Recent post
শুক্রবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৯
বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৯
ইউনিয়ন পরিষদের কার্যাবলী
ইউনিয়ন পরিষদের কার্যাবলী
ইউনিয়ন পরিষদ তার পৌর কার্যাবলীর আওতায় ১০ টি বাধ্যতামূলক, ৩৮টি ঐচ্ছিক কার্য সম্পাদন করে।
(ক) বাধ্যতামূলক কার্যাবলীঃ
১। আইন-শৃংখলা রক্ষ করা এবং এ বিষয়ে প্রশাসনকে সহায়তা করা।
২। অপরাধ, বিশৃংখলা এবং চোরাচালান দমনে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করা।
৩। জনগনের অর্থোনৈতিক ও সামাজিক উন্নতিকল্পে কৃষি, বন, বৃক্ষরোপন, মৎস ও পশু সম্পদ, শিক্ষা, শ্বাস্থ্য, কুঠির
শিল্প, যোগাযোগ, সেচ ও বন্যা নিয়ত্রন ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহন ও বাস্তবায়ন করা।
৪। পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমের প্রসার ঘটানো।
৫। স্থানীয় সম্পদের উন্নয়ন ঘটানো এবং তার ব্যবহার নিশ্চিত করা।
৬। জনগনের সম্পত্তি যথাঃ রাস্তা, ব্রীজ, কালভার্ট, বাধ, খাল, বিদ্যুৎ লাইন, সরকারী সম্পত্তি ইত্যাদি সংরক্ষণ করা।
৭। ইউনিয়ন পর্যায়ে সকল সংস্থার উন্নয়ন কার্যাবলী পর্যালোচনা করা এবং উওপজেলা নির্বাহীর কর্মকর্তার নিকট এ বিষয়ে
সুপারিশ করা।
৮। স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা স্থাপন ও ব্যবহারে জনগণকে উ করা এবং এ বিষয়ে প্রচারণা চালানো।
৯। জন্ম-মৃত্যু, বিবাহ, অন্ধ, ভিক্ষুক ও দুস্থঃদের নিবন্ধন করা।
১০। সব ধরনের শুমারি পরিচালনা করা।
(খ) সাধারণ কার্যাবলীঃ
১। রাস্তাঘাটের ব্যহস্থা ও রক্ষণাবেক্ষন করা।
২। সরকারি স্থান, উন্মুক্ত জায়গা, উদ্যান ও খেলার মাঠ এর ব্যবস্থা ও রক্ষণাবেক্ষন করা।
৩। রাস্তা ঘাট ও সরকারি স্থানে আলোর ব্যবহার করা।
৪। সাধারণভাবে গাছ লাগানো ও সংরক্ষণ করা এবং বিশেষ করে রাস্তার পাশে সরকারি জায়গায় গাছ লাগানো ও সংরক্ষণ
করা।
৫। কবরস্থান, শ্বশান ঘাট, জনসাধারনের সভার স্থান ও জনসাধারনের অন্যান্য সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষন ও পরিচালনা।
৬। পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা করা।
৭। রাস্তাঘাট এবং সরকারি স্থান নিয়ন্ত্রন ও অনধিকার প্রবেশ রোধকরণ।
৮। ইউনিয়নের পরিচ্ছন্নতার জন্য নদী, বন, ইত্যাদি তত্ত্বধান, স্বাস্থ্যকর ব্যবহার উৎকর্য সাধন ও অন্যান্য ব্যবস্থা করা।
৯। গোবর ও রাস্তার আবর্জনা সংগ্রহ, অনসারন ও ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরন।
১০। অপরাধমূলক ও বিপদজনক ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করন।
১১। রাস্তা ঘাট সরাকারি স্থানে অসামাজিক কার্যকলাপ, উপদ্রুব ইত্যদি নিয়ন্ত্রন বা প্রশমিত করা।
১২। মৃত পশুর দেহ অপসারন ও নিয়ন্ত্রনকরন।
১৩। পশু জবাই নিয়ন্ত্রনকরন।
১৪। ইউনিয়ন দালান নির্মান ও পুনঃনির্মান নিয়ন্ত্রনকরন।
১৫। বিপদজনক দালান ও কাটামো নিয়ন্ত্রন করা।
১৬। নলকূপ, জলাধার, পুকুর ও পানি সরবরাহের অন্যান্য কাজের ব্যবস্থাকরণ।
১৭। খাবার পানির উৎস দূষিতকরন রোধের ব্যবস্থা গ্রহন।
