শিশুটি ফরসা না কালো, চুল বেশি না কম, বাবার মতো না মায়ের মতো—তা নিয়ে মতামত চলছেই।
কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ হলো শিশুর যথাযথ বিকাশ হচ্ছে কি না। বয়স ও সময় অনুযায়ী সে দেহে-মনে বেড়ে উঠছে কি না।
বড় ধরনের কোনো সমস্যা জন্মের সময় হাসপাতালে থাকতেই ধরা পড়ার কথা। কিন্তু খুব ছোট বা মৃদু কোনো সমস্যা নজরের বাইরে থেকে যেতে পারে। তাই মা-বাবা লক্ষ রাখবেন বিকাশের দিকে। পর্যবেক্ষণে রাখুন আপনার শিশুকে।
৪ মাস
শিশুকে ধরে বসিয়ে দেওয়া যায়। তত দিনে তার ঘাড় ও মেরুদণ্ড মোটামুটি শক্ত হয়ে আসার কথা।
৭–৮ মাস
বয়সের মধ্যে কোনো সাহায্য ছাড়াই শিশুর বসে থাকতে পারার কথা।
৯–১০ মাস
বয়সে কোনো কিছু ধরে সে দাঁড়াতে শিখবে।
১৫ মাস
বয়সের মধ্যে গুটি গুটি পায়ে হাঁটতে শুরু করবে। এই বিষয়টি প্রভূত আনন্দ দেয় মা-বাবাকে।
২ বছর
বয়সে আরও দক্ষতা অর্জন করার কথা হাঁটার ক্ষেত্রে। যেমন দুই পা জোড়া করতে পারা বা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠা বা নিচে নামা।
৩ বছরের
মাথায় শিশু এক পায়ের পাতার ওপর ভর দিয়ে দাঁড়াতে শিখবে।
৪ বছর
লাফিয়ে বাধা পেরোতে পারবে।
৫ বছর
একটা টানা সোজা লাইন ধরে সামনে-পেছনে অনায়াসে চলতে শিখবে।
৪ মাস
শিশুকে ধরে বসিয়ে দেওয়া যায়। তত দিনে তার ঘাড় ও মেরুদণ্ড মোটামুটি শক্ত হয়ে আসার কথা।
৭–৮ মাস
বয়সের মধ্যে কোনো সাহায্য ছাড়াই শিশুর বসে থাকতে পারার কথা।
৯–১০ মাস
বয়সে কোনো কিছু ধরে সে দাঁড়াতে শিখবে।
১৫ মাস
বয়সের মধ্যে গুটি গুটি পায়ে হাঁটতে শুরু করবে। এই বিষয়টি প্রভূত আনন্দ দেয় মা-বাবাকে।
২ বছর
বয়সে আরও দক্ষতা অর্জন করার কথা হাঁটার ক্ষেত্রে। যেমন দুই পা জোড়া করতে পারা বা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠা বা নিচে নামা।
৩ বছরের
মাথায় শিশু এক পায়ের পাতার ওপর ভর দিয়ে দাঁড়াতে শিখবে।
৪ বছর
লাফিয়ে বাধা পেরোতে পারবে।
৫ বছর
একটা টানা সোজা লাইন ধরে সামনে-পেছনে অনায়াসে চলতে শিখবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন