Recent post

বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৭

Notice for Colleges



    (ক) শিক্ষা কোটা - ২% : শিক্ষা মন্ত্রনালয় এর অধঃস্তন দপ্তরসমূহ এবং উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (সরকারি/বেসরকারি) কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারি ও গভর্নিং বডির সদস্যদের সন্তান কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য অনলাইন এ Selection পেয়ে থাকলে প্রামাণ্য কাগজপত্র যাচাই সাপেক্ষে ভর্তির সুযোগ প্রদানের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে অনুরোধ করা হলো।
    (খ) অন্যান্য কোটা : অন্যান্য কোটার ক্ষেত্রেও প্রামাণ্য কাগজপত্র যাচাই সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ প্রদানের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে অনুরোধ করা হলো।
    (গ) উল্লেখ্য যে কোটায় Selected শিক্ষার্থী প্রামাণ্য কাগজপত্র প্রদর্শন করলে তাকে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি না করার কোন সুযোগ নেই।

শুক্রবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৭

সুন্দর বোঝাপড়া দাম্পত্যে সুখ আনে

বর-বউয়ের সুন্দর বোঝাপড়া দাম্পত্যে সুখ আনে।
 কিন্তু এখনকার ব্যস্ত জীবনে সময়ের যেন বড় অভাব! 
এখনকার আধুনিক প্রযুক্তি, স্মার্টফোন, সোশ্যাল মিডিয়া অনেকের সময় কেড়ে নিচ্ছে। 
সম্পর্ক মধুর করতে সঙ্গীকে সময় দিতে হবে। পাশে সরিয়ে রাখতে হবে গ্যাজেটস।
সঙ্গীকে বোঝাতে হবে রোমান্টিক মনের ভাবনা। 
জয় করে নিতে হবে সঙ্গীর মন। 
দুজন দুজনকে ভালোবাসেন—এ কথা দুজনই মনে মনে জানেন।
ভালোবাসা দেখানো আরেক জিনিস। 
সামনাসামনি সামান্য প্রশংসা বা কৃতজ্ঞতাবোধ সম্পর্ক অন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। দুজন-দুজনের আরও আপন হতে পারেন কয়েকটি কথায়। 
জেনে নিন কথাগুলো:

প্লিজ ও থ্যাংক ইউ: 

দুজন দুজনের নিশ্চয়ই নানা কাজে সাহায্য করেন। 
কখনো কি থ্যাংক ইউ বলে দেখেছেন সঙ্গীকে? অনেক সময় পাশাপাশি থেকেও গুরুত্ব দিয়ে কথা বলা হয়ে ওঠে না। 
কথার সঙ্গে ‘প্লিজ’ জুড়ে দিলে সঙ্গীর কাছে সে কথা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। 
প্লিজের সঙ্গে যদি সঙ্গীকে একটা ‘থ্যাংক ইউ’ যোগ হয়, সম্পর্ক আরও মধুর হবে নিঃসন্দেহে।

গুরুত্ব দিয়ে কথা শুনুন: 

যখন দুজন কথা বলবেন বা কোনো বিষয়ে আলাপ করবেন, গুরুত্ব দিয়ে সঙ্গীর কথা শুনুন। হাতে ফোন বা অন্য কিছু থাকলে সরিয়ে রাখুন। সঙ্গীর জন্য আপনার মনোযোগ হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ এক উপহার। সঙ্গী নিশ্চয় অনুভব করবে আপনার গুরুত্বের বিষয়টি। দুজন দুজনকে যখন গুরুত্ব দেন, সম্পর্কের মধ্যে কি ফাঁকফোকর থাকবে?

একটু আলিঙ্গন: 

সব সময় ফুল উপহার দিয়ে সঙ্গীর মন জোগাতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। অনেক সময় খুব সাধারণ এক স্পর্শ কিংবা আলিঙ্গন হতে পারে বড় উপহার। সঙ্গীর জন্য আপনার অনুভূতির সবকিছুই না বলা সামান্য এক আলিঙ্গনে বলা হয়ে যেতে পারে। সম্পর্কের মধ্যে কোনো দূরত্ব থাকলে নিমেষেই তা উধাও হয়ে যেতে পারে। দুজন-দুজনের যখন এত কাছাকাছি, তখন কি আর ভালোবাসা বাড়বে না?