১৮। জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সন্দেহ যুক্ত কূপ, পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানের পানি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা।
১৯। খাবার পানির জন্য সংরক্ষিত কূপ, পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানে বা নিকটবর্তী স্থানে গোসল, কাপর
কাচা বা পশুর গোসল নিষিদ্ধ ও নিয়ন্ত্রনকরন।
২০। পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানে বা নিকটবর্তী স্থানে পাত বা অন্যান্য গাছ ভিজানো নিষিদ্ধ।
২১। আবাসিক এলাকার মধ্যে চামড়া রং বা পাকা করা নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রন করা।
২২। আবাসিক এলাকার মাটি খনন করে পাথ বা অন্যান্য বস্তু উত্তোলন বা নিয়ন্ত্রন করা।
২৩। আবাসিক এলাকায় ইটের ভাটা, মাটির পাত্র বা অন্যান্য চুল্লি নির্মাণ নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রন করা।
২৪। গৃহপালিত পশু বা অন্যান্য পশু বিক্রয়ের তালিকাভুক্তিকরন।
২৫। মেলা বা প্রদর্শনীর আয়োজন করা।
২৬। জনসাধারণের উৎসব পালনের ব্যবস্থা করা।
২৭। অগ্নি, বন্যা, ভূমিকম্প বা অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ উদ্ধার করা।
২৮। বিধবা, এতিম, গরিব ও দুঃস্থ ব্যক্তিদের সহায়তা করা।
২৯। খেলাধূলার উন্নতি সাধন করা।
৩০। শিল্প ও সামাজিক উন্নয়ন, আন্দোলন ও গ্রামীন শিল্পের উন্নয়ন সাধন ও উৎসাহ দান।
৩১। বাড়তি খাদ্য উৎপাদনের ব্যবস্থা করা।
৩২। পরিবেশ ব্যবস্থাপনার কাজ।
৩৩। গবাদি পশুর খেয়ার নিয়ন্ত্রন ও রক্ষনাবেক্ষনের ব্যবস্থা করা।
৩৪। প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা।
৩৫। গ্রন্থাগার ও পাঠাগারের ব্যবস্থা করা।
৩৬। ইউনিয়ন পরিষদের মত সাদৃশ কাজে নিয়োজিত অন্যান্য সংস্থাকে সহযোগিতা প্রদান।
৩৭। জেলা প্রশাসকের নির্দেশক্রমে শিক্ষার উন্নয়নে সাহায্য করা।
৩৮। ইউনিয়নের বাসিন্দা বা পরিদর্শনকারীদের নিরাপত্তা, আরাম আয়েশ বা সুযোগ-সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য
ব্যবস্থা গ্রহন করা।
এছাড়াও পুলিশ ও নিরাপত্তা, রাজস্ব প্রশাসন, উন্নয়ন ও দারিদ্র দুরীকরন এবং বিচার সংক্রান্ত কার্যাবলী নির্ধারিত আছে।
ইউনিয়ন পরিষদ তার পৌর কার্যাবলীর আওতায় ১০ টি বাধ্যতামূলক, ৩৮টি ঐচ্ছিক কার্য সম্পাদন করে।
(ক) বাধ্যতামূলক কার্যাবলীঃ
১। আইন-শৃংখলা রক্ষ করা এবং এ বিষয়ে প্রশাসনকে সহায়তা করা।
২। অপরাধ, বিশৃংখলা এবং চোরাচালান দমনে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করা।
৩। জনগনের অর্থোনৈতিক ও সামাজিক উন্নতিকল্পে কৃষি, বন, বৃক্ষরোপন, মৎস ও পশু সম্পদ, শিক্ষা, শ্বাস্থ্য, কুঠির
শিল্প, যোগাযোগ, সেচ ও বন্যা নিয়ত্রন ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহন ও বাস্তবায়ন করা।
৪। পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমের প্রসার ঘটানো।
৫। স্থানীয় সম্পদের উন্নয়ন ঘটানো এবং তার ব্যবহার নিশ্চিত করা।
৬। জনগনের সম্পত্তি যথাঃ রাস্তা, ব্রীজ, কালভার্ট, বাধ, খাল, বিদ্যুৎ লাইন, সরকারী সম্পত্তি ইত্যাদি সংরক্ষণ করা।
৭। ইউনিয়ন পর্যায়ে সকল সংস্থার উন্নয়ন কার্যাবলী পর্যালোচনা করা এবং উওপজেলা নির্বাহীর কর্মকর্তার নিকট এ বিষয়ে
সুপারিশ করা।
৮। স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা স্থাপন ও ব্যবহারে জনগণকে উ করা এবং এ বিষয়ে প্রচারণা চালানো।
৯। জন্ম-মৃত্যু, বিবাহ, অন্ধ, ভিক্ষুক ও দুস্থঃদের নিবন্ধন করা।
১০। সব ধরনের শুমারি পরিচালনা করা।
(খ) সাধারণ কার্যাবলীঃ
১। রাস্তাঘাটের ব্যহস্থা ও রক্ষণাবেক্ষন করা।
২। সরকারি স্থান, উন্মুক্ত জায়গা, উদ্যান ও খেলার মাঠ এর ব্যবস্থা ও রক্ষণাবেক্ষন করা।
৩। রাস্তা ঘাট ও সরকারি স্থানে আলোর ব্যবহার করা।
৪। সাধারণভাবে গাছ লাগানো ও সংরক্ষণ করা এবং বিশেষ করে রাস্তার পাশে সরকারি জায়গায় গাছ লাগানো ও সংরক্ষণ
করা।
৫। কবরস্থান, শ্বশান ঘাট, জনসাধারনের সভার স্থান ও জনসাধারনের অন্যান্য সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষন ও পরিচালনা।
৬। পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা করা।
৭। রাস্তাঘাট এবং সরকারি স্থান নিয়ন্ত্রন ও অনধিকার প্রবেশ রোধকরণ।
৮। ইউনিয়নের পরিচ্ছন্নতার জন্য নদী, বন, ইত্যাদি তত্ত্বধান, স্বাস্থ্যকর ব্যবহার উৎকর্য সাধন ও অন্যান্য ব্যবস্থা করা।
৯। গোবর ও রাস্তার আবর্জনা সংগ্রহ, অনসারন ও ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরন।
১০। অপরাধমূলক ও বিপদজনক ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করন।
১১। রাস্তা ঘাট সরাকারি স্থানে অসামাজিক কার্যকলাপ, উপদ্রুব ইত্যদি নিয়ন্ত্রন বা প্রশমিত করা।
১২। মৃত পশুর দেহ অপসারন ও নিয়ন্ত্রনকরন।
১৩। পশু জবাই নিয়ন্ত্রনকরন।
১৪। ইউনিয়ন দালান নির্মান ও পুনঃনির্মান নিয়ন্ত্রনকরন।
১৫। বিপদজনক দালান ও কাটামো নিয়ন্ত্রন করা।
১৬। নলকূপ, জলাধার, পুকুর ও পানি সরবরাহের অন্যান্য কাজের ব্যবস্থাকরণ।
১৭। খাবার পানির উৎস দূষিতকরন রোধের ব্যবস্থা গ্রহন।
১৮। জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সন্দেহ যুক্ত কূপ, পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানের পানি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা।
১৯। খাবার পানির জন্য সংরক্ষিত কূপ, পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানে বা নিকটবর্তী স্থানে গোসল, কাপর
কাচা বা পশুর গোসল নিষিদ্ধ ও নিয়ন্ত্রনকরন।
২০। পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানে বা নিকটবর্তী স্থানে পাত বা অন্যান্য গাছ ভিজানো নিষিদ্ধ।
২১। আবাসিক এলাকার মধ্যে চামড়া রং বা পাকা করা নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রন করা।
২২। আবাসিক এলাকার মাটি খনন করে পাথ বা অন্যান্য বস্তু উত্তোলন বা নিয়ন্ত্রন করা।
২৩। আবাসিক এলাকায় ইটের ভাটা, মাটির পাত্র বা অন্যান্য চুল্লি নির্মাণ নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রন করা।
২৪। গৃহপালিত পশু বা অন্যান্য পশু বিক্রয়ের তালিকাভুক্তিকরন।
২৫। মেলা বা প্রদর্শনীর আয়োজন করা।
২৬। জনসাধারণের উৎসব পালনের ব্যবস্থা করা।
২৭। অগ্নি, বন্যা, ভূমিকম্প বা অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ উদ্ধার করা।
২৮। বিধবা, এতিম, গরিব ও দুঃস্থ ব্যক্তিদের সহায়তা করা।
২৯। খেলাধূলার উন্নতি সাধন করা।
৩০। শিল্প ও সামাজিক উন্নয়ন, আন্দোলন ও গ্রামীন শিল্পের উন্নয়ন সাধন ও উৎসাহ দান।
৩১। বাড়তি খাদ্য উৎপাদনের ব্যবস্থা করা।
৩২। পরিবেশ ব্যবস্থাপনার কাজ।
৩৩। গবাদি পশুর খেয়ার নিয়ন্ত্রন ও রক্ষনাবেক্ষনের ব্যবস্থা করা।
৩৪। প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা।
৩৫। গ্রন্থাগার ও পাঠাগারের ব্যবস্থা করা।
৩৬। ইউনিয়ন পরিষদের মত সাদৃশ কাজে নিয়োজিত অন্যান্য সংস্থাকে সহযোগিতা প্রদান।
৩৭। জেলা প্রশাসকের নির্দেশক্রমে শিক্ষার উন্নয়নে সাহায্য করা।
৩৮। ইউনিয়নের বাসিন্দা বা পরিদর্শনকারীদের নিরাপত্তা, আরাম আয়েশ বা সুযোগ-সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য
ব্যবস্থা গ্রহন করা।
এছাড়াও পুলিশ ও নিরাপত্তা, রাজস্ব প্রশাসন, উন্নয়ন ও দারিদ্র দুরীকরন এবং বিচার সংক্রান্ত কার্যাবলী নির্ধারিত আছে।
বুধবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৯
যদি বাচ্চা নিতে না চান অনিরাপদ সময়টাতে মিলিত হতে যাবেন না
পিরিয়ড শুরুর ৭ দিন আগে থেকে শুরুর পরের ৭ দিন–এই ১৪ দিন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ।
এর আগে বা পরের কয়েকটা দিনও নিরাপদের মধ্যে পড়ে, তবে রিস্ক একটু একটু করে বাড়তে থাকে। সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ সময় হলো ১৩তম থেকে ১৭তম দিন পর্যন্ত।
তবে যারা বাচ্চা নিতে চান, তাদের জন্যে এই সময়টা সবচেয়ে ভালো।
আর যারা শারীরিক মিলনে অজ্ঞ, বা নতুন, এখনো যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয় নাই,
আর যারা শারীরিক মিলনে অজ্ঞ, বা নতুন, এখনো যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয় নাই,
যদি বাচ্চা নিতে না চান,
তাহলে সবসময় একজন বা উভয়েই প্রোটেকশন ব্যবহার করবেন।
আর ওই বাকি অনিরাপদ সময়টাতে একেবারে অফ থাকবেন।
এমনকি প্রোটেকশন নিয়েও ওই সময় মিলিত হতে যাবেন না।
মিলিত হওয়ার পরে বাচ্চা এসে গেলো কি না–এই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়।
আর যাদের বয়স কম, প্রথম প্রথম মিলিত হলে, বা অনিয়মিত ভাবে মিলিত হলে পরে পিরিয়ড মাঝে মাঝে অনিয়মিত হতে পারে।
মিলিত হওয়ার পরে বাচ্চা এসে গেলো কি না–এই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়।
আর যাদের বয়স কম, প্রথম প্রথম মিলিত হলে, বা অনিয়মিত ভাবে মিলিত হলে পরে পিরিয়ড মাঝে মাঝে অনিয়মিত হতে পারে।
এটা হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা।
যারা নিয়মিত ঘুমায়, সময় মতো খায়, প্রতিদিন একটু হলেও শারীরিক পরিশ্রম করে, তাদের দুশ্চিন্তা কম হয়, পিরিয়ডও নিয়মিত হয়।
তাই লাইফস্টাইল ঠিক রাখুন।
