নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে বিধ্বস্ত হওয়া বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস বাংলার বিমানে (বিএস ২১১) ৬৭ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রু ছিলেন।
বিমানের যাত্রীদের তালিকা—
রিজওয়ানা আবদুল্লাহ, ফয়সাল আহমেদ, শাহরিন আহমেদ, ইয়াকুব আলী, আলিফুজ্জামান, আলমুন নাহার অ্যানি, বিলকিস আরা, শিলা বাজগাইন, বেগম হারুন নাহার বিলকিস বানু, আলজিনা বড়াল, চারু বড়াল, আক্তার বেগম, মো. শাহীন ব্যাপারী, সোবিন্দ্র সিং বোহরা, বসন্ত বোহরা, সামিরা ব্যঞ্জনকর, প্রবীণ চিত্রকর, নাজিয়া আফরিন চৌধুরী, সাজনা দেবকোটা, প্রিন্সি ধামি, জ্ঞানী কুমারী গুরুঙ, মো. রেজোয়ানুল হক, মো. রকিবুল হাসান, মেহেদী হাসান, ইমরানা কবীর হাসি, মো. কবীর হোসেইন, দিনেশ হুমাগাইন, সানজিদা হক, মো. হাসান ইমাম, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, শ্রেয়া ঝা, পূর্ণিমা লোহানী, মিলি মহারাজন, নিগা মহারাজন, সঞ্জয় মহারাজন, ঝাং মিং, আঁখি মণি, মেহনাজ বিন নাছির, কেশব পান্ডে, প্রসন্ন পান্ডে, বিনোদ রাজ পাদুয়াল, হরিশংকর পাদুয়াল, সঞ্জয় পাদুয়াল, এফ এইচ প্রিয়ক, তামারা প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, আশিষ রঞ্জিত, তাহিরা তানভিন শশী রেজা, পিয়াস রায়, শেখ রাশেদ রুবায়েত, কৃষ্ণ কুমার শাহানী, উম্মে সালমা, আসনা শাকিয়া, সানাম শাকিয়া, অঞ্জিলা শ্রেষ্ঠা, সারোনা শ্রেষ্ঠা, সৈয়দা কামরুন নাহান স্বর্ণা, হরি প্রসাদ সুবেদ, দয়ারাম তাম্রকার, বাল কৃষ্ণ থাপা, শ্বেতা থাপা, কিশোর ত্রিপাঠি, অবদেশ কুমার যাদব, অনিরুদ্ধ জামান, মো. নুরুজ জামান ও মো. রফিকুজ্জামান।
ইউএস বাংলার উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে ৪৯ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এর আগে বার্তা সংস্থাটি নেপালের সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্রের বরাত দিয়ে নিহতের সংখ্যা অন্তত ৫০ বলে উল্লেখ করেছিল। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি বলেছে, এই দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৪৯ জন নিহত হয়েছে।
নেপালের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র গোকুল ভান্ডারির বরাত দিয়ে রয়টার্স এর আগে জানিয়েছিল, উড়োজাহাজটির ধ্বংসাবশেষ থেকে ৫০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নয়জনের খোঁজ মিলছে না। পরে নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক সঞ্জীব গৌতমের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, ৪৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য ২২ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নেপালের কাঠমান্ডুতে বিধ্বস্ত ইউএস বাংলার উড়োজাহাজটির ২২ আরোহীকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্য নয়জন বাংলাদেশি। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোমবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে।
ইউএস বাংলার উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে ৪৯ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এর আগে বার্তা সংস্থাটি নেপালের সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্রের বরাত দিয়ে নিহতের সংখ্যা অন্তত ৫০ বলে উল্লেখ করেছিল। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি বলেছে, এই দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৪৯ জন নিহত হয়েছে।
নেপালের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র গোকুল ভান্ডারির বরাত দিয়ে রয়টার্স এর আগে জানিয়েছিল, উড়োজাহাজটির ধ্বংসাবশেষ থেকে ৫০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নয়জনের খোঁজ মিলছে না। পরে নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক সঞ্জীব গৌতমের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, ৪৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য ২২ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নেপালের কাঠমান্ডুতে বিধ্বস্ত ইউএস বাংলার উড়োজাহাজটির ২২ আরোহীকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্য নয়জন বাংলাদেশি। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোমবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন