবে মুক্তিপাবেন এ সমস্যা থেকে। না আমি রান্নারগ্যাসের কথা বলছিনা। পেটের গ্যাসের যন্ত্রণায়ভোগেননি বা প্রচ...
-
শিশুর স্বাস্থ্য সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করে মা-বাবার উপর। কিন্তু শিশুকে ভালভাবে খাওয়ানো বেশিরভাগ মায়ের কাছে একটা সমস্যা। কারন খিদে পেলে শ...
-
সুষম খাদ্য (Balance diet) যে খাদ্যের মধ্যে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল খাদ্য উপাদান পরিমাণমত বর্তমান থাকে, তাকেই এক কথায় সুষম খাদ্য বলা হ...
-
আমাদের বেঁচে থাকার অন্যতম উপাদান হচ্ছে রক্ত। শরীরের মোট ওজনের শতকরা ৭ ভাগ রক্ত থাকে। আর সেই রক্তের শতকরা ৯২ ভাগই থাকে জলীয় পদার্থ দ্বারা...
-
সম্পর্কে সমস্যা হতেই পারে। হতে পারে তা প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার সাথে, হতে পারে বন্ধু কিংবা কলিগের সাথে, হতে পারে স্বামী-স্ত্রী-মা-বাবা কিংবা ...
-
How to Use Safety Harnesses Effectively Your safety harnesses will only prove effective if your workers actually wear them and wear them c...