তাই লাইফস্টাইল ঠিক রাখুন।
শারীরিক ও মানসিক ভাবে ভালো থাকুন। তাহলেই সব ঠিক।
মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৯
ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়
ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-
১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।
মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।
৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।
চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।
উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-
১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।
মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।
৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।
চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।
উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
Popular Posts
-
অধ্যাপক ডা. তাহমীনা বেগম শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রচণ্ড গরম আর তার সঙ্গে মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হচ্ছে। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া। এই সময়ে নবজাতকসহ শুরু কর...
-
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পড়তে পারেন বই গুলো (বই গুলো লিংক সংগ্রহীত) Thedaily71 এর স্বাধীকার রাখে না। 1. যা দেখেছি যা শুনেছি যা ক...
-
প্রসবপূর্ব সেবা একজন নারী যখন গর্ভধারন করেন তখন তার দেহে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে৷ এ সময় অনাগত শিশু ও মায়ের বিশেষ যত্ন প্রয়োজন হয়৷ একজন গর্...
-
To add bangla date in your website choose below listed any HTML code and past it in your website or blog. Example1: ৪ রবিউল আউয়াল, ১...
-
গ্যাসের সমস্যা হলে কি করবেন, কিভাবে মুক্তিপাবেন এ সমস্যা থেকে। না আমি রান্নারগ্যাসের কথা বলছিনা। পেটের গ্যাসের যন্ত্রণায়ভোগেননি বা প্রচ...
-
শিশুর স্বাস্থ্য সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করে মা-বাবার উপর। কিন্তু শিশুকে ভালভাবে খাওয়ানো বেশিরভাগ মায়ের কাছে একটা সমস্যা। কারন খিদে পেলে শ...
-
সুষম খাদ্য (Balance diet) যে খাদ্যের মধ্যে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল খাদ্য উপাদান পরিমাণমত বর্তমান থাকে, তাকেই এক কথায় সুষম খাদ্য বলা হ...
-
আমাদের বেঁচে থাকার অন্যতম উপাদান হচ্ছে রক্ত। শরীরের মোট ওজনের শতকরা ৭ ভাগ রক্ত থাকে। আর সেই রক্তের শতকরা ৯২ ভাগই থাকে জলীয় পদার্থ দ্বারা...
-
সম্পর্কে সমস্যা হতেই পারে। হতে পারে তা প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার সাথে, হতে পারে বন্ধু কিংবা কলিগের সাথে, হতে পারে স্বামী-স্ত্রী-মা-বাবা কিংবা ...
-
How to Use Safety Harnesses Effectively Your safety harnesses will only prove effective if your workers actually wear them and wear them c...