প্রীয় ছাত্র ছাত্রী ,
তোমাদের জন্য নিচে ৮ম শ্রেণী বাংলা এ্যাসাইনমেন্ট ৬ষ্ঠ সপ্তাহ উত্তর পত্র দেয়া হলো।
প্রীয় ছাত্র ছাত্রী ,
তোমাদের জন্য নিচে ৮ম শ্রেণী বাংলা এ্যাসাইনমেন্ট ৬ষ্ঠ সপ্তাহ উত্তর পত্র দেয়া হলো।
ফেসবুকডটকমডটবিডি (facebook.com.bd) নামে বিটিসিএল থেকে ডোমেইন বরাদ্দ নেয়ায় এস কে শামসুল আলম নামের এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার (৪৪ লাখ টাকা) ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক কর্তৃপক্রোববার (২২ নভেম্বর) ফেসবুকের পক্ষ থেকে নিয়োগকৃত আইনজীবী ঢাকা জেলা জজ আদালতে ট্রেডমার্ক অ্যাক্ট ৯৬ ও ৯৭ ধারায় এবং ফৌজধারি আইনের ১৫১ ধারায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে এই মামলা দায়ের করেন।। মামলা নম্বর- ৪১/২০২০।
আগামী ১ ডিসেম্বর ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ শওকত আলী চৌধুরীর আদালতে মামলার শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে, ফেসবুক ডট কম বিডি নামে ডোমেইন বিক্রির বিজ্ঞপ্তি দেওয়ায় বাংলাদেশি এক কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করবে বলে জানিয়েছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের আইনজীবী। আগামী সপ্তাহে ঢাকার নিম্ন আদালতে ক্ষতিপূরণের মামলা করা হবে জানিয়েছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফেসবুকের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. মোকছেদুল ইসলাম।
তিনি জানান, ফেসবুক বিশ্বের বহুল প্রচারিত একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এ নাম ব্যবহার করে কেউ কোনও ওয়েবসাইট খুলতে পারেন না। কিন্তু এ ওয়ান সফটওয়্যার লিমিটেড নামের একটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ফেসবুক ডটকম বিডি নামে একটি দেশি ডোমেইন খোলেছেন। ওই ডোমেইনটি বিক্রি করা হবে বলেও সেখানে ছয় মিলিয়ন ডলার মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা ফেসবুকের পক্ষ থেকে ওই সাইট বন্ধে একাধিকবার লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছি। কিন্তু সেটা বন্ধ করা হয়নি। এ কারণে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আমাকে আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে এ বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য।
ব্যারিস্টার মোকছেদ বলেন, ফেসবুক নিজেই একটা ট্রেডমার্ক। এটা বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ডোমেইন রেজিস্ট্রি করে রেখেছে। তাই কেউ চাইলে ফেসবুক নাম ব্যবহার করে কোনও ওয়েবসাইট পরিচালনা করতে পারেন না।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) থেকে ‘ফেসবুক.কম.বিডি’ (facebook.com.bd) নামে ২০০৮ সালে একটি ডোমেইন বরাদ্দ নেন এস কে শামসুল আলম। ‘ফেসবুক.কম.বিডি’ নামে ডোমেইনে ‘ফর সেল’ শিরোনামে বলা হয়- www.facebook.com.bd this domain is for sale. Direct sell contact: a1softwareltd@gmail.com. a fixed “Buy it Now” price has been set of $US 6000000(Six Millions United States Dollars Only). This is subject to change at any time.
আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই?
আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।
আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন সেই কামনায় করি।
শিক্ষাসফর প্রতিটি শিক্ষার্থীদের জীবনের এক মজার অভিজ্ঞতার নাম।প্রতি বছর প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বছরের প্রথম দিকে শিক্ষা সফরের তারিখ নির্ধারিত হয়।
প্রতিটি শিক্ষার্থী জীবনের তাই শিক্ষাসফর এক বহুল আকাঙ্খিত এক ভ্রমন। প্রতিটি শিক্ষার্থী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে এই দিনটির জন্য।
শিক্ষার্থীরা শিক্ষাসফরের দিন নিজেদের পছন্দমতো পোশাক পরে নিজেদের পছন্দমতো সেজে মজার ,আনন্দ এবং হয় হুল্লোড় এর মাধ্যমে দিনটি অতিবাহিত করে। ঐদিন থাকেনা কোনো ক্লাসের পড়া ,থাকেনা কোনো পরীক্ষা ,শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের নিয়ে কোনো এক ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণ করে খাওয়া দাওয়া ,জ্ঞান অর্জন করা এবং আনন্দ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে দিনটি অতিবাহিত করে থাকে।
অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষাসফরের দিন শিক্ষার্থীদের তাদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানার জন্য এসাইনমেন্ট দিয়ে থাকে।
উক্ত এসাইন্টমেন্টে তাদের শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা করতে বলা হয়ে থাকে।
শিক্ষা সফরের এসাইনমেন্ট এর জন্য চারটি জিনিস প্রয়োজন।তা হলোঃ
১.শিরোনাম
২.ধন্যবাদ জ্ঞাপন সুচনা
৩. বর্ননা
৪.উপসংহার
আজ আমি তেমনি একটি শিক্ষা সফরের এসাইন্টমেন্ট কিভাবে লিখতে হয় তার নমুনা আপনাদের জানাবো। আশা করি আপনারদের উপকার হবে।
শালবন বিহারে একদিন
সবার প্রথমে আমি আমার প্রতিদঠান এবং শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি আমাদের এমন একটি ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণে নিয়ে গিয়ে আমাদের ইতিহাসের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য জন্য।
গত ১০ এ এপ্রিল আমি আমাদের প্রতিষ্ঠানের অধীনে শিক্ষা সফরে অংশগ্রহণ করি। আমাদের শিক্ষাসফরের স্থান নির্ধারিত ছিল কুমিল্লা শালবন বিহারে। আমরা যেহেতু ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছিলাম তাই আমাদের প্রতিষ্ঠানের ৮ টি গাড়ি ঢাকা থেকে সকাল ৭ টায় সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে রওয়না দিয়েছিলাম শালবন বিহারের উদ্দেশ্যে।বাসে উঠেই আমাদের সবাইকে আমাদের সকালের খাবার পরিবেশন করা হয়েছিল।
আমরা সারা গাড়িতে আনন্দ করতে করতে ১১ তার দিকে কুমিল্লা শালবন বিহারে পৌঁছেছিলাম। শালবন বিহারে পৌঁছে ধংসাবশেষ টিলা দেখার জন্য আমরা প্রথমের শালবন বিহার রাজপ্রাসাধে প্রবেশ এর জন্য লাইনে দাঁড়াই ।শ্রদ্ধেয় শিক্ষকগণ সবার টিকেট সংগ্রহ করে সবাইকে ভিতরে নিয়ে গেলো। আমরা পুরাটা ধ্বংসাবশেষ ঘুরে ঘুরে দেখলাম। কতটা নিখুঁত স্থাপনা হলে এত্তটা বছর পরেও এই ধ্বংসাবশেষ এখনো টিকে থাকতে পারে তা দেখছি।
এটি মূলত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো কতৃপক্ষের দিকনির্দেশনায় পদক্ষেপের কারণে এটি মাটি থেকে তুলে এনে সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিটি টিলায় ঘুরছে আর সামনে থাকা প্রতিলিপি থেকে ইতিহাসগুলো পড়ছি। প্রায় ১.৩০ ঘন্টা ঘুরে আমরা ছবি তুলে পাশের জাদুঘরে যাই ,টিলায় ধ্বংসাবশেষ ত্রিপুরা রাজার ব্যবহার করা জিনিস পত্র ঘুরে ঘুরে পরিদর্শন করলাম।
আগের দিনের রাজারা কতটা সৌখিন ছিল তা তাদের জাদুঘরে গিলে দেখতে পাওয়া যায়। যতটা ঘুরছি ঠিম ততটাই বিমূহিত হচ্ছি। চারদিকের ধ্বংসাবশেষ যেন চিল্লিয়ে চিল্লিয়ে যানান দিচ্ছে যে কোনো এক সময়ে এই দিকে কতটা জমজমাট ছিল যে আজ শুধুই ধংশাবশেষ। এইসব দেখে আমরা একটা জিনিস শিক্ষা পাচ্ছিলাম সব কিছু মানুষ চীর জীবন নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারে না। সময়ের প্রয়োজনে তা হারিয়ে যায়।
তারপর আমরা দুপুরের খাবার খেয়ে খানিকটা বিশ্রাম নিয়ে আবার বেরিয়ে যায় শালবনের পথে। শালবনের ভিতরে যতই যাচ্ছি ভারী ভারী গাছপালা আমাদের ঠিক ততটাই মুগ্ধ করছে। নানান রকম ভারী গাছপালা দেখে আমাদের বিদায় নেবার সময় হলো । এই মনোমুগ্ধকর জায়গা ছেড়ে মন যেতে চাচ্ছিলোনা। কিন্তু আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তা সারাজীবন পাথেয় হয়ে থাকবে।
সামনে নতুন টপিক নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে।ধন্যবাদ সবাইকে।
১২ রবিউল আওয়াল ৩০/১০/২০২০ খ্রীঃ রোজ শুক্রবার পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ উদযাপন উপলক্ষে রেজভীয়া দরবার কমিটির উদ্দোগে জশনে জুলুসের আয়োজন করেন রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলা নামক ধর্মীয় সমাজকল্যাণ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সদস্যবৃন্দ। সহযোগীতায় বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন।
