বয়স বেড়ে যাচ্ছে! সুতরাং এক ছবির পেছনে এত সময় দেওয়ার সুযোগ কই?
সারা জীবন ধরে তো আর অভিনয় করা যাবে না। কম সময়ের মধ্যে করা যায় এমন ছবিগুলোই বেছে নিতে হবে। আপাতত বাহুবলী অভিনেতা প্রভাস এমনটাই ভাবছেন।
বাহুবলী ছবি দিয়ে দক্ষিণ ভারতের এই অভিনেতা আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান।
বাহুবলী ছবি দিয়ে দক্ষিণ ভারতের এই অভিনেতা আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান।
এর আগে বলিউডের দরজাও হয়তো মাড়াননি। তেমন ছবিই কিনা এখন করতে চাইছেন না প্রভাস। চমকে যাওয়ার মতো খবর বটে।
তাঁর মতে, ভালো মানের ছবির জন্য প্রচুর সময় দিতে হয়।
এক ছবির জন্যই যদি পাঁচ বছর সময় লাগে, তবে জীবনে খুব বেশি ভালো ছবিতে অভিনয় করতে পারবেন না।
তাই বাহুবলীর মতো দীর্ঘ সময় ধরে নয়, কম সময়ে ভালো মানের ছবি করার পক্ষে এই অভিনেতা।
প্রভাসের চোখ এখন অবশ্য দক্ষিণ ভারত থেকে বেরিয়ে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র বাজারের দিকে। প্রভাস বলেন, ‘আমার সব ছবিই এখন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র বাজারকে চিন্তা করে হবে।
প্রভাসের চোখ এখন অবশ্য দক্ষিণ ভারত থেকে বেরিয়ে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র বাজারের দিকে। প্রভাস বলেন, ‘আমার সব ছবিই এখন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র বাজারকে চিন্তা করে হবে।
আঞ্চলিক সিনেমার গঠন আলাদা।
আমি এখন এমন গল্প নেওয়ার চেষ্টা করছি, যা সারা ভারত ও ভারতের বাইরের দর্শকের জন্যও হবে। প্রায় সবাই পছন্দ করে এমন গল্পগুলোতেই কাজ করব।’
প্রভাসের এই কথা বলে দেয় অভিনয়জীবনের মোড়টি তাঁর বলিউডের দিকেই ঘুরছে।
প্রভাসের এই কথা বলে দেয় অভিনয়জীবনের মোড়টি তাঁর বলিউডের দিকেই ঘুরছে।
প্রভাস বলেন, ‘আমি অবশ্যই বলিউডে কাজ করতে আগ্রহী।
শুধু হিন্দি নয়, দেশের যেকোনো জায়গায় কাজ করতে আগ্রহী।
এমনকি পাঞ্জাবি ছবিতেও।
গল্প ভালো হলে যেকোনো ভাষার ছবিতে কাজ করতে পারি। অঞ্চল ও ভাষা কোনো ব্যাপার না।’
ইতিমধ্যে প্রভাস বলিউডের চৌকাঠ ডিঙিয়েছেন।
ইতিমধ্যে প্রভাস বলিউডের চৌকাঠ ডিঙিয়েছেন।
ছবির নাম সাহো।
আশিকী ২ খ্যাত শ্রদ্ধা কাপুরকে দেখা যাবে তাঁর বিপরীতে।
এ বছরেই পর্দায় দেখা যাবে তাঁদের জুটির রসায়ন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন