Recent post

শনিবার, ১১ মে, ২০১৯

ওহাবীরা কি সত্যিই মুসলিম ?

আব্দুল ওহাব নজদীর মতবাদে যারা বিশ্বাস করে,, তারাই হলো ওহাবী মুসলিম,
ওহাবীরা কি সত্যিই মুসলিম???
সাওদী ওহাবী বাদশাহ আল ওয়ালিদ বিন তা'লাল আসসাওদ হলেন শয়তানের শিং শায়খ আব্দুল ওহাব নজদীর জামাতা৷
এ কারণেই সাওদীর রাজ পরিবারের নারী-পুরুষ সকলের রক্তই দোষ যুক্ত নজদীর মেয়ের জাত হওয়ার কারণে৷ কথায় আছেনা'
কুল-কুলতা বে-জাত,তিন জাতে এক জাত তাকেই বলে কম জাত৷
সাওদী রাজ পরিবার হচ্ছে কম জাতের রাজ পরিবার৷
ওরা এক এক সময়, এক এক আকিদায় ও চরিত্র মেটে ওঠে৷
অর্থাৎ তারা কখনো মুসলিম চরিত্রের আবার কখনো ইহুদী-খ্রীষ্টানদের চরিত্রের৷
এসো সে বিষয়ে আমরা ইতিহাস তুলে ধরি..........
বুখারী ও মুসলিম শরীফে বর্নিত আছে,হযরত আবু হোরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্নিত,,রাসুলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ আমার ইন্তেকালের পর নজদ হতে শয়তানের তীক্ষ্ণধারার দুটি শিং বের হবে।
উক্ত দুটি শিংয়ের মধ্যে আব্দুল ওহাব নজদীকে শয়তানের দ্বিতীয় শিং হিসেবে ইঙ্গিত করা হয়।
এই ঘৃণিত ব্যক্তিটি আবু বকর সিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র খেলাফতের এগারশত বছর পর আবির্ভূত হয়। বহু কালের প্রতিষ্ঠিত ইসলামের মুল কাঠামোতে এই ব্যক্তি প্রবল ঝাকুনি দেয়। সে সমগ্র আরব ভূখণ্ডে তোলপাড় ও ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করে।।
তার কুফরি মতবাদগুলো ছিলঃ-----
(এক)-প্রিয় নবীজী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর রওজা শরীফ জিয়ারত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।যে ব্যক্তি এই নিষেধ অমান্য করবে,তার শাস্তি হবে মৃত্যুদণ্ড।
তার হুকুম অমান্য করায় লোক মারফত জিয়ারতকারীর মাথা ও দাঁড়ি মুড়ায়ে দেয়।।
(দুই)- আযানের মধ্যে মোহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ বাক্য উচ্চারণ করা যেনার অপেক্ষা বড় অপরাধ।তার বাসস্থান সংলগ্ন এক মসজিদ থেকে আযানের সময় উক্ত বাক্য উচ্চারণের কারণে মুয়াজ্জীনকে ধরে এনে প্রকাশ্যে তার শিরোচ্ছেদ করা হয়।
(তিন)-কোরআন বুঝার জন্য কোন তাফসীর কিতাবের প্রয়োজন নাই,,যে যার মতো কুরআনের ব্যাখ্যা করতে পারবে। উক্ত ঘোষণার পর তার নেতৃত্বে ফিকাহ্ তাফসীর ও হাদীস গ্রন্থসমূহ পুড়িয়ে দেয়া হয়।
(চার)-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মরে মাটির সাথে মিশে গেছেন, কাজেই তাকে কেউ দরূদ ও সালাম প্রেরণ করবে না, ইহা সকলের জন্য নিষিদ্ধ।
(পাঁচ)-চার মাযাহাব ইমাম চার তরিকা ইমাম কিছুই নয়। তাদের মাজহাব ও আর্দশ বাতিল।কেননা তাঁরা দিশেহারা ছিলেন।ওই ইমাম এর অনুসারীরা কাফের ও মুশরিক।
(ছয়)- হযরত মোহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন ডাক পিয়নের মত।
(সাত)- হযরত মোহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাতে যত মুশরিক বিভিন্ন যুদ্ধে শহীদ হয়েছে,আল্লাহ বিশ্বাসী হওয়ার কারণে তারা সবাই জান্নাতে যাবে।
(আট)- যারা ওহাবী আকিদায় বিশ্বাসী হবে না, তাদের মাল সম্পদ ছিনিয়ে নেয়া ও তাদের হত্যা করা জায়েজ হবে।
(নয়)-ওহাবী আকিদায় অনুপ্রবেশের ধারা ছিল এইঃ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,আমি এতদিন কাফের ছিলাম এবং আমার মাতা পিতা /দাদা দাদী সকলে কুফরি অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে।
(দশ)-আজ হতে আর কেউ আজান ও নামাজের শেষে দোয়া করবে না।
(এগার)-আওলিয়া কেরামের মাজারগুলো ভেঙে তদস্থলে পায়খানা নির্মাণ করা শ্রেয়।
নজদীরা উক্ত আকিদার বাস্তবায়নের জন্য এহসা প্রদেশের পবিত্র মাজারগুলো ভেঙে গুড়িয়ে দেয়। (নাউযুবিল্লাহ)
ফতোয়াই “শামী, ইশয়াতে হক্ব, ওহাবীদের ইতিহাস, ওহাবীদের উৎপত্তি, সাইফুল মাযহাব, মাযহাব কি ও কেন, সাইফুল জাব্বার” ইত্যাদি কিতাবে মুহম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর পরিচয় সম্পর্কে এইভাবে বর্ণিত আছে-
আব্দুল ওহাব নজদীর পরিচিত ------
ইবনে তাইমিয়ার ইন্তেকালের পরে তার মতবাদ প্রায় বিলীন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওহাব নামে একজন আবির্ভূত হয়ে ইবনে তাই মিয়ার সেই ছায়ে ঢাকা আগুনকে আবার উন্মোচন করেন। মূলতঃ ওহাবী মতবাদের ব্যাপক প্রচার ও প্রসার ঘটায় এই মুহাম্মমদ বিন আব্দুল ওহাব।আর তারই নাম অনুসারে সৃষ্টি হয় ওহাবী মতবাদ। আব্দুল ওহাব নজদীর পরিচয় নিম্নে দেওয়া হলঃ
মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওহাব নজদী ১৭০৩ সাল মোতাবেক ১১১৪ হিজরিতে সৌদি আরবের নজদ(রিয়াদ) নগরীতে জম্নগ্রহন করে।তার পিতা আব্দুল ওহাব উয়াইনা শহরের কাজী ছিলেন।প্রথমে তার পিতার নিকট এবং পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন স্থানে পরিভ্রমন করে ধর্মীয় ঞ্জান অর্জন করে এবং সমাজে একজন তথাকথিত আলেম হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওহাব নজদি ওহাবি মতবাদ রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সর্বপ্রথম সৌদি আরবের মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়।
লেখাপড়া শেষ করে নিজের বাড়ী ফিরে তিনি সলফে-সালেহীনের মতাদর্শের বিরোধিতা শুরু করে।শত শত বৎসরের প্রাচীন ও পবিত্র ইসলামিক নিদর্শন তথা অসংখ্য অসংখ্য নবী আলাইহিমুস সালামগনের মাযার,সাহাবায়ে কেরামগনের মাযার ও মুজাহিদদের অসংখ্য স্মৃতি সৌধের প্রতি সাধারণ মুসলমানদের গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসা দেখে তার সহ্য হয় নাই। সলফে-সালেহিনের চিত্র আদর্শ তথা শত শত বৎসরেরে প্রাচীন ও পবিত্র ইসলামী নিদর্শনগুলোকে তিনি বিদায়াত,শিরক আখ্যায়িত করে সর্বপ্রথম ইসলাম ও আশেকে রাসুল ও আশেকে ওলীদের মাথায় আঘাত হানে। ফলে তার পিতা আব্দুল ওহাব স্থানীয় মুসলিম জনসাধারনের ও উলামায়ে কেরামের তীব্র প্রতিক্রিয়ার জোয়ারে উয়াইনা শহর থেকে পালিয়ে গিয়ে তিনি বসরায় আত্নগোপন করেন। কিছুদিন পর বসরাবাসি তার পরিচয় জানতে পেরে তাকে অপমান করে বসরা থেকে বের করে দেন। অগত্যা পিতার নিকট আশ্রয় নেয়। পিতার মৃত্যুর পর আবার আগের পরিকল্পনা অনুযায়ি কাজ শুরু করে। স্থানীয় মুসলিম জনসাধারন তার ইসলাম বিরোধী জঘন্য কর্মকান্ডের বিরুদ্বে সোচ্চার হলে সে অগত্যা উয়াইয় পালিয়ে যায়।উয়াইনার আমীর উসমান ইবনে আহম্মদ ইবনে মুয়াম্মার তাকে আশ্রয় দিয়ে জামাতারুপে গ্রহন করে। অতঃপর উক্ত সুযোগে সদ্ব্যবহার করে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব সক্রিয় ও ব্যাপকভাবে সাহাবায়ে কেরামের মাযার,আম্বিয়ায়ে কেরামের মাযার ও বহু শহীদগনের ইসলামের স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র স্থাপনাগুলো নিধন যজ্ঞে মেতে উঠে। জুবাইলা নামক স্থানে হযরত উমর ফারুক (রাঃ) এর সহোদর ভাই হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব (রাঃ)নামানুসারে একটি সুউচ্চু মিনার স্বৃতি সৌধ হিসেবে ১২শত বৎসর পর্যন্ত দন্ডায়মান ছিল। মিথ্যা নবী দাবিদার মুসায়লামার বিরুদ্বে জিহাদে শহিদ হওয়াতে তার স্মারক হিসাবেই মুসলিমগন ইহা তৈরি করেছিলেন। কিন্তু উক্ত মিনারখানাও ওহাবীদের রোষানল থেকে রক্ষাপেল না। জুবাইলার মুসলিম জনতা যুদ্ধ ঘোষনা করেও ইহা রক্ষা করতে পারেনি।
উয়াইনায় ইসলাম বিরোধী ও জঘন্য ধ্বংসলীলায় বিক্ষুদ্ধ ও মর্মাহত হয়ে বিশ্ব মুসলিম নেতৃবৃন্দ উসমানকে তীব্র হুমকি দেয় ও এ সমস্ত ধ্বংসলীলা বন্ধের জন্য আহব্বান জানান। “এহসা”-এর গভর্নর উসমানকে চরমপত্র দেয়। ফলে উসমানের টনক নড়ে। মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওহাবকে নির্জন মরুভূমিতে নিয়ে হত্যা করে ফিরে আসার জন্য তিনি তার কতিপয় অশ্বারোহী জল্লাতকে নির্দেশ দিলেন। কিন্তু আবেগের বশবর্তী হয়ে তারা তাকে হত্যা না করে ফেলে দিয়ে চলে আসেন। ফলে তিনি প্রানে বেচে যান। পরে “দিরইয়া” নামক স্থানে মুহাম্মদ ইবনে সুলাইমানের গৃহে আশ্র্য় নেন। এখান থেকেই মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাবের জিবনের সবচেয়ে বড় উত্থানের অভ্যুদয় ঘটে। নইলে হয়ত এ ব্যক্তিটি ইসলামের এতটা ক্ষতি করতে পারতো না। “দিরইয়া” এর কতিপয় অনুসারিদের পরামর্শে সু-চতুর মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওহাব নজদী অত্যন্ত কৌশলে তথাকার বাদশা ইবনে সউদের স্ত্রীর মাধ্যমে বাদশা সউদকে বশ করে ফেলেন। এবং ক্রমান্ময়ের নিজের একজন খাঁটী অনুচর বানিয়ে ফেলেন। নিজের কন্যকে বাদশা ইবনে সউদের নিকট বিবাহ দিয়ে তাকে জামাই বানিয়ে নেন।তার একান্ত সহযোগিতায় ও আশ্রয়ের ফলেই তথাকার আরবে ওহাবী তথা ইসলাম নস্যাৎকারী আন্দোলন শক্তিশালী হয়ে উঠে এবং শত শত বৎসরের প্রাচীন ও পবিত্র ইসলামী ঐতিহ্যগুলো মুছে দিয়ে মুসলিম উম্মাহকে সলফে-সালেহীনের মতাদর্শ থেকে দূরে সরিয়ে একটি প্রলয়ংকারী গোমরাহির দিকে টেনে নিয়ে যায়।
ইবনে সউদের নামানুসারে আধুনিক আরবের নাম সৌদি আরব। বর্তমানে সৌদি রাজবংশই ওহাবী মতবাদের প্রধান পৃষ্টপোষক। আজ পর্যন্ত সৌদি আরব ওহাবী মতবাদের প্রধান ও কেন্দ্রীয় পৃষ্টপোষক হিসেবে কাজ করছে। তাই আজকের আরবে গিয়ে ১৪ শত বছরের পূর্বেকার প্রকৃত ইসলামকে উপলব্ধি করার কোন উপাই নেই।নেই জান্নাতুল বাকির সুরক্ষিত ও সুচিত্রতা হাজার হাজার সাহাবয়ে কেরামের মাজারের গম্বুজ ও মিনারের সেই সুসভিত দৃশ্য নেই ইসলামি ঐতিহ্য সুলিত স্থাপত্য।সব কিছু মুছে দিয়ে তারা ইসলামি ইতিহাস ঐতিহ্যকে ধ্বংস করে দেয়। তার মৃত্যু হয় ১২০৬ হিজরিতে ৯২ বছর বয়সে।বর্তমানে সৌদি আরবসহ উপমহাদেশের অঞ্চলে তার অনুসারিদের প্রাদুর্ভাব পরিলক্ষিত হয়।তিনিই ওহাবি মতবাদের স্থাপতি ও প্রতিষ্ঠাতা।
Reference:তারিখে ফযিলাতুশ শেখ সুলতান আল ওয়ালিদ বিন তা'লাল আসসাওদ ওয়া মুলকিয়্যাতে আরব-পৃষ্টা-19-39 দেখুন৷
শয়তানের শিং আব্দুল ওহাব নজদীর মতাদর্শ যে কুফরি তা নিম্নের সহীহ হাদীছ ও ফিকাহ-উসুলের কিতাব দ্বারা প্রমাণিতঃ
ওহাবী কারা? শরহে বেকায়া নামক গ্রন্থের ২য় জিলদের ২৭২পৃঃ ৯ নং হাশিয়ায় উল্লেখ রয়েছেঃ-
ﻭﻫﺎﺑﻲ ﺍﻱ ﻣﻨﺴﻮﺏ ﺍﻟﻲ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪﺍﻟﻮﻫﺎﺏ ﺍﻟﻨﺠﺪﻱ .
অর্থাৎ,ওহাবী বলতে মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাব নজদীর ভ্রান্ত আকিদার সাথে সম্পর্কিত লোকদেরকে ওহাবী বলে। নূরুলআনওয়ার নামক গ্রন্থের ২৪৭ পৃঃ ১৩ নং হাশিয়ায় উল্লেখ রয়েছে-
ﻛﺎﻟﻮﻫﺎﺑﻲ ﺍﻟﻤﻨﻜﺮ ﻟﻠﺸﻔﺎﻋﺔ .
অর্থাৎ,ওহাবী একটি বাতেল দল, যারা শাফায়াতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অস্বীকার করে থাকে। Muhammad bin Abdul ohab Nazdi was a Scandal disbeliever.We should avoid him.His Character was the most abjected than the four Footed Animals.ISIS Jonggi Groups have been created by Nazdi.We want to save the holy Macca and the holy Madina from the Ohabi dominion.The Almighty Allah is the sufficient for us for the guiding all for Ahle Sunnat wal Jamawat.

ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋَﻠِﻲُّ ﺑْﻦُ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ، ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺃَﺯْﻫَﺮُ ﺑْﻦُ ﺳَﻌْﺪٍ، ﻋَﻦِ ﺍﺑْﻦِ ﻋَﻮْﻥٍ، ﻋَﻦْ ﻧَﺎﻓِﻊٍ، ﻋَﻦِ ﺍﺑْﻦِ ﻋُﻤَﺮَ، ﻗَﺎﻝَ ﺫَﻛَﺮَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ " ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺑَﺎﺭِﻙْ ﻟَﻨَﺎ ﻓِﻲ ﺷَﺄْﻣِﻨَﺎ، ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺑَﺎﺭِﻙْ ﻟَﻨَﺎ ﻓِﻲ ﻳَﻤَﻨِﻨَﺎ . ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﻭَﻓِﻲ ﻧَﺠْﺪِﻧَﺎ . ﻗَﺎﻝَ " ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺑَﺎﺭِﻙْ ﻟَﻨَﺎ ﻓِﻲ ﺷَﺄْﻣِﻨَﺎ، ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺑَﺎﺭِﻙْ ﻟَﻨَﺎ ﻓِﻲ ﻳَﻤَﻨِﻨَﺎ . ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻭَﻓِﻲ ﻧَﺠْﺪِﻧَﺎ ﻓَﺄَﻇُﻨُّﻪُ ﻗَﺎﻝَ ﻓِﻲ ﺍﻟﺜَّﺎﻟِﺜَﺔَ " ﻫُﻨَﺎﻙَ ﺍﻟﺰَّﻻَﺯِﻝُ ﻭَﺍﻟْﻔِﺘَﻦُ، ﻭَﺑِﻬَﺎ ﻳَﻄْﻠُﻊُ ﻗَﺮْﻥُ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥ .
Narrated Ibn Umar:The Prophet (Peace be upon him ) said, O Allah! Bestow Your blessings on our Sham! O Allah! Bestow Your blessings on our Yemen.The People said, And also on our Najd.He said, O Allah! Bestow Your blessings on our Sham (north)! O Allah! Bestow Your blessings on our Yemen.The people said, O Allah's Apostle! And also on our Najd. I think the third time the Prophet(Peace be upon him ) said,There (in Najd) is the place of Earthquakes and afflictions and from there comes out the side of the head of Satan. Sahih Bukhari (Afflictions and the End of the World) (Reference:Sahih al-Bukhari 7094 In-book reference : Book 92, Hadith 45).
ﻻ ﺗﺠﺘﻤﻊ ﺍﻣﺘﻰ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻀﻼﻟﺔ . ﻣﺸﻜﻮﺓ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻻﻳﻤﺎﻥ . ﻫﻨﻠﻚ ﺍﻟﺰﻻﺯﻝ ﻭﺍﻟﻔﺘﻦ ﻭﺑﻬﺎ ﻳﻄﻠﻊ ﻗﺮﻥ ﺍﻟﺸﻴﻄﺎﻥ . ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻯ . ﻣﺸﻜﻮﺓ ﺻـ 582 ﺍﻟﺨﻮﺍﺭﺝ ﻛﻼﺏ ﺍﻟﻨﺎﺭ . ﻣﺸﻜﻮﺓﺻـ 309 ﺣﺎﺷﻴﺔ 2. ﺍﻧﻤﺎ ﺍﻧﺎ ﺍﺧﺎﻑ ﻋﻠﻰ ﻫﺬﻩ ﺍﻻﻣﺔ ﻛﻞ ﻣﻨﺎﻓﻖ ﻳﺘﻜﻼﻡ ﺑﺎ ﻟﺤﻜﻤﺔ ﻭﻳﻌﻤﻞ ﺑﺎ ﺍﻟﺠﻮﺭ . ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻯ ﻣﺸﻜﻮﺓ ﺻـ 467 .
লিখিতং
{মুফতি শাইখ মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নকশবন্দী-মুজাদ্দেদী,সদরসিলেট}

Popular Posts