আদার উপকারিতা।



আদা খেলে শরীরের যে উপকার গুলো হয়ঃ

১. আদা মল পরিস্কার করে, ভারী, উষ্ণ,খিদে বাড়ায়, পাকে মধুর রুক্ষ, রায়ু ও কফ দূর করে।
২. আদার রস শরীর শীতল করে, মধুর
তীক্ষ্ন, এবং হার্টের পক্ষেভালো।
৩. হৃদরোগ ও শরীরের ভেতরে বায়ু ও আমাশা সারিয়ে তোলে।
*আদার রস খেলে আহারে রুচি আসে এবং ক্ষুধা বাড়ে।
৪. আদার রসে মধু মিশিয়ে খেলে কাশি সারে।
৫. আদা মল পরিষ্কার করে।
৬. আদার রসে পেটব্যথা কমে।
৭. আদা পাকস্থলী ও লিভারের শক্তি বাড়ায়।
৮. আদা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
৯. আদার রস শরীর শীতল করে।
১০. আদা রক্তশূন্যতা দূর করে।
হজম শক্তির জন্য আদাঃ
১। আদায় পানীয় লবণ মিশিয়েপান করলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয়।খিদে বেড়ে যায়,কোষ্ঠবদ্ধতা দূর হয় এবং আমাশা সারে।
২।আদা খেলে মুখে থুতু বা লালা উৎপন্ন হয়।এই লালা বা(স্যালাইভা)খাবা র হজম
তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করে, সেজন্য অরুচি ও অখিদে দূর করতে আদা খাওয়া জরুলী।
৩। ভোজনের আগে আদা-লবণ সর্বদাই পথ্য। বিশেষত বর্ষা ও শীতে এভাবে আদা খাওয়া শরীরের পক্ষে হিতকর।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেআদাঃ
আদা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণকরে।এটি মানুষের রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।ফলে ডায়াবেটিস রোগের উপশম হয়।সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে র গবেষকরা সম্প্রতি এসব তথ্য দিয়েছেন।ডায়াব েটিস রোগের চিকিত্সায় আদার কোনো উপকারিতা আছে কি না তানিয়ে গবেষণা করেন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে র রসায়ন বিভাগের একদল গবেষক।অধ্যাপক বাসিল
রৌফোগালিস এতে নেতৃত্ব দেন।গবেষণায় বেরিয়ে আসে যে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখে আদা।
গ্লুকোজ রোগীর শরীরে নানা জটিলতা বাড়ায়।আদার নির্যাস শরীরের কোষে গ্লুকোজের শোষণক্ষমতা বৃদ্ধি করে,
যা ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে দীর্ঘমেয়াদে সুগারের স্তর ঠিক রাখতে ভূমিকা রাখে এবং কোষগুলোতে নির্বিঘ্নে ইনসুলিনের চলাচল ঠিক রাখে।
ডায়াবেটিস রোগীরক্ষেত্রে সাধারণ অবস্থায় রক্তে গ্লুকোজের স্তর নিম্নমাত্রায় থাকে।
ফলে নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়তে হয়।
আদার রস সেই স্তরের বৃদ্ধি ঘটায়।
পেশির কোষগুলোতে গ্লুকোজেরধারণক্ষমতা বাড়ায়।ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।
রুচি বাড়ানোর জন্য আদাঃ
১.আদার রস,পাতিলেবুর রস ও লবণ বা শুধু লবণ শিশিয়ে খেলে মুখশুদ্ধি হয়।
খিদে বাড়ে, রুচিকর, সায়ক (অর্থাৎ বদ্ধ বায়ু ও মল নিঃসারণ করে)খেতে ভালো লাগে,বায়ু ও কফ নাশ করে।
*অতিরিক্ত চঞ্চল বাচ্চা- যাদের রুচি কম বা খাওয়ার প্রতি অনীহা তাদের জন্য আদা এক বড় ওষুধ। এ ছাড়া বড়রাও রুচিবর্ধক হিসেবে আদা তালিকায় রাখতে পারেন।
*মেয়েদের পিরিয়ডের সময় পেটে ক্র্যাম্পের সমস্যায় প্রায় নাজেহাল হতে হয়। সে ক্ষেত্রে আদা থেঁতো করে, সামান্য নুন দিয়ে খেতে পারেন।
*ভ্রমণে সঙ্গে রাখতে পারেন শুকনো আদা। এটি আপনার পাচক এনজাইম নিয়ন্ত্রণ করে শরীরের টিস্যুর পুষ্টিমান বজায় রাখে।
*আদার আরেকটি গুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। শরীরের বিভিন্ন ধরনের বাতের ব্যথা ও জয়েন্ট পেইন থেকে আপনাকে মুক্তি দিতে পারে।
¤¤¤¤¤আদাতে প্রাকৃতিক ঔষধি গুন বিদ্যমান তাই নিয়মিত আদা সেবন করে সুস্থ থাকুন।¤¤¤¤

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

সিঙ্গাপুরে ওয়ার্ক পারমিটধারীদের জন্য নতুন নিয়ম: চাকরির মেয়াদ সীমা বাতিল, সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৬৩ বছর
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস
সিঙ্গাপুরে ট্রেইনিং রেকর্ড এবং সার্টিফিকেট চেক করার বিস্তারিত গাইড
some common interview questions and answers for a Safety Coordinator position in Singapore
Bangla date add in your website HTML tips.
ধর্ষণবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল তিন বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটাম
Understanding the New Demerit Point System for Construction and Manufacturing Sectors
Safe work procedure for ferrying workers by lorry in singapore
বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সিঙ্গাপুরে কম খরচে দাঁতের চিকিৎসা
সিঙ্গাপুর কর্মস্থলের নিরাপত্তা আইন শক্তিশালী করছে এবং নতুন আইন প্রবর্তন করছে
Loading posts...