কটিয়াদি উপজেলার সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসলমান উক্ত জুলুসে অংশগ্রহণ করেন । জশনে জুলুসের মিছিলটি রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলার প্রধান কার্যালয়ের সামনে থেকে বেথইর আনন্দ বাজার, বাঘরাইট, ও কটিয়াদি বাজারের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রধান কার্যালয়ে ফিরে আসেন এবং আলোচনা ও মিলাদ মাহফিল , দোয়া এবং তাবারুক বিতরণের মাধ্যমে সমাপ্তি হয়।
আলোচনা সভা পরিচালনা করেন মোহাম্মদ আলামিন রেজভী, উপদেষ্টা রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলা।
এ সময় বক্তব্য রাখেন রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলার দপ্তর সম্পাদক মাহবুব রেজভী , সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর রেজভী, সহ সভাপতি আতাহার উদ্দিন রেজভী ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন কিশোরগঞ্জ জেলার সভাপতি সোহরাব উদ্দিন এবং রেজভীয়া দরবার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মানিক রেজভী , সভাপতি সায়দুজ্জামান সৈয়দু। আরো অনেক গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ আলোচনা রাখেন।
পুরো অনুষ্ঠানটি রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলার ফেইসবুক পেইজ রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলা থেকে লাইভ দেখানো হয়।
এসময় প্রবাস হতে রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলার উপদেষ্টা সিদ্দিকুর রহমান, সভাপতি মিজানুর রহমান রেজভী , সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রেজভী , আন্তর্জাতিক সম্পাদক খোকন রেজভী, সহ অর্থ আদায়কারী সম্পাদক নাঈম রেজভী ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ সার্বক্ষণিক মনিটরিং করেন এবং ভিডিও শুভেচ্ছা বার্তা জানান। সার্বিকতত্বাবধানে ছিলেন মিজান রেজভী অর্থসম্পাদক , রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলা।
দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিচালনা করেন মাওলানা আবুবকর রেজভী , ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রেজভীয়া সুন্নিয়া যুব কাফেলা
ভারতের হালের সর্বাধিক জনপ্রিয় র্যাপার বাদশার বিরুদ্ধে কয়েক কোটি ফেক ভিউ কেনার অভিযোগ উঠেছে। ভার্চুয়াল মাধ্যমে নিজের আপলোড করা গানের ভিউ বাড়াতে ৭২ লাখ রুপি খরচ করে ‘ফেক ভিউ’ কিনেছেন তিনি। খবর হিন্দুস্থান টাইমসের।
খবরে বলা হয়, ‘বড় লোকের বেটি লো’ খ্যাত বাদশার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এনেছে মুম্বাই পুলিশ। আর অভিযোগটি স্বীকারও করেছেন তিনি।
পুলিশকে উদ্ধৃত করে ভারতীয় গণমাধ্যম মুম্বাই মিরর জানিয়েছে, প্রথম ২৪ ঘণ্টার ভিউতে বিশ্বরেকর্ড গড়তে একটি মিউজিক ভিডিওর জন্য ৭.২ কোটি ভিউ কিনেছিলেন বাদশা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেক ভিউ বিক্রিকারী একটি প্রতিষ্ঠানকে এ জন্য ৭২ লাখ রুপি দিয়েছেন বাদশা। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পুলিশের দাবি, জিজ্ঞাসাবাদে বাদশা ভুয়া ভিউ কেনার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
মুম্বাই পুলিশের ডেপুটি কমিশনার মিররকে বলেছেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদে র্যাপার বাদশা স্বীকার করেছেন যে, তিনি ফেক ভিউ বাড়াতে একটি কোম্পানিকে ৭২ লাখ রুপি দিয়েছেন। একটি গানে ২৪ ঘণ্টার বিশ্বরেকর্ড দখল করতে এই অসাধু উপায় অবলম্বন করেন বাদশা। তার ‘পাগল হে’ গানের পাশাপাশি অন্য ভিডিওর ভিউও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
তবে জেরা শেষে বেরিয়ে এসে গণমাধ্যমে ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন বাদশা। তিনি বলেন, ‘আমি পুলিশকে তদন্তে সহযোগিতা করার কথা জানিয়েছি। আমি কোনো ধরনের ভুল করিনি। এসবের ভেতর ছিলাম না। কোনো ফেক ভিউ কেনার সঙ্গে জড়িত নই আমি।’
প্রসঙ্গত বাদশার ‘পাগল হে’ মিউজিক ভিডিও প্রকাশের প্রথম দিন ৭৫ মিলিয়ন ভিউ হয়। যেটি টেইলর সুইফট ও কোরিয়ান ব্যান্ড বিটিএসের চেয়ে বেশি। যদিও গুগল জানিয়েছে, বিশ্বরেকর্ড হয়নি তার।
ইউএইস/
A person from Yunnan Province died while on his way back to Shandong Province for work on a chartered bus on Monday. He was tested positive for #hantavirus. Other 32 people on bus were tested. pic.twitter.com/SXzBpWmHvW— Global Times (@globaltimesnews) March 24, 2020