বিবেচনাবোধ: 

একটু বিবেচনাবোধ সম্পর্ককে আরও মধুর করে তুলতে পারে। 
একজন ফোনে কথা বলছে তো টিভির শব্দ একটু কমিয়ে দেওয়া, একজন বাজার করে ফিরল তো একটু সাহায্য করার মতো সংসারের টুকিটাকি কাজে সাহায্য করতে পারেন।
 টুকটাক সাহায্য করতে গিয়েই দেখবেন মধুর সম্পর্ক ধীরে ধীরে মধুরতম হয়ে যাচ্ছে। যখন কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেবেন বিশেষ করে কেনাকাটা, কোথাও গিয়ে খাবার পছন্দ করার মতো বিষয়গুলোতে সঙ্গীর পছন্দকে গুরুত্ব দিন। 
সব সময় সঙ্গীর জন্য সেরাটা করতে চাইলেও সেটা তার ওপর কতটা প্রভাব ফেলছে সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন। তথ্যসূত্র: হাফিংটন পোস্ট।

সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৭

নদীর পানি আরও বাড়ার পূর্বাভাস

টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে ফুঁসে উঠেছে পদ্মা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র। দ্বিতীয়বারের মতো বন্যা দেখা দিয়েছে দেশের উত্তর এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলে। শুধু পদ্মা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্রই নয়, এর শাখা নদ-নদীগুলোর পানিও উপচে পড়েছে আশপাশের এলাকাগুলোতে। 
আগামী তিন দিন এসব নদীর পানি আরও বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।

আজ সোমবার সকাল নয়টা তাদের তথ্য অনুযায়ী, পদ্মা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্রসহ দেশের ২০টি নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নেত্রকোনায় জারিয়াজঞ্জাইলে কংস নদের পানি বিপৎসীমার সবচেয়ে বেশি ১৮১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। বড় নদ-নদীগুলোর মধ্যে সিরাজগঞ্জে বাহাদুরাবাদে যমুনার পানি ১১৮ সেন্টিমিটার, কাজীপুরে ১০০ সেন্টিমিটার; কুড়িগ্রামে চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র ১১৮ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। গোয়ালন্দে পদ্মার পানি বয়ে যাচ্ছে বিপৎসীমার ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। 
এ ছাড়া কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর পানি ১৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে।

এদিকে সিলেটে কানাইঘাটে সুরমা নদীর ছিল বিপৎসীমার ৯৭ সেন্টিমিটার ওপরে। আর অমলশীদে কুশিয়ারার পানি ছিল বিপৎসীমার ৮২ সেন্টিমিটার ওপরে। 
এই দুটি নদীর পানি আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।

মঙ্গলবার, ১ আগস্ট, ২০১৭

অসম্ভবকে সম্ভব করতে

অফিসের বাঁধাধরা নিয়মের বেড়াজালে বন্দী হয়ে অনেকেই হাঁসফাঁস করেন। ছুটির দিনটা তাড়াতাড়ি চলে যায় বলে আফসোস থাকে অনেকের।
 প্রতি মাসের শেষে বেতন নিতে হয় বলে ইচ্ছার বিরুদ্ধেও কাজ করতে হয়।
 অর্থাৎ অফিসে কাজের জন্য কোনো লক্ষ্য থাকে না। চাকরির শুরুতে যতটা উৎসাহ দেখা যায়, বছর যেতে না যেতেই হতাশা বাড়তে থাকে। 
কিছুদিন করপোরেট অফিসে চাকরি করার পর অনেকেই বলেন, আর সম্ভব না। 
কারণ, করপোরেট অফিসের চাপ আর একঘেয়েমি পেয়ে বসে একসময়। তাই এ সময় নিজেকে উদ্বুদ্ধ রাখা জরুরি। 
অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারলে সামনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন কিছু নয়।

নিজেকে উদ্বুদ্ধ করার কয়েকটি পরামর্শ:

সকালে ব্যায়াম

করপোরেট চাকরিজীবীদের নিজেকে সুস্থ রাখা জরুরি। 
এ জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। প্রতিদিন সকালে উঠে ব্যায়াম করতে পারেন। 
মেডিটেশন, জগিং বা যোগব্যায়াম শরীরকে চাঙা রাখবে। 
ঘড়ির কাঁটা ধরে অফিসে যাওয়ার আগে সকালটা শুরু করতে পারেন বিভিন্ন কসরত করে। 
এতে শরীরে ডোপামিন নির্গত হয়, যা সুখের অনুভূতি তৈরি করে। 
এতে ইতিবাচক ভাবনা তৈরি হয়।

কাজকে নিজের বলে মনে করা

অফিসে শুধু নিয়মমাফিক কাজ করা আর সর্বোচ্চ নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবে কাজ করার মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে।
 যেকোনো কাজে নিজের সেরাটা দেওয়ার প্রত্যয় রাখুন। 
এতে আপনার চাঙা ভাব বাড়বে। কাজকে নিজের বলে মনে করার মধ্যে একধরনের কর্মস্পৃহা বাড়তে দেখা যায়। 
এতে লক্ষ্য ঠিক থাকবে এবং পেশাগত জীবনে সন্তুষ্টি আসবে।

ছোট ছোট লক্ষ্য ঠিক করুন

বছরের শেষে নিজেকে কোথায় দেখবেন—এ ধরনের বড় চিন্তা করার পরিবর্তে ছোট ছোপ পরিকল্পনা করে এগিয়ে যান। 
নিজের কাজকে ভালোবাসুন।
 যা করছেন, সে কাজের মূল্যায়ন চিন্তার পরিবর্তে ছোট ছোট পদক্ষেপ সফল করার চিন্তা করুন। সংক্ষিপ্ত সময়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করলে মনঃসংযোগ ঠিক থাকবে। সকালে ওঠার মতো কাজগুলো সহজ হবে। 
নিজেকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিন এবং নতুন প্রকল্প নিয়ে সফল হওয়ার চেষ্টা চালান। 
যদি একঘেয়েমি পেয়ে বসে, তবে তা দূর করার জন্য বই পড়া, কোথাও বেড়িয়ে আসার মতো কাজগুলো করতে পারেন।

সঠিক সংস্কৃতি গড়ে তুলুন

করপোরেট অফিসে অনেকেই আট ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কাটান। 
কিন্তু দিনের গুরুত্বপূর্ণ এই সময়টা নেতিবাচক পরিবেশে কাটাতে হয়। 
তবে মনোবল ঠিক রাখা কঠিন। এ কারণে কর্মক্ষেত্রে সঠিক সংস্কৃতি তৈরি করা প্রয়োজন।
 সঠিক এ সংস্কৃতি তৈরির শুরুটা নিজে থেকেই করতে পারেন। 
অফিসে যদি রাজনীতির আভাস পান, তবে তা এড়িয়ে চলুন। সব সময় নিজেকে ইতিবাচক রাখুন এবং সবার সঙ্গে হাসিমুখে ভাব বিনিময় করুন। 
এটা একসময় সবার মধ্যে ছড়িয়ে যেতে দেখবেন। অফিসের সহকর্মীদের মধ্যে হালকা পরিবেশ থাকলে সবার জন্য সুবিধা হয়।

কৃতজ্ঞতা অনুশীলন

নিজেকে উচ্চাকাঙ্ক্ষী করে তোলা 
যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি কৃতজ্ঞতা অনুশীলন করলে নিজেকে সব সময় উন্নত করে তোলা যায়। নিজেকে আরও উন্নত পর্যায়ে তুলে নিতে কঠোর পরিশ্রম করে যেতে হবে।
 তবে অন্যদের তুলনায় নিজেকে ভাগ্যবান মনে করতে পারেন।
 কখনো হীনম্মন্যতায় ভুগবেন না। 
ভেবে দেখুন, অনেকেই ডিগ্রি নিয়েও চাকরি পাচ্ছেন না বা অনেকেই আপনার পর্যায়ে আসতে পারেননি। 
চারপাশে দেখুন, নিজে অনুভব করুন। 
তথ্যসূত্র: টিএনএন।

Popular Posts