কম খরচে সিঙ্গাপুর ভিসা পাওয়ার উপায় নিয়ে আজকের আলোচনা।
প্রথমেই বলতে চাই নিজের দেশের মত স্বাধীনতা অন্য কোথাও পাবেন না।
তাই মেধা কাজে লাগিয়ে শুরু করুন শূন্য থেকে এবং ধৈর্য ধরে কাজ করে যান সফলতা আসবে।
তারপরও যারা প্রবাসে আসার আগ্রহী তাদের কে কিছু বিষয়ে নজর রাখতে হবে।
☆ আপনি যে কোম্পানীতে আসছেন সেটা কি ধরনের কোম্পানী?
সিঙ্গাপুরে কিছু কোম্পানি আছে যারা ম্যান পাওয়ার সাপ্লাই করে বিভিন্ন ডাইরেক্ট কোম্পানিতে।
এক্ষেত্রে তারা উক্ত কোম্পানি থেকে আপনার কাজের বিনিময়ে যে অর্থ উপার্জন করে সে পরিমাণ আপনাকে দিবে না।
এটাই হচ্ছে এসব কনট্রাকটর কোম্পানির আয়ের উৎস।
আরেকটি হচ্ছে ডাইরেক্ট কোম্পানি।
এমন কোম্পানিতে বোনাস সহ অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা থাকে যা কনট্রাকটর কোম্পানিতে থাকেনা।
☆ আপনার বেতন স্কেল কত ?
এটি একটি খুবই গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়।
সাধারণ বেতন স্কেলে এসে কষ্ট ছাড়া আর কিছুই মিলবে না।
বিদেশের মাটিতে টাকাই আপনার বন্ধুর মতো পাশে থেকে আপনার বিপদে কাজে আসবে।
মিনিমাম বেতন স্কেল 450-500 সিং ডলার এর বেশী হলে মোটামুটি চলে।
☆ ওভার টাইম :
বেসিক আট ঘণ্টা ডিউটির পর যে সময় কাজ করা হয় সেটা ওভার টাইম ধরা হয়।
কোম্পানি ভেদে ওভার টাইম লিমিট করা থাকে।
এটি অবশ্যই আপনার উপার্জন বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই জেনে নিন লিমিট।
উল্লেখ্য : এখানে আপনি আপনার কোম্পানির বাহিরে কোথাও কাজের সুযোগ পাবেন না।
এবং বাহির কাজ করা বেআইনি।
☆ থাকা খাওয়া এবং কাজের জায়গায় আসতে ট্রানপোর্ট ফি:
সিঙ্গাপুরে কোনো কিছু ফ্রি দেয়া হয় না।
সবকিছুর খরচ আপনার বহন করতে হবে প্রতি মাসে আপনার মূল বেতন থেকে কোম্পানি তা কেটে নেবে।
¤ আইন সৃঙ্খলা :
সিঙ্গাপুরে জনসাধারণের এবং পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে বহু আই প্রণয়ন করা হয়েছে।
এসব আইন ভঙ্গ করলে জরিমানাসহ জেল এবং দেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
এছাড়াও অনেক ধরণের ত্যাগ স্বীকার করে এখানে চলতে হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন